alt

চিঠিপত্র

চিঠি : মাধ্যমিক স্তরে ইংরেজি গ্রামারের লিখিত অংশে বিকল্প প্রশ্ন না থাকা প্রসঙ্গে

: রোববার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

মাধ্যমিক স্তরকে বলা হয়ে থাকে শিক্ষাব্যবস্থার মেরুদন্ড। বর্তমানে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণীর ইংরেজি গ্রামারের লিখিত অংশে অর্থাৎ পার্ট-বি’তে কোন বিকল্প প্রশ্ন রাখা হয় না, যা রীতিমতো দুর্বল শিক্ষার্থীদের কাছে ভীতিকর। অথচ আমরা যখন মাধ্যমিক স্তরে পড়তাম তখন ইংরেজি ১ম পত্রের লিখিত অংশে প্রায় প্রতিটি প্রশ্নে বিকল্প প্রশ্ন থাকত, বিশেষ করে Paragraph, Letter I Dialogue writing অংশে দুটি করে, এছাড়া ইংরেজি গ্রামারের লিখিত অংশের Paragraph, Application/E-mail অংশে দুটি করে, Essay/Composition writing অংশে তিনটি করে বিকল্প থাকত। যা বর্তমানে থাকে না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে বর্তমানে শিক্ষার্থীরা কী ইংরেজিতে এতই সবল যে, তারা বিকল্প না থাকলেও সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে?

উল্লেখ্য, বাংলা ব্যাকরণ পরীক্ষায় লিখিত অংশে এখনও আগের মতো প্রতিটি প্রশ্নে বিকল্প রাখা হয়। বিশেষ করে, রচনা অংশে তিনটি বিকল্প থাকে। বাংলা হচ্ছে মাতৃভাষা, বাংলা ব্যাকরণ পরীক্ষায় লিখিত অংশে বিকল্প না থাকলেও তারা কিছু না কিছু লিখতে পারে। কিন্তু ইংরেজি বিদেশি ভাষা হওয়ার কারণে দুর্বল শিক্ষার্থীরা কমন না পেলে লিখতে পারে না।

তাই মাধ্যমিক স্তরের দুর্বল শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে ইংরেজি বিষয়ের লিখিত অংশে অর্থাৎ পার্ট-বি’তে আগের মতো বিকল্প প্রশ্ন রাখার গুরুত্ব অনুধাবন করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এমনটাই আশা করি।

মোশতাক মেহেদী,

সহকারী প্রধান শিক্ষক

চিঠি : অগ্নিকান্ড ও বিস্ফোরণ রোধে ব্যবস্থা নিন

চিঠি : প্রচারণায় অংশ নিতে সেলিব্রেটিদের সতর্কতা প্রয়োজন

চিঠি : বৈদ্যুতিক সেচযন্ত্র চুরি রোধে পদক্ষেপ নিন

চিঠি : বিশ্বের আধুনিকতম প্রযুক্তি চ্যাটজিপিটি

চিঠি : গেমিং আসক্তি

চিঠি : শব্দ দূষণ প্রতিরোধে করণীয়

চিঠি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে চাই সচেতনতা

চিঠি : আত্মহত্যা এক ব্যাধি

চিঠি : ছিনতাই বন্ধে পদক্ষেপ নিন

চিঠি : পথশিশুদের শিক্ষায় সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ জরুরি

চিঠি : বিদ্যুৎ মিটার রিচার্জ সহজ করতে পদক্ষেপ নিন

চিঠি : অন্ধত্ব রোধে সচেতনতা

চিঠি : ‘আমার কী?’

