মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
চাঁদাবাজিকে চাঁদাবাজিই বলতে হবে; সেটা মানুষ দিয়ে করা হোক অথবা হাতি দিয়ে। হাতি দিয়ে রাস্তায় চাঁদাবাজির ঘটনা নতুন নয়। বহু আগে থেকে হয়ে আসছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেমন রাস্তাঘাট, দোকানঘর এমনকি গ্রামাঞ্চলে বাড়ি যেয়ে হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি করা হয়ে থাকে। এটি একটি অপরাধ এবং এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া দরকার। ‘বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন ২০১২’-এ বেসরকারিভাবে পালন করা হাতি নিয়ে কোনো আঈন না থাকায় মাহুতেরা তাদের ইচ্ছামত এই চাদাবাজি করতে পারে। তারা রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী সবাই প্রায় সবাই যানবাহন থেকেও চাদা আদায় করে।
মাহুতরা ১০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পর্যন্ত দাবি করে থাকে। টাকা না দিলে হাতি দিয়ে ভাঙচুর করা হয়। হাতি দিয়ে রাস্তায় চাঁদাবাজির ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় অনেক মানুষ। যানবাহন চালকরা ও যাত্রীরা টাকা দিতে বাধ্য হয়। দোকানদাররাও টাকা দিতে বাধ্য হয়। এতে করে মানুষের ক্ষতি হয় এবং সামাজিক শৃঙ্খলা নষ্ট হয়।
হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা দরকার। এতে করে অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনা সহজ হবে। আইনের প্রয়োগকারী সংস্থাকে এ বিষয়ে কঠোর হতে হবে। হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটলে তাদের দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ অপরাধ দমন করা সম্ভব। মানুষকে এ অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। এ ব্যপারে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ এর কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
রাজিন হাসান রাজ
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
চাঁদাবাজিকে চাঁদাবাজিই বলতে হবে; সেটা মানুষ দিয়ে করা হোক অথবা হাতি দিয়ে। হাতি দিয়ে রাস্তায় চাঁদাবাজির ঘটনা নতুন নয়। বহু আগে থেকে হয়ে আসছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেমন রাস্তাঘাট, দোকানঘর এমনকি গ্রামাঞ্চলে বাড়ি যেয়ে হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি করা হয়ে থাকে। এটি একটি অপরাধ এবং এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া দরকার। ‘বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন ২০১২’-এ বেসরকারিভাবে পালন করা হাতি নিয়ে কোনো আঈন না থাকায় মাহুতেরা তাদের ইচ্ছামত এই চাদাবাজি করতে পারে। তারা রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী সবাই প্রায় সবাই যানবাহন থেকেও চাদা আদায় করে।
মাহুতরা ১০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পর্যন্ত দাবি করে থাকে। টাকা না দিলে হাতি দিয়ে ভাঙচুর করা হয়। হাতি দিয়ে রাস্তায় চাঁদাবাজির ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় অনেক মানুষ। যানবাহন চালকরা ও যাত্রীরা টাকা দিতে বাধ্য হয়। দোকানদাররাও টাকা দিতে বাধ্য হয়। এতে করে মানুষের ক্ষতি হয় এবং সামাজিক শৃঙ্খলা নষ্ট হয়।
হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা দরকার। এতে করে অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনা সহজ হবে। আইনের প্রয়োগকারী সংস্থাকে এ বিষয়ে কঠোর হতে হবে। হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটলে তাদের দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ অপরাধ দমন করা সম্ভব। মানুষকে এ অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। এ ব্যপারে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ এর কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
রাজিন হাসান রাজ