মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সভ্যতার ক্রমবিবর্তনের মধ্য দিয়ে মানুষ প্রকৃতিকে বশ করে গড়ে তুলেছে নিজের পরিবেশ। কিন্তু আবিষ্কৃত জিনিসের অপব্যবহার ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে পরিবেশে শুরু হয়েছে মারাত্মক দূষণ। মানুষই তার জল-মাটি হাওয়াকে করে তুলেছে দূষিত।
পরিবেশ দূষণ মূলত দুটি কারণে হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে প্রাকৃতিক কারণ যেমন- ঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অগ্নুৎপাৎ, ভূমিকম্প। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে মনুষ্যগত বা কৃত্রিম। যেমন-পানি দূষণ, বায়ু দূষণ, শব্দ দূষণ। কীটনাশক, গুড়ো সাবান, ওষুধপত্র ও প্রসাধনসামগ্রী, প্লাস্টিকের ব্যবহারের ফলেও পরিবেশ দূষণ হয়ে থাকে। প্রাকৃতিকভাবে সীসে, পারদ, সালফার ডাই- অক্সাইড, কার্বন-ডাই অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড ইত্যাদির দূষণও ঘটে।
এতসব দূষণের ভয়াবহ পরিণতি নিয়ে মানুষ আজ শঙ্কিত। বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশের সংবিধানেও যুক্ত হয়েছে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন। তবে জনসংখ্যা রোধ করা ও সর্বস্তরের মানুষকে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করা ব্যতীত পরিবেশ দূষণ রোধ করা সম্ভব নয়। পাশাপাশি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকেও বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে হবে।
শুভ্র ঘোষ
নতুন বাজার, কলকলিয়াপাড়া, মাগুরা
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বৃহস্পতিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২
সভ্যতার ক্রমবিবর্তনের মধ্য দিয়ে মানুষ প্রকৃতিকে বশ করে গড়ে তুলেছে নিজের পরিবেশ। কিন্তু আবিষ্কৃত জিনিসের অপব্যবহার ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে পরিবেশে শুরু হয়েছে মারাত্মক দূষণ। মানুষই তার জল-মাটি হাওয়াকে করে তুলেছে দূষিত।
পরিবেশ দূষণ মূলত দুটি কারণে হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে প্রাকৃতিক কারণ যেমন- ঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অগ্নুৎপাৎ, ভূমিকম্প। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে মনুষ্যগত বা কৃত্রিম। যেমন-পানি দূষণ, বায়ু দূষণ, শব্দ দূষণ। কীটনাশক, গুড়ো সাবান, ওষুধপত্র ও প্রসাধনসামগ্রী, প্লাস্টিকের ব্যবহারের ফলেও পরিবেশ দূষণ হয়ে থাকে। প্রাকৃতিকভাবে সীসে, পারদ, সালফার ডাই- অক্সাইড, কার্বন-ডাই অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড ইত্যাদির দূষণও ঘটে।
এতসব দূষণের ভয়াবহ পরিণতি নিয়ে মানুষ আজ শঙ্কিত। বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশের সংবিধানেও যুক্ত হয়েছে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন। তবে জনসংখ্যা রোধ করা ও সর্বস্তরের মানুষকে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করা ব্যতীত পরিবেশ দূষণ রোধ করা সম্ভব নয়। পাশাপাশি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকেও বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে হবে।
শুভ্র ঘোষ
নতুন বাজার, কলকলিয়াপাড়া, মাগুরা