alt

চিঠিপত্র

চিঠি : বিদ্যুৎ খাতে অটোমেশন পদ্ধতি চালু করুন

: শুক্রবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

দেশে পর্যাপ্ত বিদুৎ উৎপাদন হচ্ছে। তবে অর্থনৈতিক ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে বিদ্যুতের চাহিদা ও বিতরণ ব্যবস্থায় নেই সুদূরপ্রসারি ভাবনা। এটা নিয়ে নেই কোন সমীক্ষা। আবার দীর্ঘমেয়াদী চাহিদা ও বিতরণ ব্যবস্থার কলাকৌশল সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই সংশ্লিষ্টদের।

ফলে বিদুৎতের উৎপাদন ও বিতরণ ব্যবস্থা চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য পূর্ণ হচ্ছে না। বিদুৎ উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হলে সিস্টেম ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জের নিচে নেমে যায় এবং আন্ডার ফ্রিকোয়েন্সির কারণে বিদুৎ ব্যবস্থা আনেস্টবল হয়ে পড়ে।এ অবস্থায় স্থিতিশীল গ্রীডের জন্য উৎপাদন ও সঞ্চালন ব্যবস্থায় দ্রুত অটোমেশন চালু করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

উলেখ্য উন্নত বিশ্বের প্রায় সবাই দেশে অটোমেশন চালু থাকলেও দেশে ন্যাশনাল লোড ডেসপাস সেণ্টার টেলিফোনের মাধ্যমে উৎপাদন ও সঞ্চালন ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ করছে।এ কারণেই গ্রিড বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটছে।আশংকাজনক হলো, বিদুৎ উৎপাদন ও সঞ্চালন ব্যবস্থার উন্নয়ন একসঙ্গে হচ্ছে না। আগামীতে দেশে পায়রা, রামপাল, মাতারবাড়ী ও রূপপুরের সব ইউনিট ২০২৪ ও ২০২৫ সালের মধ্যে উৎপাদনে আসতে শুরু করবে।

এছাড়া ভারত থেকে ও বিদ্যুৎ আসবে বলে জানা গেছে। এ অবস্থায় জাতীয় গ্রিড স্থিতিশীল করতে না পারলে আরও বড় ধরনের বিপর্যয়ের আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে উৎপাদন ও সঞ্চালন ব্যবস্থায় দ্রুত অটোমেশন পদ্ধতি চালু করতে হবে। সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থার উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন, যা বাস্তবসম্মত ও সময়োচিত। বিদুৎতের উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণ এ তিন ক্ষেত্রে সমান গুরুত্ব দিয়ে সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থা আধুনিক ও উন্নত করার কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন- এটাই প্রত্যাশা।

আব্বাস উদ্দিন আহমদ

চিঠি : ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল

চিঠি : ডিপ্লোমা ফার্মাসিস্ট নিয়োগ চাই

চিঠি : বিবাহবিচ্ছেদ বাড়ছে কেন

চিঠি : দাঁড়াশ সাপ শত্রু নয়, বরং কৃষকের বন্ধু

চিঠি : অ্যালকোহল সেন্টাল অ্যাব্রেশন পদ্ধতিতে হৃদরোগ চিকিৎসা

চিঠি : প্রকল্প বাস্তবায়নে জটিলতা

চিঠি : দয়ার সাগর বিদ্যাসাগর

চিঠি : কেন বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদ

চিঠি : মাদক নিয়ন্ত্রণে চাই সম্মিলিত প্রয়াস

চিঠি : ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় চাই সঠিক ব্যবস্থাপনা

চিঠি : ভিক্ষুক মুক্ত দেশ চাই

চিঠি : রাস্তাটি সংস্কার জরুরি

চিঠি : সুখী দেশ

চিঠি : ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের অলিগলি

চিঠি : শিশুশ্রম বন্ধ করতে হবে

চিঠি : কর্মসংস্থান ও দারিদ্র্য বিমোচনে মৎস্য খাতের সাফল্য

চিঠি : অনলাইন বিনিয়োগে সতর্ক হোন

চিঠি : গ্রাম ও শহরের স্বাস্থ্যসেবার পার্থক্য ঘুচুক

চিঠি : এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে : যাতায়াতে মিলবে স্বস্তি

