alt

চিঠিপত্র

চিঠি : ইপিজেড : সম্ভাবনার নতুন দ্বার

: শুক্রবার, ১২ নভেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল সংক্ষেপে ইপিজেড। বাংলাদেশে উৎপাদিত কৃষি পণ্য ও অন্যান্য বিশ্বমানের পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে দেশীয় পণ্য বিশ্ব বাজারে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সাহায্য করে যাচ্ছে ইপিজেডগুলো। ১৯৮৩ সালে চট্টগ্রাম ইপিজেডের হাত ধরে যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে দেশে ইপিজেডের সংখ্যা ৮টি। চট্টগ্রাম, ঢাকা, কুমিল্লা, মংলা, উত্তরা, ঈশ্বরদী, কর্তফুলী ও আদমজী।

বেপজার তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট ৮টি ইপিজেডের মধ্যে বাংলাদেশসহ ৩৮টি দেশের ৪৫৯টি অধিক শিল্প প্রতিষ্ঠান উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ৭০ শতাংশ শিল্প প্রতিষ্ঠান বিদেশি বিনিয়োগ দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। আর যথাযথ বিনিয়োগের পরিবেশ থাকার কারণে দিনদিন বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

দেশের ৮টি ইপিজেড আমাদের জিডিপিতে অসামান্য অবদান রেখে চলেছে। করোনা মহামারির ফলে বৈশ্বিক মন্দা কাটিয়ে বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে চলেছে। ইপিজেডে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো আবারও সুষ্ঠুভাবে উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

তবে দেশের ৮ টি ইপিজেডে পর্যাপ্ত জমি বা জায়গা না থাকার কারণে অনেক বিদেশি কোম্পানি বিনিয়োগ করতে পারছে না। তাই উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের চাহিদা মেটাতে ইপিজেডের সংখ্যা বৃদ্ধি করা জরুরি। উন্নত মানের টেকনোলজি নির্ভর অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি। একটি দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধি করতে বৈদেশিক বিনিয়োগের বিকল্প নেই। সেই সঙ্গে নিজ দেশের বেকারত্ব, দারিদ্র্যতা দূর করতে নতুন নতুন কর্মক্ষেত্র তৈরি করা জরুরি। তাই টেকসই অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলতে সরকারকে এই বিষয়ের উপর জোর দেওয়ার অনুরোধ করছি।

কাজী মো. হাসান

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : ইপিজেড : সম্ভাবনার নতুন দ্বার

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ১২ নভেম্বর ২০২১

বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল সংক্ষেপে ইপিজেড। বাংলাদেশে উৎপাদিত কৃষি পণ্য ও অন্যান্য বিশ্বমানের পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে দেশীয় পণ্য বিশ্ব বাজারে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সাহায্য করে যাচ্ছে ইপিজেডগুলো। ১৯৮৩ সালে চট্টগ্রাম ইপিজেডের হাত ধরে যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে দেশে ইপিজেডের সংখ্যা ৮টি। চট্টগ্রাম, ঢাকা, কুমিল্লা, মংলা, উত্তরা, ঈশ্বরদী, কর্তফুলী ও আদমজী।

বেপজার তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট ৮টি ইপিজেডের মধ্যে বাংলাদেশসহ ৩৮টি দেশের ৪৫৯টি অধিক শিল্প প্রতিষ্ঠান উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ৭০ শতাংশ শিল্প প্রতিষ্ঠান বিদেশি বিনিয়োগ দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। আর যথাযথ বিনিয়োগের পরিবেশ থাকার কারণে দিনদিন বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

দেশের ৮টি ইপিজেড আমাদের জিডিপিতে অসামান্য অবদান রেখে চলেছে। করোনা মহামারির ফলে বৈশ্বিক মন্দা কাটিয়ে বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে চলেছে। ইপিজেডে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো আবারও সুষ্ঠুভাবে উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

তবে দেশের ৮ টি ইপিজেডে পর্যাপ্ত জমি বা জায়গা না থাকার কারণে অনেক বিদেশি কোম্পানি বিনিয়োগ করতে পারছে না। তাই উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের চাহিদা মেটাতে ইপিজেডের সংখ্যা বৃদ্ধি করা জরুরি। উন্নত মানের টেকনোলজি নির্ভর অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি। একটি দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধি করতে বৈদেশিক বিনিয়োগের বিকল্প নেই। সেই সঙ্গে নিজ দেশের বেকারত্ব, দারিদ্র্যতা দূর করতে নতুন নতুন কর্মক্ষেত্র তৈরি করা জরুরি। তাই টেকসই অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলতে সরকারকে এই বিষয়ের উপর জোর দেওয়ার অনুরোধ করছি।

কাজী মো. হাসান

back to top