alt

চিঠিপত্র

চিঠি : পরিবেশ দূষণ

: বৃহস্পতিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সভ্যতার ক্রমবিবর্তনের মধ্য দিয়ে মানুষ প্রকৃতিকে বশ করে গড়ে তুলেছে নিজের পরিবেশ। কিন্তু আবিষ্কৃত জিনিসের অপব্যবহার ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে পরিবেশে শুরু হয়েছে মারাত্মক দূষণ। মানুষই তার জল-মাটি হাওয়াকে করে তুলেছে দূষিত।

পরিবেশ দূষণ মূলত দুটি কারণে হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে প্রাকৃতিক কারণ যেমন- ঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অগ্নুৎপাৎ, ভূমিকম্প। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে মনুষ্যগত বা কৃত্রিম। যেমন-পানি দূষণ, বায়ু দূষণ, শব্দ দূষণ। কীটনাশক, গুড়ো সাবান, ওষুধপত্র ও প্রসাধনসামগ্রী, প্লাস্টিকের ব্যবহারের ফলেও পরিবেশ দূষণ হয়ে থাকে। প্রাকৃতিকভাবে সীসে, পারদ, সালফার ডাই- অক্সাইড, কার্বন-ডাই অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড ইত্যাদির দূষণও ঘটে।

এতসব দূষণের ভয়াবহ পরিণতি নিয়ে মানুষ আজ শঙ্কিত। বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশের সংবিধানেও যুক্ত হয়েছে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন। তবে জনসংখ্যা রোধ করা ও সর্বস্তরের মানুষকে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করা ব্যতীত পরিবেশ দূষণ রোধ করা সম্ভব নয়। পাশাপাশি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকেও বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে হবে।

শুভ্র ঘোষ

নতুন বাজার, কলকলিয়াপাড়া, মাগুরা

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : পরিবেশ দূষণ

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২

সভ্যতার ক্রমবিবর্তনের মধ্য দিয়ে মানুষ প্রকৃতিকে বশ করে গড়ে তুলেছে নিজের পরিবেশ। কিন্তু আবিষ্কৃত জিনিসের অপব্যবহার ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে পরিবেশে শুরু হয়েছে মারাত্মক দূষণ। মানুষই তার জল-মাটি হাওয়াকে করে তুলেছে দূষিত।

পরিবেশ দূষণ মূলত দুটি কারণে হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে প্রাকৃতিক কারণ যেমন- ঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অগ্নুৎপাৎ, ভূমিকম্প। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে মনুষ্যগত বা কৃত্রিম। যেমন-পানি দূষণ, বায়ু দূষণ, শব্দ দূষণ। কীটনাশক, গুড়ো সাবান, ওষুধপত্র ও প্রসাধনসামগ্রী, প্লাস্টিকের ব্যবহারের ফলেও পরিবেশ দূষণ হয়ে থাকে। প্রাকৃতিকভাবে সীসে, পারদ, সালফার ডাই- অক্সাইড, কার্বন-ডাই অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড ইত্যাদির দূষণও ঘটে।

এতসব দূষণের ভয়াবহ পরিণতি নিয়ে মানুষ আজ শঙ্কিত। বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশের সংবিধানেও যুক্ত হয়েছে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন। তবে জনসংখ্যা রোধ করা ও সর্বস্তরের মানুষকে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করা ব্যতীত পরিবেশ দূষণ রোধ করা সম্ভব নয়। পাশাপাশি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকেও বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে হবে।

শুভ্র ঘোষ

নতুন বাজার, কলকলিয়াপাড়া, মাগুরা

back to top