মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শহরের যানজটের পাশাপাশি অপ্রয়োজনে হর্ন বাজানো এক মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা শব্দদূষণের মাত্রা ব্যাপকভাবে বাড়াচ্ছে। প্রতিদিন রাস্তায় অহেতুক হর্ন বাজানোর ফলে স্কুলগামী শিশু, বৃদ্ধ ও সাধারণ মানুষ শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। অতিরিক্ত শব্দের প্রভাব মানসিক চাপ, ঘুমের সমস্যা, এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে, যা দীর্ঘমেয়াদে হৃদরোগের কারণ হতে পারে। যানবাহন চালকদের উচিত রাস্তায় ধৈর্য বজায় রেখে প্রয়োজন ছাড়া হর্ন বাজানো থেকে বিরত থাকা।
বিশেষ করে ট্রাফিক সিগন্যালে দাঁড়িয়ে, তেমন বাধা ছাড়াই গাড়ি চলছে এমন অবস্থায়, বা পথচারীদের অযথা হর্ন দিয়ে বিরক্ত করা উচিত নয়। চালকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে ট্রাফিক বিভাগ এবং গণমাধ্যমের সহায়তায় প্রচার কার্যক্রম চালানো জরুরি। সরকারও শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে সুনির্দিষ্ট নিয়মাবলি কার্যকর করতে পারে। প্রয়োজনে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির বিধান রাখা যেতে পারে। সবাই যদি ব্যক্তিগত উদ্যোগে অযথা হর্ন বাজানো বন্ধ করে, তবে শব্দদূষণ কমিয়ে একটি স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
হৃদয় পান্ডে
শিক্ষার্থী; মনোবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা কলেজ।
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
শহরের যানজটের পাশাপাশি অপ্রয়োজনে হর্ন বাজানো এক মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা শব্দদূষণের মাত্রা ব্যাপকভাবে বাড়াচ্ছে। প্রতিদিন রাস্তায় অহেতুক হর্ন বাজানোর ফলে স্কুলগামী শিশু, বৃদ্ধ ও সাধারণ মানুষ শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। অতিরিক্ত শব্দের প্রভাব মানসিক চাপ, ঘুমের সমস্যা, এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে, যা দীর্ঘমেয়াদে হৃদরোগের কারণ হতে পারে। যানবাহন চালকদের উচিত রাস্তায় ধৈর্য বজায় রেখে প্রয়োজন ছাড়া হর্ন বাজানো থেকে বিরত থাকা।
বিশেষ করে ট্রাফিক সিগন্যালে দাঁড়িয়ে, তেমন বাধা ছাড়াই গাড়ি চলছে এমন অবস্থায়, বা পথচারীদের অযথা হর্ন দিয়ে বিরক্ত করা উচিত নয়। চালকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে ট্রাফিক বিভাগ এবং গণমাধ্যমের সহায়তায় প্রচার কার্যক্রম চালানো জরুরি। সরকারও শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে সুনির্দিষ্ট নিয়মাবলি কার্যকর করতে পারে। প্রয়োজনে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির বিধান রাখা যেতে পারে। সবাই যদি ব্যক্তিগত উদ্যোগে অযথা হর্ন বাজানো বন্ধ করে, তবে শব্দদূষণ কমিয়ে একটি স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
হৃদয় পান্ডে
শিক্ষার্থী; মনোবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা কলেজ।