alt

চিঠিপত্র

চিঠি : বিমানবন্দরে প্রবাসীদের হয়রানি

: শনিবার, ১৩ আগস্ট ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

প্রবাসীরা আমাদের দেশের সূর্য সন্তান। তারা হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতির ভিতকে মজবুত করছে। বৈদেশিক রিজার্ভকে সমৃদ্ধ করছে। এছাড়াও বিভিন্ন দেশে কর্মরত প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতি ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প উৎপাদন, স্কুল-মাদ্রাসা, মসজিদ, হাসপাতাল স্থাপনাসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডেও এ অর্থ ব্যয় হচ্ছে। দারিদ্র্য বিমোচন ও মানুষের জীবনমান উন্নয়নে প্রবাসীদের রেমিট্যান্সের ভূমিকা ব্যাপক। বাংলাদেশি বিপুলসংখ্যক নাগরিক মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, এশিয়া ও আমেরিকার বিভিন্ন দেশে অভিবাসী রয়েছে। তাদের অধিকাংশই শ্রমিক হিসেবে কর্মরত আছেন।

প্রবাসীরা প্রায় সময় নানাভাবে বঞ্চনা, শোষণ, অবহেলা ও নিগ্রহের শিকার হচ্ছেন। কখনো কখনো নির্যাতিত হচ্ছেন আবার অনেকেই ন্যায়বিচার থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন। তবুও নিজ পরিবার ও রাষ্ট্রের কল্যাণে হাসিমুখে সব মেনে নিয়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, তারা নিজ দেশে এসেও বিমানবন্দরে নানা রকম হয়রানির শিকার হচ্ছেন। মূল ধারার গণমাধ্যমে সে সব ঘটনা প্রায়ই উঠে আসে। এ ব্যাপারে বরাবরই অভিযোগ জানিয়ে আসছে প্রবাসীরা।

সম্প্রতি এক প্রবাসীকে চড় মেরে একজন কাস্টমস কর্মকর্তা বরখাস্ত হয়েছেন, যা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। প্রবাসীদের প্রতি এমন নীতিবহির্ভূত, অমানবিক আচরণ বন্ধে কর্তৃপক্ষের কঠোর সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। মনে রাখতে হবে, প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্স আমাদের অর্থনীতিতে অক্সিজেনের মতো।

মামুন হোসেন আগুন

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

চিঠি : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাই পরিচ্ছন্ন শৌচাগার

চিঠি : বায়ুদূষণ থেকে রাজধানীকে রক্ষা করুন

চিঠি : পর্যটনকেন্দ্রে খাবারের অস্বাভাবিক মূল্য

চিঠি : ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলাধুলা

চিঠি : অনলাইন আসক্তি দূর করতে হবে

চিঠি : আত্মহত্যা সমাধান নয়

চিঠি : কারিগরি শিক্ষা

চিঠি : মাদকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

চিঠি : ওজোন স্তর রক্ষা করতে হবে

চিঠি : শিক্ষকের মর্যাদা

চিঠি : আইএমএফের ঋণের প্রভাব

চিঠি : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা

চিঠি : কন্যাসন্তান বোঝা নয়, সম্পদ

চিঠি : স্ক্রিনই এখন আমাদের নিত্যসঙ্গী

চিঠি : নিরাপদ সড়ক চাই

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : বিমানবন্দরে প্রবাসীদের হয়রানি

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ১৩ আগস্ট ২০২২

প্রবাসীরা আমাদের দেশের সূর্য সন্তান। তারা হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের অর্থনীতির ভিতকে মজবুত করছে। বৈদেশিক রিজার্ভকে সমৃদ্ধ করছে। এছাড়াও বিভিন্ন দেশে কর্মরত প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতি ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প উৎপাদন, স্কুল-মাদ্রাসা, মসজিদ, হাসপাতাল স্থাপনাসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডেও এ অর্থ ব্যয় হচ্ছে। দারিদ্র্য বিমোচন ও মানুষের জীবনমান উন্নয়নে প্রবাসীদের রেমিট্যান্সের ভূমিকা ব্যাপক। বাংলাদেশি বিপুলসংখ্যক নাগরিক মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, এশিয়া ও আমেরিকার বিভিন্ন দেশে অভিবাসী রয়েছে। তাদের অধিকাংশই শ্রমিক হিসেবে কর্মরত আছেন।

প্রবাসীরা প্রায় সময় নানাভাবে বঞ্চনা, শোষণ, অবহেলা ও নিগ্রহের শিকার হচ্ছেন। কখনো কখনো নির্যাতিত হচ্ছেন আবার অনেকেই ন্যায়বিচার থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন। তবুও নিজ পরিবার ও রাষ্ট্রের কল্যাণে হাসিমুখে সব মেনে নিয়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, তারা নিজ দেশে এসেও বিমানবন্দরে নানা রকম হয়রানির শিকার হচ্ছেন। মূল ধারার গণমাধ্যমে সে সব ঘটনা প্রায়ই উঠে আসে। এ ব্যাপারে বরাবরই অভিযোগ জানিয়ে আসছে প্রবাসীরা।

সম্প্রতি এক প্রবাসীকে চড় মেরে একজন কাস্টমস কর্মকর্তা বরখাস্ত হয়েছেন, যা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। প্রবাসীদের প্রতি এমন নীতিবহির্ভূত, অমানবিক আচরণ বন্ধে কর্তৃপক্ষের কঠোর সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। মনে রাখতে হবে, প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্স আমাদের অর্থনীতিতে অক্সিজেনের মতো।

মামুন হোসেন আগুন

back to top