alt

চিঠিপত্র

চিঠি : বিএসটিআইকে আরও তৎপর হতে হবে

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বাংলাদেশে ভোক্তা অধিকার নিশ্চিতে বাজারে প্রচলিত খাবারের মানসহ প্যাকেটজাত খাবারের পরিমাণ, স্বাস্থ্য ঝুঁকি, খাবার তৈরির কারখানাগুলোর সরকারি অনুমোদন যাচাই ইত্যাদি বিষয়গুলো দেখভালের জন্য বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) নামে সরকারের একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় বর্তমানে এদেশে অসংখ্য বেকারি খাবার তৈরির ভুঁইফোঁড় কারখানা প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ সব জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।

বিএসটিআইকে এই কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে কার্যত কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না। এসব কারখানার অধিকাংশই সরকার অনুমোদিত নয়। বিভিন্ন সময়ে এই কারখানাগুলোর অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে নিম্নমানের খাবার তৈরির ঘটনা গণমাধ্যমেও উঠে আসে। সাধারণ মানুষ এসব বেকারি খাবার খেয়ে প্রতিনিয়ত অসুস্থ হয়।

মাঝেমধ্যে বিএসটিআই কর্তৃপক্ষ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এসব কারখানার বিরুদ্ধে সাময়িক জরিমানাসহ বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করলেও, স্থায়ী তেমন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে না। ফলশ্রুতিতে কারখানাগুলো পরবর্তীতে আবারও নিম্নমানের খাবার তৈরি করে বাজারে সরবরাহ করে। আর সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত টাকা দিয়ে কিনে এমন অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে স্বাস্থ ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। তাই জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় ‘বিএসটিআই’ কর্তৃপক্ষকে এই বেকারি খাবার তৈরির কারখানাগুলোর অনিয়মের বিরুদ্ধে জেল-জরিমানা ও প্রয়োজনে কারখানা বন্ধ করাসহ স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

শাহ জাহান

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : বিএসটিআইকে আরও তৎপর হতে হবে

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২

বাংলাদেশে ভোক্তা অধিকার নিশ্চিতে বাজারে প্রচলিত খাবারের মানসহ প্যাকেটজাত খাবারের পরিমাণ, স্বাস্থ্য ঝুঁকি, খাবার তৈরির কারখানাগুলোর সরকারি অনুমোদন যাচাই ইত্যাদি বিষয়গুলো দেখভালের জন্য বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) নামে সরকারের একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় বর্তমানে এদেশে অসংখ্য বেকারি খাবার তৈরির ভুঁইফোঁড় কারখানা প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ সব জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।

বিএসটিআইকে এই কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে কার্যত কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না। এসব কারখানার অধিকাংশই সরকার অনুমোদিত নয়। বিভিন্ন সময়ে এই কারখানাগুলোর অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে নিম্নমানের খাবার তৈরির ঘটনা গণমাধ্যমেও উঠে আসে। সাধারণ মানুষ এসব বেকারি খাবার খেয়ে প্রতিনিয়ত অসুস্থ হয়।

মাঝেমধ্যে বিএসটিআই কর্তৃপক্ষ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এসব কারখানার বিরুদ্ধে সাময়িক জরিমানাসহ বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করলেও, স্থায়ী তেমন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে না। ফলশ্রুতিতে কারখানাগুলো পরবর্তীতে আবারও নিম্নমানের খাবার তৈরি করে বাজারে সরবরাহ করে। আর সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত টাকা দিয়ে কিনে এমন অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে স্বাস্থ ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। তাই জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় ‘বিএসটিআই’ কর্তৃপক্ষকে এই বেকারি খাবার তৈরির কারখানাগুলোর অনিয়মের বিরুদ্ধে জেল-জরিমানা ও প্রয়োজনে কারখানা বন্ধ করাসহ স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

শাহ জাহান

back to top