alt

চিঠিপত্র

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

: বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সড়ক-মহাসড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় দেশে আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। আদালত নির্দেশনা দিয়েছেন; কিন্তু সড়কে শৃঙ্খলা ফেরেনি। নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা যায়নি।

সড়ক নিরাপদ করতে আইন আছে কিন্তু বিধিমালা নেই। সুপারিশ বা সিদ্ধান্ত মাঠে বাস্তবায়ন করা হয় না। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা বা আদালতের নির্দেশনা উপেক্ষিত রয়ে যায়। সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে মানুষের ক্ষোভ চরমে ঊঠলে পুরানো নির্দেশনা নতুনরূপে হাজির হয়। বাস্তবায়নের অভাবে সড়কের বিশৃঙ্খলা দূর করা সম্ভব হয় না। পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা কোন আদেশ-নির্দেশনারই তোয়াক্কা করে না। তারা অন্যায় সুবিধা আদায়ের জন্য ইচ্ছেমতো ধর্মঘট ডেকে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে।

আমাদের প্রত্যাশা হলো সড়কে মৃত্যুর মিছিল বন্ধ হোক। সড়ক দুর্ঘটনা পুরোপুরি বন্ধ করা যাবে না। তবে মৃত্যু হ্রাস করা সম্ভব। এজন্য পুরো পরিবহণ সেক্টরকে শৃঙ্খলার মধ্য নিয়ে আসতে হবে। সড়ক আইন বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় বিধিমালা-দ্রুত প্রণয়ন ও বাস্তয়বায়ন করতে হবে। এক্ষেত্রে কোন চক্রের কাছে নতি স্বীকার করা যাবে না। গণ পরিবহনের মালিক-শ্রমিকরা যেন সড়ক পরিবহন আইন মেনে চলে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য নিয়মিত তদারকির ব্যবস্থা রাখা অপরিহার্য। তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত কর্তা ব্যক্তিরা গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে দায়িত্বে অবহেলা করতে না পারেন সেজন্য সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে জবাবদিহির ব্যবস্থা রাখতে হবে।

আব্বাসউদ্দিন আহমদ

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

চিঠি : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাই পরিচ্ছন্ন শৌচাগার

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩

সড়ক-মহাসড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় দেশে আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। আদালত নির্দেশনা দিয়েছেন; কিন্তু সড়কে শৃঙ্খলা ফেরেনি। নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা যায়নি।

সড়ক নিরাপদ করতে আইন আছে কিন্তু বিধিমালা নেই। সুপারিশ বা সিদ্ধান্ত মাঠে বাস্তবায়ন করা হয় না। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা বা আদালতের নির্দেশনা উপেক্ষিত রয়ে যায়। সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে মানুষের ক্ষোভ চরমে ঊঠলে পুরানো নির্দেশনা নতুনরূপে হাজির হয়। বাস্তবায়নের অভাবে সড়কের বিশৃঙ্খলা দূর করা সম্ভব হয় না। পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা কোন আদেশ-নির্দেশনারই তোয়াক্কা করে না। তারা অন্যায় সুবিধা আদায়ের জন্য ইচ্ছেমতো ধর্মঘট ডেকে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে।

আমাদের প্রত্যাশা হলো সড়কে মৃত্যুর মিছিল বন্ধ হোক। সড়ক দুর্ঘটনা পুরোপুরি বন্ধ করা যাবে না। তবে মৃত্যু হ্রাস করা সম্ভব। এজন্য পুরো পরিবহণ সেক্টরকে শৃঙ্খলার মধ্য নিয়ে আসতে হবে। সড়ক আইন বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় বিধিমালা-দ্রুত প্রণয়ন ও বাস্তয়বায়ন করতে হবে। এক্ষেত্রে কোন চক্রের কাছে নতি স্বীকার করা যাবে না। গণ পরিবহনের মালিক-শ্রমিকরা যেন সড়ক পরিবহন আইন মেনে চলে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য নিয়মিত তদারকির ব্যবস্থা রাখা অপরিহার্য। তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত কর্তা ব্যক্তিরা গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে দায়িত্বে অবহেলা করতে না পারেন সেজন্য সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে জবাবদিহির ব্যবস্থা রাখতে হবে।

আব্বাসউদ্দিন আহমদ

back to top