alt

চিঠিপত্র

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

: বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

জাতি গড়ার কারিগর শিক্ষকরা। একজন শিক্ষর্থী কখনোই শিক্ষক ব্যতীত প্রকৃত জ্ঞান অর্জন করতে পারে না। শিক্ষকরাই পারেন শিক্ষার্থীদেরকে মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে। শিক্ষকদের হাতেই তৈরি হয় দেশের এক একটি সম্পদ। শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষকের দায়িত্ব অনেক। শিক্ষকরাই শিক্ষার্থীদের ভালো রেজাল্ট এ উল্লাস প্রকাশ করে, নিজ সন্তানের মতো দেখে। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে শিক্ষার্থীরা জাতীয় সম্পদে পরিণত হয়। শিক্ষকদের হাতেই রয়েছে একটি জাতীয় সঠিক শিক্ষার ভার।তারা শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। জাতিগড়ার কারিগর মহান শিক্ষকদের কি আমরা তাদের প্রাপ্য সম্মান ও মর্যাদাটুকু দিতে পারছি!

আজ যারা লেখক, পাঠক, সাংবাদিক, মন্ত্রী, পুলিশ বা যেসব ব্যক্তি শিক্ষার আলো পেয়েছে, তাদের পেছনেও ছিল শিক্ষকদের ভূমিকা। শিক্ষকদের অক্লান্তভাবে পরিশ্রমেই আমরা পেয়েছি শিক্ষার আলো।

এমন অনেক শিক্ষার্থী আছে যারা জ্ঞান,মান,প্রভাব,প্রতিপত্তি,অর্থ ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষকদের থেকে এগিয়ে যায়, তখন তাদের আত্ম অহংকারের সীমা থাকে না। তখন তারা শিক্ষকদের আর মনে রাখে না। এমনও শিক্ষার্থী দেখা গেছে যারা শিক্ষকের গায়ে হাত তুলতে দ্বিধা বোধ করে না।

ছাত্রত্বের ট্যাগ লাগিয়ে যারা শিক্ষকদের সঙ্গে বিবেক বর্জিত আচরন করছে,সমাজকে বিষিয়ে তুলছে তারা হারিয়ে যায়। চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ হয়। সফল তো তারাই হয়- যারা পায় শিক্ষকদের ভালোবাসা।

কর্তৃপক্ষের কাছে নিবেদন শিক্ষকদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার পাশাপাশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হোক। শিক্ষকদের প্রাপ্য সম্মান যেমন দিতে হবে, তেমনি তাদের উপর অত্যাচার,লাঞ্ছনা,অপমান,অপদস্তকারীদের কঠিন শাস্তির আওতায় আনতে হবে। যেনো জাতীর কারিগরদের উপর কেউ আঙুল তুলতে না পারে।

বদিউজ্জামান বুলবুল

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৩

জাতি গড়ার কারিগর শিক্ষকরা। একজন শিক্ষর্থী কখনোই শিক্ষক ব্যতীত প্রকৃত জ্ঞান অর্জন করতে পারে না। শিক্ষকরাই পারেন শিক্ষার্থীদেরকে মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে। শিক্ষকদের হাতেই তৈরি হয় দেশের এক একটি সম্পদ। শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষকের দায়িত্ব অনেক। শিক্ষকরাই শিক্ষার্থীদের ভালো রেজাল্ট এ উল্লাস প্রকাশ করে, নিজ সন্তানের মতো দেখে। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে শিক্ষার্থীরা জাতীয় সম্পদে পরিণত হয়। শিক্ষকদের হাতেই রয়েছে একটি জাতীয় সঠিক শিক্ষার ভার।তারা শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। জাতিগড়ার কারিগর মহান শিক্ষকদের কি আমরা তাদের প্রাপ্য সম্মান ও মর্যাদাটুকু দিতে পারছি!

আজ যারা লেখক, পাঠক, সাংবাদিক, মন্ত্রী, পুলিশ বা যেসব ব্যক্তি শিক্ষার আলো পেয়েছে, তাদের পেছনেও ছিল শিক্ষকদের ভূমিকা। শিক্ষকদের অক্লান্তভাবে পরিশ্রমেই আমরা পেয়েছি শিক্ষার আলো।

এমন অনেক শিক্ষার্থী আছে যারা জ্ঞান,মান,প্রভাব,প্রতিপত্তি,অর্থ ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষকদের থেকে এগিয়ে যায়, তখন তাদের আত্ম অহংকারের সীমা থাকে না। তখন তারা শিক্ষকদের আর মনে রাখে না। এমনও শিক্ষার্থী দেখা গেছে যারা শিক্ষকের গায়ে হাত তুলতে দ্বিধা বোধ করে না।

ছাত্রত্বের ট্যাগ লাগিয়ে যারা শিক্ষকদের সঙ্গে বিবেক বর্জিত আচরন করছে,সমাজকে বিষিয়ে তুলছে তারা হারিয়ে যায়। চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ হয়। সফল তো তারাই হয়- যারা পায় শিক্ষকদের ভালোবাসা।

কর্তৃপক্ষের কাছে নিবেদন শিক্ষকদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার পাশাপাশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হোক। শিক্ষকদের প্রাপ্য সম্মান যেমন দিতে হবে, তেমনি তাদের উপর অত্যাচার,লাঞ্ছনা,অপমান,অপদস্তকারীদের কঠিন শাস্তির আওতায় আনতে হবে। যেনো জাতীর কারিগরদের উপর কেউ আঙুল তুলতে না পারে।

বদিউজ্জামান বুলবুল

back to top