alt

চিঠিপত্র

চিঠি : তামাক কোম্পানির প্রচারের কূটকৌশল

: শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

জনগণ যাতে তামাকের মতো স্বাস্থ্যহানিকর পণ্য সেবনে উৎসাহিত না হয় সেজন্য ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন অনুসারে বাংলাদেশে তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন প্রচার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কিন্তু সারাদেশে তামাক কোম্পানিগুলো বিভিন্ন কৌশলে তাদের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা করে তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করে আসছে, যা বেআইনি এবং সম্পূর্ণ অবৈধ। তামাক কোম্পানিগুলো প্রতিনিয়ত আইন লঙ্ঘন করে বিজ্ঞাপন প্রচার করছে।

টাঙ্গাইলের মধুপুরেও বিজ্ঞাপন প্রচারের পাশাপাশি নীতিতে হস্তক্ষেপের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানির প্রভাব থেকে জনস্বাস্থ্য বিষয়ক নীতিগুলো সুরক্ষিত করতে একটি সুনির্দিষ্ট গাইড লাইন প্রণয়ন করা জরুরি। একইসাথে প্রচলিত আইনটি আরও শক্তিশালী করে তামাকের কর বৃদ্ধি, সহায়ক নীতি প্রণয়ন এবং আইন বাস্তবায়নে গুরুত্ব দেওয়া দরকার।

সম্প্রতি বাটা ও মধুপুর স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি, গবেষণা উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে মধুপুরের ১০টি স্থান পরিদর্শন করা হয়েছে। পরিদর্শনকালে দেখা যায়, মনোহারি দোকান, পানের দোকান, চা স্টলে বিভিন্ন তামাক কোম্পানির স্টিকার সংবলিত বক্স, শোকেজ, সিগারেটের খালি প্যাকেট দিয়ে থরে থরে সাজানো। এগুলো এলাকার যুবক ও কিশোরদেরকে ধূমপানে আকৃষ্ট করে। মধুপুরে অসংখ্য চা দোকান, মুদি দোকানগুলোতে এখনই যদি স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে বিজ্ঞাপন অপসারণ করা না হয় তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে অঙ্গীকার ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত দেশ গড়া, তা হুমকির মুখে পড়বে।

মো. সাইফুল ইসলাম

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : তামাক কোম্পানির প্রচারের কূটকৌশল

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর ২০২১

জনগণ যাতে তামাকের মতো স্বাস্থ্যহানিকর পণ্য সেবনে উৎসাহিত না হয় সেজন্য ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন অনুসারে বাংলাদেশে তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন প্রচার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কিন্তু সারাদেশে তামাক কোম্পানিগুলো বিভিন্ন কৌশলে তাদের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা করে তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করে আসছে, যা বেআইনি এবং সম্পূর্ণ অবৈধ। তামাক কোম্পানিগুলো প্রতিনিয়ত আইন লঙ্ঘন করে বিজ্ঞাপন প্রচার করছে।

টাঙ্গাইলের মধুপুরেও বিজ্ঞাপন প্রচারের পাশাপাশি নীতিতে হস্তক্ষেপের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানির প্রভাব থেকে জনস্বাস্থ্য বিষয়ক নীতিগুলো সুরক্ষিত করতে একটি সুনির্দিষ্ট গাইড লাইন প্রণয়ন করা জরুরি। একইসাথে প্রচলিত আইনটি আরও শক্তিশালী করে তামাকের কর বৃদ্ধি, সহায়ক নীতি প্রণয়ন এবং আইন বাস্তবায়নে গুরুত্ব দেওয়া দরকার।

সম্প্রতি বাটা ও মধুপুর স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি, গবেষণা উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে মধুপুরের ১০টি স্থান পরিদর্শন করা হয়েছে। পরিদর্শনকালে দেখা যায়, মনোহারি দোকান, পানের দোকান, চা স্টলে বিভিন্ন তামাক কোম্পানির স্টিকার সংবলিত বক্স, শোকেজ, সিগারেটের খালি প্যাকেট দিয়ে থরে থরে সাজানো। এগুলো এলাকার যুবক ও কিশোরদেরকে ধূমপানে আকৃষ্ট করে। মধুপুরে অসংখ্য চা দোকান, মুদি দোকানগুলোতে এখনই যদি স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে বিজ্ঞাপন অপসারণ করা না হয় তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে অঙ্গীকার ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত দেশ গড়া, তা হুমকির মুখে পড়বে।

মো. সাইফুল ইসলাম

back to top