চিঠি : ট্রেনে পাথর ছোড়া

চিঠি : গবেষণা ও উচ্চশিক্ষার নব আলোকবর্তিকা

চিঠি : জবি কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামের সংস্কার চাই

চিঠি : এসি বিস্ফোরণ এড়াতে সচেতন হোন

চিঠি : এইডস প্রতিরোধে সচেতনতা

চিঠি : মাছ-মাংসের লাগামহীন দাম

চিঠি : চবি মেডিকেলে পর্যাপ্ত অ্যাম্বুলেন্স চাই

চিঠি : চবিতে সমাবর্তন চাই

চিঠি : সিটি করপোরেশন সৌন্দর্যবর্ধনে পদক্ষেপ নিন

চিঠি : পানি সংকট নিরসনে পদক্ষেপ নিন

চিঠি : নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা

চিঠি : তরুণ প্রজন্মের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ

চিঠি : বাকৃবির শিক্ষাভাতা বাড়ানো হোক

চিঠি : দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানুন

চিঠি : সিলেটে ভূমির খাজনা আদায়ের জটিলতা নিরসন করুন

চিঠি : শিক্ষার্থীর সুপ্ত মেধা বিকাশে উদ্যোগ নিন

চিঠি : মশার উৎপাতে দিশেহারা নগরবাসী

চিঠি : লোক প্রশাসন বিষয়ের পরিধি ও শিক্ষা ক্যাডার

চিঠি : বাংলাদেশ বেতারের অতীত-বর্তমান

চিঠি : নতুন প্রজন্ম আগ্রহ হারাচ্ছে বইয়ের প্রতি

চিঠি : বইয়ের মান ভালো রেখে দাম কমান

চিঠি : জিপিএ-৫ পাওয়া কি অপরাধ

চিঠি : সাইনবোর্ডে বাংলার ব্যবহার চাই

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : মাধ্যমিক স্তরে ইংরেজি গ্রামারের লিখিত অংশে বিকল্প প্রশ্ন না থাকা প্রসঙ্গে

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রোববার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২২

মাধ্যমিক স্তরকে বলা হয়ে থাকে শিক্ষাব্যবস্থার মেরুদন্ড। বর্তমানে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণীর ইংরেজি গ্রামারের লিখিত অংশে অর্থাৎ পার্ট-বি’তে কোন বিকল্প প্রশ্ন রাখা হয় না, যা রীতিমতো দুর্বল শিক্ষার্থীদের কাছে ভীতিকর। অথচ আমরা যখন মাধ্যমিক স্তরে পড়তাম তখন ইংরেজি ১ম পত্রের লিখিত অংশে প্রায় প্রতিটি প্রশ্নে বিকল্প প্রশ্ন থাকত, বিশেষ করে Paragraph, Letter I Dialogue writing অংশে দুটি করে, এছাড়া ইংরেজি গ্রামারের লিখিত অংশের Paragraph, Application/E-mail অংশে দুটি করে, Essay/Composition writing অংশে তিনটি করে বিকল্প থাকত। যা বর্তমানে থাকে না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে বর্তমানে শিক্ষার্থীরা কী ইংরেজিতে এতই সবল যে, তারা বিকল্প না থাকলেও সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে?

উল্লেখ্য, বাংলা ব্যাকরণ পরীক্ষায় লিখিত অংশে এখনও আগের মতো প্রতিটি প্রশ্নে বিকল্প রাখা হয়। বিশেষ করে, রচনা অংশে তিনটি বিকল্প থাকে। বাংলা হচ্ছে মাতৃভাষা, বাংলা ব্যাকরণ পরীক্ষায় লিখিত অংশে বিকল্প না থাকলেও তারা কিছু না কিছু লিখতে পারে। কিন্তু ইংরেজি বিদেশি ভাষা হওয়ার কারণে দুর্বল শিক্ষার্থীরা কমন না পেলে লিখতে পারে না।

তাই মাধ্যমিক স্তরের দুর্বল শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে ইংরেজি বিষয়ের লিখিত অংশে অর্থাৎ পার্ট-বি’তে আগের মতো বিকল্প প্রশ্ন রাখার গুরুত্ব অনুধাবন করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এমনটাই আশা করি।

মোশতাক মেহেদী,

সহকারী প্রধান শিক্ষক

back to top