মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বাংলাদেশে ভোক্তা অধিকার নিশ্চিতে বাজারে প্রচলিত খাবারের মানসহ প্যাকেটজাত খাবারের পরিমাণ, স্বাস্থ্য ঝুঁকি, খাবার তৈরির কারখানাগুলোর সরকারি অনুমোদন যাচাই ইত্যাদি বিষয়গুলো দেখভালের জন্য বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) নামে সরকারের একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় বর্তমানে এদেশে অসংখ্য বেকারি খাবার তৈরির ভুঁইফোঁড় কারখানা প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ সব জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।
বিএসটিআইকে এই কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে কার্যত কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না। এসব কারখানার অধিকাংশই সরকার অনুমোদিত নয়। বিভিন্ন সময়ে এই কারখানাগুলোর অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে নিম্নমানের খাবার তৈরির ঘটনা গণমাধ্যমেও উঠে আসে। সাধারণ মানুষ এসব বেকারি খাবার খেয়ে প্রতিনিয়ত অসুস্থ হয়।
মাঝেমধ্যে বিএসটিআই কর্তৃপক্ষ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এসব কারখানার বিরুদ্ধে সাময়িক জরিমানাসহ বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করলেও, স্থায়ী তেমন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে না। ফলশ্রুতিতে কারখানাগুলো পরবর্তীতে আবারও নিম্নমানের খাবার তৈরি করে বাজারে সরবরাহ করে। আর সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত টাকা দিয়ে কিনে এমন অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে স্বাস্থ ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। তাই জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় ‘বিএসটিআই’ কর্তৃপক্ষকে এই বেকারি খাবার তৈরির কারখানাগুলোর অনিয়মের বিরুদ্ধে জেল-জরিমানা ও প্রয়োজনে কারখানা বন্ধ করাসহ স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শাহ জাহান
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
বাংলাদেশে ভোক্তা অধিকার নিশ্চিতে বাজারে প্রচলিত খাবারের মানসহ প্যাকেটজাত খাবারের পরিমাণ, স্বাস্থ্য ঝুঁকি, খাবার তৈরির কারখানাগুলোর সরকারি অনুমোদন যাচাই ইত্যাদি বিষয়গুলো দেখভালের জন্য বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) নামে সরকারের একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় বর্তমানে এদেশে অসংখ্য বেকারি খাবার তৈরির ভুঁইফোঁড় কারখানা প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ সব জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।
বিএসটিআইকে এই কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে কার্যত কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না। এসব কারখানার অধিকাংশই সরকার অনুমোদিত নয়। বিভিন্ন সময়ে এই কারখানাগুলোর অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে নিম্নমানের খাবার তৈরির ঘটনা গণমাধ্যমেও উঠে আসে। সাধারণ মানুষ এসব বেকারি খাবার খেয়ে প্রতিনিয়ত অসুস্থ হয়।
মাঝেমধ্যে বিএসটিআই কর্তৃপক্ষ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এসব কারখানার বিরুদ্ধে সাময়িক জরিমানাসহ বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করলেও, স্থায়ী তেমন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে না। ফলশ্রুতিতে কারখানাগুলো পরবর্তীতে আবারও নিম্নমানের খাবার তৈরি করে বাজারে সরবরাহ করে। আর সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত টাকা দিয়ে কিনে এমন অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে স্বাস্থ ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। তাই জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় ‘বিএসটিআই’ কর্তৃপক্ষকে এই বেকারি খাবার তৈরির কারখানাগুলোর অনিয়মের বিরুদ্ধে জেল-জরিমানা ও প্রয়োজনে কারখানা বন্ধ করাসহ স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শাহ জাহান