মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
কয়েক মাস পরপরই ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল এসে হাজির হচ্ছে। স্থানীয় উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে কয়েক দফায় অভিযোগ দিলেও এর কোনো সুরাহা মিলেনি। লাগামহীন এই ভুতুড়ে বিল পরিশোধ করতে রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে ভুক্তভোগী এসব পরিবারের। এর কোনো প্রতিকার আদৌ আছে কি? নাকি এটি এক প্রকার সাজানো নাটক? অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল গরিব মানুষের জন্য যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
গত কয়েক মাসের বিদ্যুৎ বিলের কপিগুলো দেখলে স্পষ্ট বোঝা যায় এর যৌক্তিক প্রমাণ। এদিকে এসব ভুক্তভোগী মানুষের ধারণা, মিটার থেকে সঠিক ইউনিটের চাইতে তারা বেশি ইউনিট লিখে নিয়ে যায় মিটার রিডাররা। আর এই ধারণা প্রায় সবারই মনে। এক্ষেত্রে মিটার রিডারদেরই দায়ী করছেন সব থেকে বেশি। যদিও এর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
তবে গ্রাহকের সেবায় পল্লী বিদ্যুৎ যেন চরম ব্যর্থ সেটা বারবারই ফুটে উঠছে। ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল বন্ধের কোনো প্রতিকারই পল্লী বিদ্যুৎ প্রশাসন দিতে পারেনি। তবে কি এই ভুতুড়ে বিল থেকে মুক্তির কোনো পথই দেখবে না গ্রাহকেরা?
ইসতিয়াক আহমেদ হৃদয়
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
কয়েক মাস পরপরই ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল এসে হাজির হচ্ছে। স্থানীয় উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে কয়েক দফায় অভিযোগ দিলেও এর কোনো সুরাহা মিলেনি। লাগামহীন এই ভুতুড়ে বিল পরিশোধ করতে রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে ভুক্তভোগী এসব পরিবারের। এর কোনো প্রতিকার আদৌ আছে কি? নাকি এটি এক প্রকার সাজানো নাটক? অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল গরিব মানুষের জন্য যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
গত কয়েক মাসের বিদ্যুৎ বিলের কপিগুলো দেখলে স্পষ্ট বোঝা যায় এর যৌক্তিক প্রমাণ। এদিকে এসব ভুক্তভোগী মানুষের ধারণা, মিটার থেকে সঠিক ইউনিটের চাইতে তারা বেশি ইউনিট লিখে নিয়ে যায় মিটার রিডাররা। আর এই ধারণা প্রায় সবারই মনে। এক্ষেত্রে মিটার রিডারদেরই দায়ী করছেন সব থেকে বেশি। যদিও এর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
তবে গ্রাহকের সেবায় পল্লী বিদ্যুৎ যেন চরম ব্যর্থ সেটা বারবারই ফুটে উঠছে। ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল বন্ধের কোনো প্রতিকারই পল্লী বিদ্যুৎ প্রশাসন দিতে পারেনি। তবে কি এই ভুতুড়ে বিল থেকে মুক্তির কোনো পথই দেখবে না গ্রাহকেরা?
ইসতিয়াক আহমেদ হৃদয়