alt

চিঠিপত্র

চিঠি : মাদককে না বলুন

: সোমবার, ২১ আগস্ট ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

মাদকাসক্তি একটি নীরব ঘাতক। মাদকের নীল নেশা আজ তার বিশাল থাবা বিস্তার করে চলেছে দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে। এটা এক তীব্র নেশা। হাজার হাজার তরুণ-তরুণী এ নেশায় আসক্ত। মাদক নেশার যন্ত্রণায় ঘরে ঘরে সৃষ্টি হচ্ছে হতাশা। এটি পরিবার সমাজ ও দেশকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে দেয়।

পৃথিবীর শতাধিক দেশের ৫০ থেকে ৬০ কোটি মানুষ মাদকে আসক্ত বলে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার এক রিপোর্টে প্রকাশ করা হয়েছে। দেশে কমপক্ষে ৭০ লাখ মানুষ সরাসরি মাদকাসক্ত। এদের মধ্যে ৮৬ শতাংশ পুরুষ, ১৩ শতাংশ নারী। সমাজে বিশৃঙ্খলার অন্যতম কারণ মাদক। তরুণদের মধ্যে সাধারণত বেকারত্ব, হতাশা, পারিবারিক অশান্তি, নৈতিক শিক্ষার অভাব, কৌতূহলবশত ইত্যাদির কারণে তারা মাদকে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। মাদকাসক্ত হবার পরিণতি খুবই ভয়াবহ। নেশার উপকরণের অর্থ জোগাড় করতে গিয়ে চুরি, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অসামাজিক কাজে জড়িয়ে পড়ে।

বতর্মানে সরকারি ও বেসরকারি প্রচার মাধ্যমগুলোতে মাদক গ্রহণ ও বিস্তার প্রতিরোধে ব্যাপক প্রচারণা লক্ষ করা যায়। আমাদের মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে হলে খুবই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। ছোটবেলা থেকে শিশুদের মাদক সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে, যেন সহজেই তারা প্ররোচিত না হয়। তরুণদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস ইত্যাদি সবাই জায়গায় ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করতে হবে। বেকারদের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করতে হবে।

সুলতান মাহমুদ

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

মহেশখালী-কক্সবাজার নৌপথে সেতু চাই

পাঠ্যবই খোলাবাজারে কেন?

বিএনপি ও জামায়াতের সম্পর্ক : একটি অদৃশ্য প্রভাবের রাজনীতি

সাইবার সিকিউরিটি ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা

শহরের সবুজায়ন : টিকে থাকার লড়াই

ইজতেমার ঐক্য ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত হোক

নারী ফুটবল ও সামাজিক সংকীর্ণতা

প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের সংগ্রাম

জলাশয় রক্ষা করুন

ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করুন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার খালপাড় সড়কটি সংস্কার করুন

পুকুর ভরাট ও অপরিকল্পিত ব্যবহার

পর্যটন কেন্দ্রে খাবারের অস্বাভাবিক মূল্য

নদী বাঁচলে , বাঁচবে দেশ

ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

পানি দূষণ

রাজবাড়ী হাসপাতাল রোড সংষ্কার চাই

মাটির বাড়ি থেকে জিআই পণ্য : ঐতিহ্যের গল্প কলাইয়ের রুটি

ভাঙা হতে ফরিদপুর সদর সড়ক সংস্কার করুন

১০ম গ্রেড মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্টদের ন্যায্য অধিকার

টিসিবির কার্যক্রম

শীতের সবজি সহজলভ্য করতে পদক্ষেপ প্রয়োজন

গণপরিবহনে নারীদের হয়রানি : সমাধান কোথায়

বিনোদপুর বাজারে ব্যানার অপসারণের দাবি

অভয়ারণ্যে মানুষের আনাগোনা

ঢাকা কলেজের শৌচাগারের বেহাল দশা

অভিভাবকদের প্রতি একটি ছোট্ট নিবেদন

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : মাদককে না বলুন

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ২১ আগস্ট ২০২৩

মাদকাসক্তি একটি নীরব ঘাতক। মাদকের নীল নেশা আজ তার বিশাল থাবা বিস্তার করে চলেছে দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে। এটা এক তীব্র নেশা। হাজার হাজার তরুণ-তরুণী এ নেশায় আসক্ত। মাদক নেশার যন্ত্রণায় ঘরে ঘরে সৃষ্টি হচ্ছে হতাশা। এটি পরিবার সমাজ ও দেশকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে দেয়।

পৃথিবীর শতাধিক দেশের ৫০ থেকে ৬০ কোটি মানুষ মাদকে আসক্ত বলে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার এক রিপোর্টে প্রকাশ করা হয়েছে। দেশে কমপক্ষে ৭০ লাখ মানুষ সরাসরি মাদকাসক্ত। এদের মধ্যে ৮৬ শতাংশ পুরুষ, ১৩ শতাংশ নারী। সমাজে বিশৃঙ্খলার অন্যতম কারণ মাদক। তরুণদের মধ্যে সাধারণত বেকারত্ব, হতাশা, পারিবারিক অশান্তি, নৈতিক শিক্ষার অভাব, কৌতূহলবশত ইত্যাদির কারণে তারা মাদকে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। মাদকাসক্ত হবার পরিণতি খুবই ভয়াবহ। নেশার উপকরণের অর্থ জোগাড় করতে গিয়ে চুরি, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অসামাজিক কাজে জড়িয়ে পড়ে।

বতর্মানে সরকারি ও বেসরকারি প্রচার মাধ্যমগুলোতে মাদক গ্রহণ ও বিস্তার প্রতিরোধে ব্যাপক প্রচারণা লক্ষ করা যায়। আমাদের মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে হলে খুবই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। ছোটবেলা থেকে শিশুদের মাদক সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে, যেন সহজেই তারা প্ররোচিত না হয়। তরুণদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস ইত্যাদি সবাই জায়গায় ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করতে হবে। বেকারদের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করতে হবে।

সুলতান মাহমুদ

back to top