alt

চিঠিপত্র

পাহাড় কাটা রোধ করুন

: সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

পাহাড় কাটার মহোৎসব শুরু হয়েছে। মানুষ কোন রকম কারণ ছাড়াই পাহাড় ধ্বংসের লীলায় মেতে উঠেছে। ঘরের যেমন খুঁটি বা পিলার থাকে। তেমনি জমিনেরও খুঁটি থাকে। পাহাড় হলো জমিনের খুঁটি বা পেরেক।

এক তথ্যমতে, ২০০৩ থেকে ২০২০ সালের জুলাই পর্যন্ত চট্টগ্রাম মহানগরীতে ১২৩টি পাহাড় কাটা হয়েছে। পাহাড় কেটে বন জঙ্গল উজাড় করার ফলে পরিবেশের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। অতি বৃষ্টি কিংবা খরা, সময়ে বৃষ্টি না হয়ে অসময়ে বৃষ্টিপাত বেড়েই চলেছে। পাহাড়ের গাছ-পালা অবাধে কেটে ধ্বংস করে ফেলায় অনেক বন্য পশু-পাখি আজ বিলুপ্তির পথে।

পাহাড়ে আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ, ঝুঁকিপূর্ণ বসতি স্থাপন নিষিদ্ধ করে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করলে কিছুটা হলেও পাহাড় কাটা রোধ করা যাবে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা করতে হবে। পাহাড় ধ্বংসের কুফল সবাইকে বোঝাতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করে গড়ে তুলতে হবে। পাহাড় কাটা বন্ধে অব্যাহত নজরদারি, কঠোর অভিযান, পরিবেশ আইনের শতভাগ প্রয়োগ, আদালতে দক্ষতার সঙ্গে মামলা পরিচালনা করতে হবে। পাহাড়জুড়ে বৃক্ষায়ন-বনায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।

আবির হাসান সুজন

শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

পাহাড় কাটা রোধ করুন

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১

পাহাড় কাটার মহোৎসব শুরু হয়েছে। মানুষ কোন রকম কারণ ছাড়াই পাহাড় ধ্বংসের লীলায় মেতে উঠেছে। ঘরের যেমন খুঁটি বা পিলার থাকে। তেমনি জমিনেরও খুঁটি থাকে। পাহাড় হলো জমিনের খুঁটি বা পেরেক।

এক তথ্যমতে, ২০০৩ থেকে ২০২০ সালের জুলাই পর্যন্ত চট্টগ্রাম মহানগরীতে ১২৩টি পাহাড় কাটা হয়েছে। পাহাড় কেটে বন জঙ্গল উজাড় করার ফলে পরিবেশের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। অতি বৃষ্টি কিংবা খরা, সময়ে বৃষ্টি না হয়ে অসময়ে বৃষ্টিপাত বেড়েই চলেছে। পাহাড়ের গাছ-পালা অবাধে কেটে ধ্বংস করে ফেলায় অনেক বন্য পশু-পাখি আজ বিলুপ্তির পথে।

পাহাড়ে আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ, ঝুঁকিপূর্ণ বসতি স্থাপন নিষিদ্ধ করে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করলে কিছুটা হলেও পাহাড় কাটা রোধ করা যাবে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা করতে হবে। পাহাড় ধ্বংসের কুফল সবাইকে বোঝাতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করে গড়ে তুলতে হবে। পাহাড় কাটা বন্ধে অব্যাহত নজরদারি, কঠোর অভিযান, পরিবেশ আইনের শতভাগ প্রয়োগ, আদালতে দক্ষতার সঙ্গে মামলা পরিচালনা করতে হবে। পাহাড়জুড়ে বৃক্ষায়ন-বনায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।

আবির হাসান সুজন

শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।

back to top