alt

চিঠিপত্র

চিঠি : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা

: রোববার, ২৯ অক্টোবর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শিক্ষাজীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হলো বিশ্ববিদ্যালয় জীবন। এর ওপর নির্ভর করে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় রূপ নিয়েছে হতাশায় ঘেরা অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ, সেশনজট, খাতা সঠিক মূল্যায়ন না করা, ফলাফল দেরিতে দেয়া এমন আরো নানা সমস্যা। এই সবাই সমস্যা সমাধান করলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠবে আরো অনন্য, জ্বলে উঠবে নক্ষত্রের মতো, হয়ে উঠবে অভিশাপ মুক্ত উজ্জ্বল স্বপ্নের ভবিষ্যতের মতো।

বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে এগোচ্ছেও কিন্তু উল্লেখযোগ্য সমস্যা সমাধান করলে আরো উন্নয়ন করবে নিশ্চিত। অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ পড়াশোনা শেষে বেকারত্বের খাতায় নাম বাড়ছে, আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে। এগুলে কমাতে হলেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন করার পরিকল্পনা এবং তা বাস্তবায়ন করতে হবে।

আজকের তরুণরা উন্নয়নের চাবিকাঠি। তারা জনশক্তি হিসেবে তখনই পরিণত হবে, যখন সে নিজে তার যোগ্যতা, দক্ষতা, মেধার সঠিক মূল্যায়ন পাবে। প্রয়োগের মাধ্যম পাবে। কারণ চাকরির বাজারে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শুনলেই আগেই ধারনা করেন যে ক্যান্ডিডেটটা কতা মেধাবী, দক্ষ আর অভিজ্ঞ হবে। সুযোগ না দিয়েই বিচার করে ফেলার পরিবর্তন আনতে হবে-এতে প্রয়োজন সঠিক শিক্ষা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেখানে শিক্ষার আলোতে আলোকিত হয়ে আলো ছড়াতে চায় অনায়াসে। সেই শিক্ষা জীবনই সঠিক শিক্ষা সুযোগ না পেয়ে নিজেকে অন্ধকারে হারিয়ে ফেলছে একদল। প্রত্যাশা প্রাপ্তির পাল্লা ভারি করতে গিয়ে হতাশা, দুশ্চিন্তা, বেকারত্বের পাল্লা ভারি হচ্ছে রোজ! জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সেশনজট, শিক্ষার মান অবনতি, অবমূল্যায়ন, অবহেলা, হতাশা, বেকারত্ব এই শব্দগুলো মুছে যাক।

দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়–ক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আরো দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন করছে কিন্তু আরো করা উচিত সমস্যা গুলো সমাধানের চেষ্টা আরো গতিশীল করলে আমরা সাফল্য দ্রুত পাবো। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমবে।

তামান্না আক্তার

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রোববার, ২৯ অক্টোবর ২০২৩

শিক্ষাজীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হলো বিশ্ববিদ্যালয় জীবন। এর ওপর নির্ভর করে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় রূপ নিয়েছে হতাশায় ঘেরা অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ, সেশনজট, খাতা সঠিক মূল্যায়ন না করা, ফলাফল দেরিতে দেয়া এমন আরো নানা সমস্যা। এই সবাই সমস্যা সমাধান করলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠবে আরো অনন্য, জ্বলে উঠবে নক্ষত্রের মতো, হয়ে উঠবে অভিশাপ মুক্ত উজ্জ্বল স্বপ্নের ভবিষ্যতের মতো।

বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে এগোচ্ছেও কিন্তু উল্লেখযোগ্য সমস্যা সমাধান করলে আরো উন্নয়ন করবে নিশ্চিত। অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ পড়াশোনা শেষে বেকারত্বের খাতায় নাম বাড়ছে, আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে। এগুলে কমাতে হলেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন করার পরিকল্পনা এবং তা বাস্তবায়ন করতে হবে।

আজকের তরুণরা উন্নয়নের চাবিকাঠি। তারা জনশক্তি হিসেবে তখনই পরিণত হবে, যখন সে নিজে তার যোগ্যতা, দক্ষতা, মেধার সঠিক মূল্যায়ন পাবে। প্রয়োগের মাধ্যম পাবে। কারণ চাকরির বাজারে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শুনলেই আগেই ধারনা করেন যে ক্যান্ডিডেটটা কতা মেধাবী, দক্ষ আর অভিজ্ঞ হবে। সুযোগ না দিয়েই বিচার করে ফেলার পরিবর্তন আনতে হবে-এতে প্রয়োজন সঠিক শিক্ষা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেখানে শিক্ষার আলোতে আলোকিত হয়ে আলো ছড়াতে চায় অনায়াসে। সেই শিক্ষা জীবনই সঠিক শিক্ষা সুযোগ না পেয়ে নিজেকে অন্ধকারে হারিয়ে ফেলছে একদল। প্রত্যাশা প্রাপ্তির পাল্লা ভারি করতে গিয়ে হতাশা, দুশ্চিন্তা, বেকারত্বের পাল্লা ভারি হচ্ছে রোজ! জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সেশনজট, শিক্ষার মান অবনতি, অবমূল্যায়ন, অবহেলা, হতাশা, বেকারত্ব এই শব্দগুলো মুছে যাক।

দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়–ক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আরো দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন করছে কিন্তু আরো করা উচিত সমস্যা গুলো সমাধানের চেষ্টা আরো গতিশীল করলে আমরা সাফল্য দ্রুত পাবো। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমবে।

তামান্না আক্তার

back to top