মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরাও ১৯৯৬ সাল থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার শুরু করি। ক্রমান্বয়ে এর ব্যবহার বাড়তে থাকে। ইন্টারনেটের কল্যাণে জাদুর মতোই হাতের মুঠোয়ে পৃথিবী! কিন্তু প্রতিটা সুবিধারই কিছু অসুবিধা রয়েছে। বর্তমানে দেশে ইন্টারনেটভিত্তিক নানান অপরাধ বা সাইবার অপরাধ বাড়ছে। এসব অপরাধ দমনে দেশের ৮টি বিভাগে সাইবার ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়েছে। এসব ট্রাইবুনালে বিচার্য অপরাধসমূহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ (সংশোধিত-২০১৩)-এ সংযোজিত ধারায় বিচার করা হলেও বর্তমানে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। নতুন এই আইনে অপরাধের শাস্তি অনধিক ১০ বছরের কারাদন্ড বা অনধিক ৩ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দন্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
তবে দ্বিতীয়বার বা পুনঃপুন অপরাধের জন্য যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও এক কোটি টাকা জরিমানা বা উভয়দন্ডের বিধান রাখা হয়েছে। সাইবার অপরাধ যখন ঊর্ধ্বমুখী, তখন জানা-অজানায় বিভিন্ন বয়সের লোকজন বিশেষ করে কিশোররা এ অপরাধে সবচেয়ে বেশি জড়িয়ে পড়ছে। ফলে ইন্টারনেট ব্যবহারে আমাদের অনেক সতর্ক থাকা দরকার।
মো. রায়হান আলী
আইনজীবী, খুলনা জজ কোর্ট
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শুক্রবার, ১২ আগস্ট ২০২২
বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরাও ১৯৯৬ সাল থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার শুরু করি। ক্রমান্বয়ে এর ব্যবহার বাড়তে থাকে। ইন্টারনেটের কল্যাণে জাদুর মতোই হাতের মুঠোয়ে পৃথিবী! কিন্তু প্রতিটা সুবিধারই কিছু অসুবিধা রয়েছে। বর্তমানে দেশে ইন্টারনেটভিত্তিক নানান অপরাধ বা সাইবার অপরাধ বাড়ছে। এসব অপরাধ দমনে দেশের ৮টি বিভাগে সাইবার ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়েছে। এসব ট্রাইবুনালে বিচার্য অপরাধসমূহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ (সংশোধিত-২০১৩)-এ সংযোজিত ধারায় বিচার করা হলেও বর্তমানে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। নতুন এই আইনে অপরাধের শাস্তি অনধিক ১০ বছরের কারাদন্ড বা অনধিক ৩ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দন্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
তবে দ্বিতীয়বার বা পুনঃপুন অপরাধের জন্য যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও এক কোটি টাকা জরিমানা বা উভয়দন্ডের বিধান রাখা হয়েছে। সাইবার অপরাধ যখন ঊর্ধ্বমুখী, তখন জানা-অজানায় বিভিন্ন বয়সের লোকজন বিশেষ করে কিশোররা এ অপরাধে সবচেয়ে বেশি জড়িয়ে পড়ছে। ফলে ইন্টারনেট ব্যবহারে আমাদের অনেক সতর্ক থাকা দরকার।
মো. রায়হান আলী
আইনজীবী, খুলনা জজ কোর্ট