চিঠি : চুয়েট : গৌরবময় পথচলা

চিঠি : ইভটিজিং প্রতিরোধে প্রয়োজন নৈতিক শিক্ষা

চিঠি : লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হোক

চিঠি : দক্ষ জাতি গড়তে কারিগরি শিক্ষা জরুরি

চিঠি : সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা বোঝা নয়

চিঠি : মাদককে না বলুন

চিঠি : গাছপালা নেই, আছে অট্টালিকা

চিঠি : সিলেটে ক্যান্সারের পেটসিটি মেশিন চাই

চিঠি : ‘নজরুল স্টাডিস’ কোর্স

চিঠি : ঢাকা কলেজের সামনের সড়কে স্পিড ব্রেকার চাই

চিঠি : বানভাসিদের কষ্ট লাঘবে প্রয়োজন সহায়তা

চিঠি : পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু প্রতিরোধে করণীয়

চিঠি : যানজটমুক্ত শহর গড়তে প্রয়োজন মুক্ত ফুটপাত

চিঠি : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিভাগ বৈষম্য বন্ধ হোক

চিঠি : ভিক্ষাবৃত্তি কি বন্ধ হবে না?

চিঠি : চার টাকার সমাধান করবে কে?

চিঠি : সরকারি সম্পত্তির ব্যক্তিগত ব্যবহার বন্ধ হোক

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : বিদ্যুৎ খাতে অটোমেশন পদ্ধতি চালু করুন

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

দেশে পর্যাপ্ত বিদুৎ উৎপাদন হচ্ছে। তবে অর্থনৈতিক ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে বিদ্যুতের চাহিদা ও বিতরণ ব্যবস্থায় নেই সুদূরপ্রসারি ভাবনা। এটা নিয়ে নেই কোন সমীক্ষা। আবার দীর্ঘমেয়াদী চাহিদা ও বিতরণ ব্যবস্থার কলাকৌশল সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই সংশ্লিষ্টদের।

ফলে বিদুৎতের উৎপাদন ও বিতরণ ব্যবস্থা চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য পূর্ণ হচ্ছে না। বিদুৎ উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হলে সিস্টেম ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জের নিচে নেমে যায় এবং আন্ডার ফ্রিকোয়েন্সির কারণে বিদুৎ ব্যবস্থা আনেস্টবল হয়ে পড়ে।এ অবস্থায় স্থিতিশীল গ্রীডের জন্য উৎপাদন ও সঞ্চালন ব্যবস্থায় দ্রুত অটোমেশন চালু করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

উলেখ্য উন্নত বিশ্বের প্রায় সবাই দেশে অটোমেশন চালু থাকলেও দেশে ন্যাশনাল লোড ডেসপাস সেণ্টার টেলিফোনের মাধ্যমে উৎপাদন ও সঞ্চালন ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ করছে।এ কারণেই গ্রিড বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটছে।আশংকাজনক হলো, বিদুৎ উৎপাদন ও সঞ্চালন ব্যবস্থার উন্নয়ন একসঙ্গে হচ্ছে না। আগামীতে দেশে পায়রা, রামপাল, মাতারবাড়ী ও রূপপুরের সব ইউনিট ২০২৪ ও ২০২৫ সালের মধ্যে উৎপাদনে আসতে শুরু করবে।

এছাড়া ভারত থেকে ও বিদ্যুৎ আসবে বলে জানা গেছে। এ অবস্থায় জাতীয় গ্রিড স্থিতিশীল করতে না পারলে আরও বড় ধরনের বিপর্যয়ের আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে উৎপাদন ও সঞ্চালন ব্যবস্থায় দ্রুত অটোমেশন পদ্ধতি চালু করতে হবে। সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থার উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন, যা বাস্তবসম্মত ও সময়োচিত। বিদুৎতের উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণ এ তিন ক্ষেত্রে সমান গুরুত্ব দিয়ে সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থা আধুনিক ও উন্নত করার কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন- এটাই প্রত্যাশা।

আব্বাস উদ্দিন আহমদ

back to top