alt

চিঠিপত্র

চিঠি : ভেজাল খাদ্য থেকে মুক্তি চাই

: বৃহস্পতিবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বেঁচে থাকার জন্য চাই নিরাপদ ও নির্ভেজাল খাদ্য। কিন্তুনিরাপদ খাদ্য যেনো আজ অধরা। সব খাদ্যপণ্যেই মারাত্মক ভেজাল ঢুকে গেছে। এমন কোনো খাবার পাওয়া যাবে না, যেখানে ভেজালের ছড়াছড়ি নেই!

দেশের একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী জনস্বাস্থ্যের কথা না ভেবে ভেজাল ও মানহীন খাদ্য উৎপাদন করে চলেছে। মাঝে মাঝে ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায়। ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে জেল-জরিমানাসহ শাস্তিও প্রদান করা হয়। কিন্তু তাতেও ভেজাল কমে না, বরং ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকে।

বর্তমানে খাদ্যে ভেজাল অসহনীয় পর্যায়ে চলে গেছে। ভেজাল খাদ্যের কারণে কিডনি রোগ, ক্যান্সারসহ নানা জটিল-কঠিন রোগের আক্রান্তের শিকার হচ্ছে মানুষ। এ থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বের করতে হবে।

‘খাদ্য নিরাপত্তা’ এ দেশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার হলেও বিষয়টির প্রতি কারো দায়বদ্ধতা নেই। সবাই যেনো গা বাঁচিয়ে চলার চেষ্টা করছেন। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইও যেনো হাত গুটিয়ে বসে আছে। ভেজাল খাদ্যপণ্যের ব্যাপারে তাদের কোনো নৈতিক দায়বোধও নেই!

খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধে সরকারেও যেমন দায়বোধ রয়েছে; তেমনি জনগণেরও রয়েছে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সবাই সচেতন হলে কিছুটা হলেও সুফল পাওয়া যেতে পারে।

আজম জহিরুল ইসলাম

গৌরীপুর, ময়মনসিংহ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : ভেজাল খাদ্য থেকে মুক্তি চাই

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২২

বেঁচে থাকার জন্য চাই নিরাপদ ও নির্ভেজাল খাদ্য। কিন্তুনিরাপদ খাদ্য যেনো আজ অধরা। সব খাদ্যপণ্যেই মারাত্মক ভেজাল ঢুকে গেছে। এমন কোনো খাবার পাওয়া যাবে না, যেখানে ভেজালের ছড়াছড়ি নেই!

দেশের একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী জনস্বাস্থ্যের কথা না ভেবে ভেজাল ও মানহীন খাদ্য উৎপাদন করে চলেছে। মাঝে মাঝে ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায়। ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে জেল-জরিমানাসহ শাস্তিও প্রদান করা হয়। কিন্তু তাতেও ভেজাল কমে না, বরং ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকে।

বর্তমানে খাদ্যে ভেজাল অসহনীয় পর্যায়ে চলে গেছে। ভেজাল খাদ্যের কারণে কিডনি রোগ, ক্যান্সারসহ নানা জটিল-কঠিন রোগের আক্রান্তের শিকার হচ্ছে মানুষ। এ থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বের করতে হবে।

‘খাদ্য নিরাপত্তা’ এ দেশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার হলেও বিষয়টির প্রতি কারো দায়বদ্ধতা নেই। সবাই যেনো গা বাঁচিয়ে চলার চেষ্টা করছেন। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইও যেনো হাত গুটিয়ে বসে আছে। ভেজাল খাদ্যপণ্যের ব্যাপারে তাদের কোনো নৈতিক দায়বোধও নেই!

খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধে সরকারেও যেমন দায়বোধ রয়েছে; তেমনি জনগণেরও রয়েছে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সবাই সচেতন হলে কিছুটা হলেও সুফল পাওয়া যেতে পারে।

আজম জহিরুল ইসলাম

গৌরীপুর, ময়মনসিংহ

back to top