মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
ঢাকা-চট্টগ্রামের যাতায়াতের মধ্যখানে গুরুত্বপূর্ণ জেলা হলো ফেনী। শিক্ষা ব্যবস্থায় ফেনী জেলার অগ্রগতি উল্লেখযোগ্য। বর্তমান এ জেলার স্বাক্ষরতার হার ৬৯.৬ শতাংশ। এছাড়াও ফেনী জেলার রয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫২৮টি, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৯টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৫৫টি, মাদ্রাসা ৯৭টি, গার্লস ক্যাডেট কলেজ ১টি, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ ১০টি, ডিগ্রি কলেজ ১১টি। প্রতি বছর উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে হাজারো শিক্ষার্থী। তারা উচ্চশিক্ষার জন্য রাজধানীসহ বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা করতে যায়।
বর্তমানে ফেনী বাংলাদেশের অগ্রসর একটি জেলা হলেও অদ্যাবধি কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। যার ফলে দেখা যাচ্ছে ফেনীতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স পর্যায়ের কয়েকটি কলেজে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে হচ্ছে। ফলে গবেষণা বা সৃজনশীলভিত্তিক জ্ঞানে পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষার্থীরা। মেয়ে শিক্ষার্থীরা ছেলেদের চেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার। কারণ, মেয়েদের উচ্চশিক্ষার জন্য জেলার বাইরে পাঠাতে চান না অভিভাবকরা। অথচ নিজ জেলায় একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হলে এই ভোগান্তির কমে যেত।
তাই স্থাানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
জেসমিন আক্তার
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সোমবার, ১৫ নভেম্বর ২০২১
ঢাকা-চট্টগ্রামের যাতায়াতের মধ্যখানে গুরুত্বপূর্ণ জেলা হলো ফেনী। শিক্ষা ব্যবস্থায় ফেনী জেলার অগ্রগতি উল্লেখযোগ্য। বর্তমান এ জেলার স্বাক্ষরতার হার ৬৯.৬ শতাংশ। এছাড়াও ফেনী জেলার রয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫২৮টি, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৯টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৫৫টি, মাদ্রাসা ৯৭টি, গার্লস ক্যাডেট কলেজ ১টি, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ ১০টি, ডিগ্রি কলেজ ১১টি। প্রতি বছর উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে হাজারো শিক্ষার্থী। তারা উচ্চশিক্ষার জন্য রাজধানীসহ বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা করতে যায়।
বর্তমানে ফেনী বাংলাদেশের অগ্রসর একটি জেলা হলেও অদ্যাবধি কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। যার ফলে দেখা যাচ্ছে ফেনীতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স পর্যায়ের কয়েকটি কলেজে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে হচ্ছে। ফলে গবেষণা বা সৃজনশীলভিত্তিক জ্ঞানে পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষার্থীরা। মেয়ে শিক্ষার্থীরা ছেলেদের চেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার। কারণ, মেয়েদের উচ্চশিক্ষার জন্য জেলার বাইরে পাঠাতে চান না অভিভাবকরা। অথচ নিজ জেলায় একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হলে এই ভোগান্তির কমে যেত।
তাই স্থাানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
জেসমিন আক্তার