মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
মেট্রোরেলের সময়সূচি যেরকম হলে সরকার সহসা লাভের মুখ দেখতে পাবেন। তা হলো সকাল সাড়ে সাতটা থেকে সকাল এগারোটা পর্যন্ত। আবার বিকেল পাঁচটা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা পর্যন্ত। কেননা, এই সময়ের মধ্যে অফিসগামী সহ অন্যান্য পেশার যাত্রী জনসাধারণ পাওয়া যাবে লক্ষ লক্ষ। উপচে পড়া ভিড় হবে। মেট্রোরেলের প্রতিটি বগিতে ঠাসাঠাসি যাত্রী হবে। সকালে অফিসে যাবে এবং বিকেলে ফিরবে। প্রচুর যাত্রী সমাগম হবে যা কিনা সহসা মেট্রোরেল নির্মাণের খরচ উঠিয়ে আনা সম্ভব হবে।
সকালে সবাই অফিসে যায় সকাল সাড়ে সাতটা থেকে সকাল দশটার মধ্যে। আবার অফিস থেকে ফিরে বিকেল পাঁচটা থেকে। দিনের অন্য সময় মেট্রোরেল বন্ধ থাকাই ভালো। কারণ সকাল দশটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত যাত্রী পাওয়া যাবে না তেমন একটা। পাওয়া গেলেও তা হবে হালকা পাতলা।
উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত সকাল সাড়ে সাতটা থেকে সকাল এগারোটা পর্যন্ত এবং বিকেল পাঁচটা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা পর্যন্ত মেট্রোরেল চালানোর ব্যবস্থা হোক। অর্থাৎ সকালে সাড়ে তিন ঘণ্টা এবং বিকেল-সন্ধ্যায় আড়াই ঘণ্টা সময় ধরে চালু থাকলেই যথেষ্ট। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
লিয়াকত হোসেন খোকন
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বুধবার, ২২ নভেম্বর ২০২৩
মেট্রোরেলের সময়সূচি যেরকম হলে সরকার সহসা লাভের মুখ দেখতে পাবেন। তা হলো সকাল সাড়ে সাতটা থেকে সকাল এগারোটা পর্যন্ত। আবার বিকেল পাঁচটা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা পর্যন্ত। কেননা, এই সময়ের মধ্যে অফিসগামী সহ অন্যান্য পেশার যাত্রী জনসাধারণ পাওয়া যাবে লক্ষ লক্ষ। উপচে পড়া ভিড় হবে। মেট্রোরেলের প্রতিটি বগিতে ঠাসাঠাসি যাত্রী হবে। সকালে অফিসে যাবে এবং বিকেলে ফিরবে। প্রচুর যাত্রী সমাগম হবে যা কিনা সহসা মেট্রোরেল নির্মাণের খরচ উঠিয়ে আনা সম্ভব হবে।
সকালে সবাই অফিসে যায় সকাল সাড়ে সাতটা থেকে সকাল দশটার মধ্যে। আবার অফিস থেকে ফিরে বিকেল পাঁচটা থেকে। দিনের অন্য সময় মেট্রোরেল বন্ধ থাকাই ভালো। কারণ সকাল দশটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত যাত্রী পাওয়া যাবে না তেমন একটা। পাওয়া গেলেও তা হবে হালকা পাতলা।
উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত সকাল সাড়ে সাতটা থেকে সকাল এগারোটা পর্যন্ত এবং বিকেল পাঁচটা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা পর্যন্ত মেট্রোরেল চালানোর ব্যবস্থা হোক। অর্থাৎ সকালে সাড়ে তিন ঘণ্টা এবং বিকেল-সন্ধ্যায় আড়াই ঘণ্টা সময় ধরে চালু থাকলেই যথেষ্ট। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
লিয়াকত হোসেন খোকন