alt

মতামত » চিঠিপত্র

মহেশখালী-কক্সবাজার নৌপথে সেতু চাই

: রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

কক্সবাজার জেলার হাসপাতালগুলোর ওপর নির্ভরশীল মহেশখালী দ্বীপের জনসাধারণ। এরই মধ্যে আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে মহেশখালী থেকে কক্সবাজার পারাপারের বিষয়টা। অনেক সময় ভাটা হওয়ার কারণে রোগীকে যথাসময়ে নিয়ে যেতে পারে না। ফলে চিকিৎসা দিতে না পেরে মাঝপথেই মৃত্যুবরণ করেন অধিকাংশ মানুষ। রোগী পারাপারের জন্য নেই কোন উন্নত ব্যবস্থা, অতিরিক্ত ভাড়া, নেই কোন লাইফ জ্যাকেট, নিয়মের চেয়ে বেশি যাত্রী নেওয়া এবং অনভিজ্ঞ ড্রাইভার দ্বারা বোট চালানোর কারণে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হয়। এ দুর্ঘটনা মহেশখালী দ্বীপের অসংখ্য সোনার ছেলেদের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে।

এছাড়াও উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য কক্সবাজার কলেজগুলোতে ভর্তি হতে হয়। অনেক সময় ক্লাস করতে বা পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় ভোগান্তিতে পড়তে হয়। সময় অনুযায়ী পৌঁছতে পারে না। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে আবৃত এই দ্বীপটিতে শীতকালে পর্যটকরা পাড়ি জমান। ঢাকার রাকিব নামে এক ভ্রমণপিপাসু জানান, মহেশখালী দ্বীপ দেখতে অনেক সুন্দর; কিন্তু পারাপারের সিস্টেমটা খুবই বাজে বা জঘন্য।

সরকারের উচিত মহেশখালী দ্বীপের আপামর জনসাধারণের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে সেতু নির্মাণে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা এবং এ সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়া। মহেশখালী দ্বীপের মানুষ এ সমস্যা থেকে মুক্তি চায়।

মোহাম্মদ ফরহাদুল ইসলাম

চট্টগ্রাম

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

সব হাসপাতালে ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন সেবা চালু করা হোক

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সচেতনতা

পানি সংকট: জীবন ও সভ্যতার জন্য বিরাট হুমকি

ই-লার্নিং: সীমান্তহীন শিক্ষার নতুন দিগন্ত

আজিমপুর কলোনির অব্যবস্থাপনা

জনস্বাস্থ্যের নীরব ঘাতক : তামাকজাত পণ্য

বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়: অবস্থান, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

ইন্দো-প্যাসিফিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের সমুদ্রকৌশল

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট: দীর্ঘসূত্রতা ও ভোগান্তির শেষ কোথায়?

পুরান ঢাকার রাস্তাগুলোর বেহাল অবস্থা

নিরাপদ শিশু খাদ্য: জাতির ভবিষ্যতের প্রশ্ন

ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়: প্রতিদিনের দুঃস্বপ্ন

পানি ও খাদ্য নিরাপত্তা

হেমন্ত আসে হিম কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে

জীবনের অভিধানে প্রবীণদের স্থান কোথায়?

tab

মতামত » চিঠিপত্র

মহেশখালী-কক্সবাজার নৌপথে সেতু চাই

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

কক্সবাজার জেলার হাসপাতালগুলোর ওপর নির্ভরশীল মহেশখালী দ্বীপের জনসাধারণ। এরই মধ্যে আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে মহেশখালী থেকে কক্সবাজার পারাপারের বিষয়টা। অনেক সময় ভাটা হওয়ার কারণে রোগীকে যথাসময়ে নিয়ে যেতে পারে না। ফলে চিকিৎসা দিতে না পেরে মাঝপথেই মৃত্যুবরণ করেন অধিকাংশ মানুষ। রোগী পারাপারের জন্য নেই কোন উন্নত ব্যবস্থা, অতিরিক্ত ভাড়া, নেই কোন লাইফ জ্যাকেট, নিয়মের চেয়ে বেশি যাত্রী নেওয়া এবং অনভিজ্ঞ ড্রাইভার দ্বারা বোট চালানোর কারণে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হয়। এ দুর্ঘটনা মহেশখালী দ্বীপের অসংখ্য সোনার ছেলেদের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে।

এছাড়াও উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য কক্সবাজার কলেজগুলোতে ভর্তি হতে হয়। অনেক সময় ক্লাস করতে বা পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় ভোগান্তিতে পড়তে হয়। সময় অনুযায়ী পৌঁছতে পারে না। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে আবৃত এই দ্বীপটিতে শীতকালে পর্যটকরা পাড়ি জমান। ঢাকার রাকিব নামে এক ভ্রমণপিপাসু জানান, মহেশখালী দ্বীপ দেখতে অনেক সুন্দর; কিন্তু পারাপারের সিস্টেমটা খুবই বাজে বা জঘন্য।

সরকারের উচিত মহেশখালী দ্বীপের আপামর জনসাধারণের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে সেতু নির্মাণে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা এবং এ সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়া। মহেশখালী দ্বীপের মানুষ এ সমস্যা থেকে মুক্তি চায়।

মোহাম্মদ ফরহাদুল ইসলাম

চট্টগ্রাম

back to top