alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

: মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

চাঁদাবাজিকে চাঁদাবাজিই বলতে হবে; সেটা মানুষ দিয়ে করা হোক অথবা হাতি দিয়ে। হাতি দিয়ে রাস্তায় চাঁদাবাজির ঘটনা নতুন নয়। বহু আগে থেকে হয়ে আসছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেমন রাস্তাঘাট, দোকানঘর এমনকি গ্রামাঞ্চলে বাড়ি যেয়ে হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি করা হয়ে থাকে। এটি একটি অপরাধ এবং এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া দরকার। ‘বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন ২০১২’-এ বেসরকারিভাবে পালন করা হাতি নিয়ে কোনো আঈন না থাকায় মাহুতেরা তাদের ইচ্ছামত এই চাদাবাজি করতে পারে। তারা রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী সবাই প্রায় সবাই যানবাহন থেকেও চাদা আদায় করে।

মাহুতরা ১০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পর্যন্ত দাবি করে থাকে। টাকা না দিলে হাতি দিয়ে ভাঙচুর করা হয়। হাতি দিয়ে রাস্তায় চাঁদাবাজির ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় অনেক মানুষ। যানবাহন চালকরা ও যাত্রীরা টাকা দিতে বাধ্য হয়। দোকানদাররাও টাকা দিতে বাধ্য হয়। এতে করে মানুষের ক্ষতি হয় এবং সামাজিক শৃঙ্খলা নষ্ট হয়।

হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা দরকার। এতে করে অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনা সহজ হবে। আইনের প্রয়োগকারী সংস্থাকে এ বিষয়ে কঠোর হতে হবে। হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটলে তাদের দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ অপরাধ দমন করা সম্ভব। মানুষকে এ অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। এ ব্যপারে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ এর কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

রাজিন হাসান রাজ

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

সব হাসপাতালে ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন সেবা চালু করা হোক

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সচেতনতা

পানি সংকট: জীবন ও সভ্যতার জন্য বিরাট হুমকি

ই-লার্নিং: সীমান্তহীন শিক্ষার নতুন দিগন্ত

আজিমপুর কলোনির অব্যবস্থাপনা

জনস্বাস্থ্যের নীরব ঘাতক : তামাকজাত পণ্য

বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়: অবস্থান, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

ইন্দো-প্যাসিফিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের সমুদ্রকৌশল

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩

চাঁদাবাজিকে চাঁদাবাজিই বলতে হবে; সেটা মানুষ দিয়ে করা হোক অথবা হাতি দিয়ে। হাতি দিয়ে রাস্তায় চাঁদাবাজির ঘটনা নতুন নয়। বহু আগে থেকে হয়ে আসছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেমন রাস্তাঘাট, দোকানঘর এমনকি গ্রামাঞ্চলে বাড়ি যেয়ে হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি করা হয়ে থাকে। এটি একটি অপরাধ এবং এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া দরকার। ‘বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন ২০১২’-এ বেসরকারিভাবে পালন করা হাতি নিয়ে কোনো আঈন না থাকায় মাহুতেরা তাদের ইচ্ছামত এই চাদাবাজি করতে পারে। তারা রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী সবাই প্রায় সবাই যানবাহন থেকেও চাদা আদায় করে।

মাহুতরা ১০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পর্যন্ত দাবি করে থাকে। টাকা না দিলে হাতি দিয়ে ভাঙচুর করা হয়। হাতি দিয়ে রাস্তায় চাঁদাবাজির ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় অনেক মানুষ। যানবাহন চালকরা ও যাত্রীরা টাকা দিতে বাধ্য হয়। দোকানদাররাও টাকা দিতে বাধ্য হয়। এতে করে মানুষের ক্ষতি হয় এবং সামাজিক শৃঙ্খলা নষ্ট হয়।

হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা দরকার। এতে করে অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনা সহজ হবে। আইনের প্রয়োগকারী সংস্থাকে এ বিষয়ে কঠোর হতে হবে। হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটলে তাদের দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ অপরাধ দমন করা সম্ভব। মানুষকে এ অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। এ ব্যপারে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ এর কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

রাজিন হাসান রাজ

back to top