alt

চিঠিপত্র

চিঠি : কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের দুর্দশা

: শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়ক দুই লেনের এবং যানবাহনের অত্যধিক চাপের কারণে মহাসড়কটি বেশ ধীরগতির। বিশেষকরে বেনাপোল, দর্শনা স্থলবন্দর থেকে উত্তরবঙ্গগামী ট্রাক, লরির চাপ সবচেয়ে বেশি থাকে। আর স্থানীয় মানুষের তৈরিকৃত নসিমন, ভটভটি, লাটাহাম্বার, ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, মাহিন্দ্র নামের অটোরিকশার চলাচলে বরাবরই এ মহাসড়কটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ থাকে।

কিন্তু আশার বিষয় মহাসড়কটিকে প্রশস্তকরণের উদ্যোগ হাতে নেওয়া হয়েছে। আর সেই উদ্যোগই কাল হয়েছে এই মহাসড়ক ব্যবহারকারীদের। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কিলোমিটারের পর কিলোমিটার রাস্তা খুঁড়ে রেখে দীর্ঘদিন যাবৎ লাপাত্তা। বেশকিছুদিন আগে বৃষ্টি হলে খুঁড়ে রাখা অংশে বড় বড় খানাখন্দ তৈরি হয়। তারপর থেকে ধুলোর স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে এই মহাসড়ক। এখানে সেখানে ট্রাক, বাস বিকল হয়ে আটকে থাকছে প্রতিনিয়ত। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মী কিংবা যন্ত্রপাতির দেখা পাওয়া ভার। মেরামত যেন দূর আকাশের তারা। ধুলোর কারণে সামনে দেখতে না পেয়ে ব্যাহত হচ্ছে গাড়ি চলাচল। প্রতিনিয়ত ঝুঁকি মাথায় নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন চালকরা।

সবচেয়ে বেশি বিপাকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়টির অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের আবাসন দুটো শহর কেন্দ্রীক হওয়ায় এবং বর্তমানে নিয়মিত ক্লাস পরীক্ষা চালু হওয়ায় নিয়মিত আপ-ডাউন যাতায়াত করতে হচ্ছে। আগের চেয়ে সময়ও বেশি লাগছে। যেখানে ক্যাম্পাস থেকে কুষ্টিয়া যেতে সর্বোচ্চ চল্লিশ মিনিট সময় লাগতো সেখানে ঘন্টারও বেশি সময় লাগছে। প্রতিনিয়ত নষ্ট হচ্ছে মূল্যবান সময়। প্রচন্ড ঝাঁকুনি আর ধুলো-ময়লার অত্যাচার নিয়মিত পিষ্ট করছে শিক্ষার্থীসহ এই সড়কে চলাচলকারী সবার। পাশাপাশি ক্যাম্পাসের বাসগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই যাত্রী সাধারণের দুর্ভোগ লাঘবে শীঘ্রই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাচ্ছি।

মঈনুল হক খান

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের দুর্দশা

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর ২০২১

কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়ক দুই লেনের এবং যানবাহনের অত্যধিক চাপের কারণে মহাসড়কটি বেশ ধীরগতির। বিশেষকরে বেনাপোল, দর্শনা স্থলবন্দর থেকে উত্তরবঙ্গগামী ট্রাক, লরির চাপ সবচেয়ে বেশি থাকে। আর স্থানীয় মানুষের তৈরিকৃত নসিমন, ভটভটি, লাটাহাম্বার, ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, মাহিন্দ্র নামের অটোরিকশার চলাচলে বরাবরই এ মহাসড়কটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ থাকে।

কিন্তু আশার বিষয় মহাসড়কটিকে প্রশস্তকরণের উদ্যোগ হাতে নেওয়া হয়েছে। আর সেই উদ্যোগই কাল হয়েছে এই মহাসড়ক ব্যবহারকারীদের। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কিলোমিটারের পর কিলোমিটার রাস্তা খুঁড়ে রেখে দীর্ঘদিন যাবৎ লাপাত্তা। বেশকিছুদিন আগে বৃষ্টি হলে খুঁড়ে রাখা অংশে বড় বড় খানাখন্দ তৈরি হয়। তারপর থেকে ধুলোর স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে এই মহাসড়ক। এখানে সেখানে ট্রাক, বাস বিকল হয়ে আটকে থাকছে প্রতিনিয়ত। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মী কিংবা যন্ত্রপাতির দেখা পাওয়া ভার। মেরামত যেন দূর আকাশের তারা। ধুলোর কারণে সামনে দেখতে না পেয়ে ব্যাহত হচ্ছে গাড়ি চলাচল। প্রতিনিয়ত ঝুঁকি মাথায় নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন চালকরা।

সবচেয়ে বেশি বিপাকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়টির অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের আবাসন দুটো শহর কেন্দ্রীক হওয়ায় এবং বর্তমানে নিয়মিত ক্লাস পরীক্ষা চালু হওয়ায় নিয়মিত আপ-ডাউন যাতায়াত করতে হচ্ছে। আগের চেয়ে সময়ও বেশি লাগছে। যেখানে ক্যাম্পাস থেকে কুষ্টিয়া যেতে সর্বোচ্চ চল্লিশ মিনিট সময় লাগতো সেখানে ঘন্টারও বেশি সময় লাগছে। প্রতিনিয়ত নষ্ট হচ্ছে মূল্যবান সময়। প্রচন্ড ঝাঁকুনি আর ধুলো-ময়লার অত্যাচার নিয়মিত পিষ্ট করছে শিক্ষার্থীসহ এই সড়কে চলাচলকারী সবার। পাশাপাশি ক্যাম্পাসের বাসগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই যাত্রী সাধারণের দুর্ভোগ লাঘবে শীঘ্রই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাচ্ছি।

মঈনুল হক খান

back to top