মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
গুজব সমাজের একটি গুরুতর সমস্যা, যা মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক, সহমর্মিতা এবং আস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এটি এমন একটি সামাজিক ব্যাধি যেখানে কেউ কাউকে অন্যের বিরুদ্ধে গোপনে ভুল তথ্য, অভিযোগ বা নেতিবাচক ধারণা দিয়ে উসকে দেয়। সাধারণত স্বার্থসিদ্ধির জন্য বা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে মানুষ এ ধরনের কর্মকা-ে লিপ্ত হয়। এর ফলে ব্যক্তি এবং সমাজের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি ও বিদ্বেষের সৃষ্টি হয়, যা সামাজিক সম্প্রীতি ও শান্তির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
গুজবের প্রভাব এতটাই ক্ষতিকর যে তা ব্যক্তিগত সম্পর্কের ওপরেই নয় বরং কর্মস্থল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমনকি সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনেও বড় ধরনের বিরোধ সৃষ্টি করতে পারে।
গুজব একটি অতি কুরুচিপূর্ণ সামাজিক ব্যাধি। যা মানুষের মনোবল, পারস্পরিক সম্পর্ক এবং সামাজিক পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের উচিত গুজব থেকে দূরে থাকা এবং সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে সহায়তা করা। নিজেদের মধ্যে আস্থা এবং সুসম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে আমরা গুজবের বিষাক্ত প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে পারি।
ইমরান ফয়সাল
শিক্ষার্থী : ঢাকা কলেজ, ঢাকা।
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫
গুজব সমাজের একটি গুরুতর সমস্যা, যা মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক, সহমর্মিতা এবং আস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এটি এমন একটি সামাজিক ব্যাধি যেখানে কেউ কাউকে অন্যের বিরুদ্ধে গোপনে ভুল তথ্য, অভিযোগ বা নেতিবাচক ধারণা দিয়ে উসকে দেয়। সাধারণত স্বার্থসিদ্ধির জন্য বা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে মানুষ এ ধরনের কর্মকা-ে লিপ্ত হয়। এর ফলে ব্যক্তি এবং সমাজের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি ও বিদ্বেষের সৃষ্টি হয়, যা সামাজিক সম্প্রীতি ও শান্তির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
গুজবের প্রভাব এতটাই ক্ষতিকর যে তা ব্যক্তিগত সম্পর্কের ওপরেই নয় বরং কর্মস্থল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমনকি সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনেও বড় ধরনের বিরোধ সৃষ্টি করতে পারে।
গুজব একটি অতি কুরুচিপূর্ণ সামাজিক ব্যাধি। যা মানুষের মনোবল, পারস্পরিক সম্পর্ক এবং সামাজিক পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের উচিত গুজব থেকে দূরে থাকা এবং সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে সহায়তা করা। নিজেদের মধ্যে আস্থা এবং সুসম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে আমরা গুজবের বিষাক্ত প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে পারি।
ইমরান ফয়সাল
শিক্ষার্থী : ঢাকা কলেজ, ঢাকা।