মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
পরিবেশের ভৌত, রাসায়নিক ও জৈবিক বৈশিষ্ট্যের যে অবাঞ্চিত পরিবর্তন জীবের জীবনধারণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তাকেই দূষণ বলে। পরিবেশ দূষণের ফলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া জীবজগৎ ও মানবদেহের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পরে। বেশির ভাগ জায়গায় দেখা যাচ্ছে ময়লা-আবর্জনা সঠিক জায়গায় না ফেলে রাস্তাঘাট অথবা বাড়ির আশপাশে মায়লা-আবর্জনা ফেলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করা হচ্ছে। যানবাহন ও কলকারখানার কালো ধোঁয়া পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে থাকে। কালো ধোঁয়ার সঙ্গে বস্তুকতা, সালফার ডাই অক্সাইড ও নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড, সিসাসহ অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান বাতাসে ছড়িয়ে পড়ায় দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। বায়ু দূষণ, পানি দূষণ, শব্দ দূষণ, মাটি দূষণের কারণের পরিবেশ দূষিত হয়ে থাকে। দেশে প্রতি বছর যতো মানুষের মৃত্যু হয় তার ২৮ শতাংশই মারা যায় পরিবেশ দূষণজনিত অসুখ-বিসুখের কারণে। কিন্তু সারা বিশ্বে এধরনের মৃত্যুর গড় মাত্র ১৬ শতাংশ।
জনবিস্ফোরণ, বনাঞ্চলের অবক্ষয় ও ঘাটতি এবং শিল্প ও পরিবহণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার অভাবের দরুন দেশের পরিবেশ এক জটিল অবস্থার দিকে পৌঁছতে যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত শব্দ দূষণ, বায়ু দূষণ, পানি দূষণসহ এমন কোনো দূষণ নেই যাতে দেশের নাগরিক জীবনে বিপযর্স্ত না হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান এই পরিবেশ দূষণ করার মধ্য দিয়ে আমরা নিজেদের বিপদ নিজেরাই ডেকে আনছি। আমাদের নিজেদের স্বার্থে, সমস্ত প্রাণী জগতের স্বার্থে পরিবেশকে দূষণমুক্ত সুস্থ রাখা আমাদের সকলের কর্তব্য।
দেবব্রত দেব নাথ
শিক্ষার্থী- জয়নাল হাজারী কলেজ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ১৫ মে ২০২২
পরিবেশের ভৌত, রাসায়নিক ও জৈবিক বৈশিষ্ট্যের যে অবাঞ্চিত পরিবর্তন জীবের জীবনধারণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তাকেই দূষণ বলে। পরিবেশ দূষণের ফলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া জীবজগৎ ও মানবদেহের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পরে। বেশির ভাগ জায়গায় দেখা যাচ্ছে ময়লা-আবর্জনা সঠিক জায়গায় না ফেলে রাস্তাঘাট অথবা বাড়ির আশপাশে মায়লা-আবর্জনা ফেলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করা হচ্ছে। যানবাহন ও কলকারখানার কালো ধোঁয়া পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে থাকে। কালো ধোঁয়ার সঙ্গে বস্তুকতা, সালফার ডাই অক্সাইড ও নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড, সিসাসহ অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান বাতাসে ছড়িয়ে পড়ায় দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। বায়ু দূষণ, পানি দূষণ, শব্দ দূষণ, মাটি দূষণের কারণের পরিবেশ দূষিত হয়ে থাকে। দেশে প্রতি বছর যতো মানুষের মৃত্যু হয় তার ২৮ শতাংশই মারা যায় পরিবেশ দূষণজনিত অসুখ-বিসুখের কারণে। কিন্তু সারা বিশ্বে এধরনের মৃত্যুর গড় মাত্র ১৬ শতাংশ।
জনবিস্ফোরণ, বনাঞ্চলের অবক্ষয় ও ঘাটতি এবং শিল্প ও পরিবহণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার অভাবের দরুন দেশের পরিবেশ এক জটিল অবস্থার দিকে পৌঁছতে যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত শব্দ দূষণ, বায়ু দূষণ, পানি দূষণসহ এমন কোনো দূষণ নেই যাতে দেশের নাগরিক জীবনে বিপযর্স্ত না হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান এই পরিবেশ দূষণ করার মধ্য দিয়ে আমরা নিজেদের বিপদ নিজেরাই ডেকে আনছি। আমাদের নিজেদের স্বার্থে, সমস্ত প্রাণী জগতের স্বার্থে পরিবেশকে দূষণমুক্ত সুস্থ রাখা আমাদের সকলের কর্তব্য।
দেবব্রত দেব নাথ
শিক্ষার্থী- জয়নাল হাজারী কলেজ