alt

চিঠিপত্র

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

: রোববার, ১৯ নভেম্বর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটিকে আধুনিকায়নে রূপান্তর করা হোক। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে শতশত শিক্ষার্থীদের জন্য টেবিল চেয়ারের সুব্যবস্থা থাকলেও ভিতরে নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা খুবই খারাপ। একদমই নেটওয়ার্ক পায় না লাইব্রেরির ভিতরে।

লাইব্রেরিতে প্রবেশের পর কোন ক্লাস ক্যান্সেল হলো কি না, কোন ক্লাস আগে দিল কি না, এসব নোটিশ দেখার জন্য একটু পরপর সিট থেকে ওঠে বাহিরে আসতে হয়। ফলে মনোযোগের অনেক ব্যাঘাত ঘটে। বর্তমান যুগে ইন্টারনেট ছাড়া পড়াশোনা আসলেই কল্পনা করা অসম্ভব। আর যদি পড়াশুনার জায়গাতে এমন হতাশাজনক বিষয় জড়িয়ে থাকে তাহলে তা এই ডিজিটাল বাংলাদেশে আসলেই দুঃখজনক ব্যাপার।

এবার আসি প্রবেশের সময় কার্ড চেক করার কথায়। হয়ত বা যারা গেটে থাকে তারা ভেবেই নেয় সবাই ঢাবির ছাত্র এজন্য অধিকাংশদের কার্ড চেক করা হয় না। কিন্তু ঢাবির বাহিরেরও অনেক শিক্ষার্থীরা লাইব্রেরিতে আসে বা আসছে নিয়মিত। ফলে সিট সংকট দেখা যাচ্ছে প্রতিদিন।

আবার হতে পারে যে অনেক সিনিয়র ভাই, আপুরা থাকেন তাদের থেকে কার্ড চেক করাটা লজ্জাজনক। বর্তমান যুগে আসলেই ত বিষয়টা লজ্জাজনক। যদি এই বায়োমেট্রিক্সের যুগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্ড চেকিং পদ্ধতি বহাল থাকে তাহলে সবার কার্ড চেক করাটাও কষ্টকর আবার লজ্জাজনকও বটে।

কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির গেটে বায়োমেট্রিক্সের এবং ভিতরে ভালো নেটওয়ার্কের করলে কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের অনেক দুর্ভোগ কমবে। পরিশেষে, সকল দিক বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ঢাবি প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

আব্দুল ওহাব

শীতে শিশু ও বয়স্কদের বিশেষ যতেœর প্রয়োজন

চাঁদাবাজি : নতুন সরকারের পুরোনো চ্যালেঞ্জ

প্রাণী নির্যাতন বন্ধ করুন

ভর্তিতে লটারি, জীবনে অভিশাপ

গুজব একটি সামাজিক ব্যাধি

জলবায়ু পরিবর্তন : বাংলাদেশের বর্তমান সংকট ও অভিযোজনের চ্যালেঞ্জ।

গুচ্ছ পদ্ধতি বহাল চাই

ফসলের জন্য বন্ধুপোকা

নকল প্রসাধনীতে স্বাস্থ্যঝুঁকি

ছাগলে চাটে বাঘের গাল

উন্নত স্বাস্থ্যব্যবস্থা গড়তে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফার্মাসিস্ট

হল আবাসন আমার অধিকার

ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন

শব্দদূষণে অতিষ্ঠ শহরের জনজীবন

থার্টিফার্স্ট নাইট হোক স্বাভাবিক

বর্ষবরণে পরিবেশ দূষণ কাম্য নয়

লক্ষ্মীবাজার ও নারিন্দার রাস্তা শোচনীয়

প্রকৃতিকে বাঁচাতেই হবে

প্রাণীদের প্রতি সদয় হোন

সহকারী শিক্ষকরা কাদের সহকারী?

শতভাগ ধূমপানমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে ধূমপানের জন্য নির্ধারিত স্থান বাতিল করুন

স্বাস্থ্যসেবায় সংকট : রেফারেল ব্যবস্থার অভাব ও সমাধানের উপায়

রাস্তার পাশে বর্জ্য নিরসনে পদক্ষেপ চাই

স্বাস্থ্যসেবার সংকটে পার্বত্যবাসী

ফুটপাতের দখলদারিত্ব বন্ধ হোক

হেমন্তের দূষণ ও বিষণœতা

পথ কুকুর-বিড়ালের প্রতি মানবিক হোন

জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালের এমআরআই মেশিন মেরামত করুন

শিশু শ্রমের অভিশাপ থেকে মুক্তি কোথায়

বাধা যেখানে পথ সেখানেই

নাগরিক অধিকার আদায়ে সচেতনতা প্রয়োজন

ঐতিহ্যবাহী ওরশ মেলা

অযথা হর্ন বাজানো বন্ধ করুন

অপরিকল্পিত নগরায়ণের কবলে ঢাকা

তথ্য ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে ড্রোন প্রযুক্তির ভূমিকা

রাবিতে ফরম ফিলাপে ভোগান্তি

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রোববার, ১৯ নভেম্বর ২০২৩

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটিকে আধুনিকায়নে রূপান্তর করা হোক। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে শতশত শিক্ষার্থীদের জন্য টেবিল চেয়ারের সুব্যবস্থা থাকলেও ভিতরে নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা খুবই খারাপ। একদমই নেটওয়ার্ক পায় না লাইব্রেরির ভিতরে।

লাইব্রেরিতে প্রবেশের পর কোন ক্লাস ক্যান্সেল হলো কি না, কোন ক্লাস আগে দিল কি না, এসব নোটিশ দেখার জন্য একটু পরপর সিট থেকে ওঠে বাহিরে আসতে হয়। ফলে মনোযোগের অনেক ব্যাঘাত ঘটে। বর্তমান যুগে ইন্টারনেট ছাড়া পড়াশোনা আসলেই কল্পনা করা অসম্ভব। আর যদি পড়াশুনার জায়গাতে এমন হতাশাজনক বিষয় জড়িয়ে থাকে তাহলে তা এই ডিজিটাল বাংলাদেশে আসলেই দুঃখজনক ব্যাপার।

এবার আসি প্রবেশের সময় কার্ড চেক করার কথায়। হয়ত বা যারা গেটে থাকে তারা ভেবেই নেয় সবাই ঢাবির ছাত্র এজন্য অধিকাংশদের কার্ড চেক করা হয় না। কিন্তু ঢাবির বাহিরেরও অনেক শিক্ষার্থীরা লাইব্রেরিতে আসে বা আসছে নিয়মিত। ফলে সিট সংকট দেখা যাচ্ছে প্রতিদিন।

আবার হতে পারে যে অনেক সিনিয়র ভাই, আপুরা থাকেন তাদের থেকে কার্ড চেক করাটা লজ্জাজনক। বর্তমান যুগে আসলেই ত বিষয়টা লজ্জাজনক। যদি এই বায়োমেট্রিক্সের যুগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্ড চেকিং পদ্ধতি বহাল থাকে তাহলে সবার কার্ড চেক করাটাও কষ্টকর আবার লজ্জাজনকও বটে।

কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির গেটে বায়োমেট্রিক্সের এবং ভিতরে ভালো নেটওয়ার্কের করলে কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের অনেক দুর্ভোগ কমবে। পরিশেষে, সকল দিক বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ঢাবি প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

আব্দুল ওহাব

back to top