মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শিক্ষাজীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হলো বিশ্ববিদ্যালয় জীবন। এর ওপর নির্ভর করে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় রূপ নিয়েছে হতাশায় ঘেরা অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ, সেশনজট, খাতা সঠিক মূল্যায়ন না করা, ফলাফল দেরিতে দেয়া এমন আরো নানা সমস্যা। এই সবাই সমস্যা সমাধান করলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠবে আরো অনন্য, জ্বলে উঠবে নক্ষত্রের মতো, হয়ে উঠবে অভিশাপ মুক্ত উজ্জ্বল স্বপ্নের ভবিষ্যতের মতো।
বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে এগোচ্ছেও কিন্তু উল্লেখযোগ্য সমস্যা সমাধান করলে আরো উন্নয়ন করবে নিশ্চিত। অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ পড়াশোনা শেষে বেকারত্বের খাতায় নাম বাড়ছে, আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে। এগুলে কমাতে হলেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন করার পরিকল্পনা এবং তা বাস্তবায়ন করতে হবে।
আজকের তরুণরা উন্নয়নের চাবিকাঠি। তারা জনশক্তি হিসেবে তখনই পরিণত হবে, যখন সে নিজে তার যোগ্যতা, দক্ষতা, মেধার সঠিক মূল্যায়ন পাবে। প্রয়োগের মাধ্যম পাবে। কারণ চাকরির বাজারে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শুনলেই আগেই ধারনা করেন যে ক্যান্ডিডেটটা কতা মেধাবী, দক্ষ আর অভিজ্ঞ হবে। সুযোগ না দিয়েই বিচার করে ফেলার পরিবর্তন আনতে হবে-এতে প্রয়োজন সঠিক শিক্ষা।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেখানে শিক্ষার আলোতে আলোকিত হয়ে আলো ছড়াতে চায় অনায়াসে। সেই শিক্ষা জীবনই সঠিক শিক্ষা সুযোগ না পেয়ে নিজেকে অন্ধকারে হারিয়ে ফেলছে একদল। প্রত্যাশা প্রাপ্তির পাল্লা ভারি করতে গিয়ে হতাশা, দুশ্চিন্তা, বেকারত্বের পাল্লা ভারি হচ্ছে রোজ! জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সেশনজট, শিক্ষার মান অবনতি, অবমূল্যায়ন, অবহেলা, হতাশা, বেকারত্ব এই শব্দগুলো মুছে যাক।
দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়–ক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আরো দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন করছে কিন্তু আরো করা উচিত সমস্যা গুলো সমাধানের চেষ্টা আরো গতিশীল করলে আমরা সাফল্য দ্রুত পাবো। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমবে।
তামান্না আক্তার
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ২৯ অক্টোবর ২০২৩
শিক্ষাজীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হলো বিশ্ববিদ্যালয় জীবন। এর ওপর নির্ভর করে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় রূপ নিয়েছে হতাশায় ঘেরা অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ, সেশনজট, খাতা সঠিক মূল্যায়ন না করা, ফলাফল দেরিতে দেয়া এমন আরো নানা সমস্যা। এই সবাই সমস্যা সমাধান করলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠবে আরো অনন্য, জ্বলে উঠবে নক্ষত্রের মতো, হয়ে উঠবে অভিশাপ মুক্ত উজ্জ্বল স্বপ্নের ভবিষ্যতের মতো।
বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে এগোচ্ছেও কিন্তু উল্লেখযোগ্য সমস্যা সমাধান করলে আরো উন্নয়ন করবে নিশ্চিত। অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ পড়াশোনা শেষে বেকারত্বের খাতায় নাম বাড়ছে, আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে। এগুলে কমাতে হলেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন করার পরিকল্পনা এবং তা বাস্তবায়ন করতে হবে।
আজকের তরুণরা উন্নয়নের চাবিকাঠি। তারা জনশক্তি হিসেবে তখনই পরিণত হবে, যখন সে নিজে তার যোগ্যতা, দক্ষতা, মেধার সঠিক মূল্যায়ন পাবে। প্রয়োগের মাধ্যম পাবে। কারণ চাকরির বাজারে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শুনলেই আগেই ধারনা করেন যে ক্যান্ডিডেটটা কতা মেধাবী, দক্ষ আর অভিজ্ঞ হবে। সুযোগ না দিয়েই বিচার করে ফেলার পরিবর্তন আনতে হবে-এতে প্রয়োজন সঠিক শিক্ষা।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেখানে শিক্ষার আলোতে আলোকিত হয়ে আলো ছড়াতে চায় অনায়াসে। সেই শিক্ষা জীবনই সঠিক শিক্ষা সুযোগ না পেয়ে নিজেকে অন্ধকারে হারিয়ে ফেলছে একদল। প্রত্যাশা প্রাপ্তির পাল্লা ভারি করতে গিয়ে হতাশা, দুশ্চিন্তা, বেকারত্বের পাল্লা ভারি হচ্ছে রোজ! জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সেশনজট, শিক্ষার মান অবনতি, অবমূল্যায়ন, অবহেলা, হতাশা, বেকারত্ব এই শব্দগুলো মুছে যাক।
দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়–ক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আরো দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন করছে কিন্তু আরো করা উচিত সমস্যা গুলো সমাধানের চেষ্টা আরো গতিশীল করলে আমরা সাফল্য দ্রুত পাবো। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমবে।
তামান্না আক্তার