মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
অবসরের পর অনেকেই পেনশন বিক্রি করেছিলেন ভুল বুঝে। তাদের অর্থকষ্ট দেখে প্রধানমন্ত্রী আবার পেনশন চালু করেছেন। যাদের অবসরে যাওয়ার বয়স ১৫ বছর পার হয়েছে তারা এই সুযোগ পাবেন। কিন্তু প্রশ্ন জাগে অবসরের পর কতজন ১৫ বছর বেঁচে থাকেন। তার মানে অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তির বয়স হতে হবে ৭২ বছর। যারা ৫৭ বছরে অবসর নিয়েছেন।
যদিও পরে ৫৯ বছর অবসরের বয়স নির্ধারণ করা হয়। ৭০ বছর বয়স হওয়ার আগেই অধিকাংশ ব্যক্তি পরপারে চলে যান বা চলে গেছেন। এখনও যে কয়েকজন বেঁচে আছেন বা যাদের অবসরের বয়সসীমা ১৫ বছর হয়নি তারা দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন। কারো কাছে হাত পাততে পারে না তারা। একটু ভুলের জন্য সারাজীবন চাকরি করে তাদের জীবনটা হয়ে গেছে আজ অবহেলিত এবং তাদের জীবন এলোমেলো।
সদাশয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি, আবার যদি অবসরপ্রাপ্ত পেনশন বিক্রিত ব্যক্তিদের সময়সীমা কমিয়ে ১৫ বছরের পরিবর্তে ১০ বছরের পর আপবার পেনশন চালু করেন তবে তারা বাকি জীবনটা কিছুটা শান্তিতে কাটাতে পারবেন। আপনার কৃপায় এই দুর্মূল্যের বাজারে ডাল-ভাত খেয়ে বাঁচতে পারবে তারা। তাদের অসহায়ত্বের কথা না বলাই ভালো। এই অসহায় মানুষের দোয়া, আশীর্বাদ আপনার পাথেয় হিসেবে থাকবে।
প্রকাশ থাকে যে এজন্য সরকারকে দীর্ঘমেয়াদে এই বোঝা বহন করতে হবে না। ভুক্তভোগী যতদিন বেঁচে আছেন ততদিনই পেনশন চলছে প্রচলিত নিয়মে।
প্রতাপ চন্দ্র সরকার
৮৮/সি,কে, ঘোষ
রোড, ময়মনসিংহ।
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শনিবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৩
অবসরের পর অনেকেই পেনশন বিক্রি করেছিলেন ভুল বুঝে। তাদের অর্থকষ্ট দেখে প্রধানমন্ত্রী আবার পেনশন চালু করেছেন। যাদের অবসরে যাওয়ার বয়স ১৫ বছর পার হয়েছে তারা এই সুযোগ পাবেন। কিন্তু প্রশ্ন জাগে অবসরের পর কতজন ১৫ বছর বেঁচে থাকেন। তার মানে অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তির বয়স হতে হবে ৭২ বছর। যারা ৫৭ বছরে অবসর নিয়েছেন।
যদিও পরে ৫৯ বছর অবসরের বয়স নির্ধারণ করা হয়। ৭০ বছর বয়স হওয়ার আগেই অধিকাংশ ব্যক্তি পরপারে চলে যান বা চলে গেছেন। এখনও যে কয়েকজন বেঁচে আছেন বা যাদের অবসরের বয়সসীমা ১৫ বছর হয়নি তারা দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন। কারো কাছে হাত পাততে পারে না তারা। একটু ভুলের জন্য সারাজীবন চাকরি করে তাদের জীবনটা হয়ে গেছে আজ অবহেলিত এবং তাদের জীবন এলোমেলো।
সদাশয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি, আবার যদি অবসরপ্রাপ্ত পেনশন বিক্রিত ব্যক্তিদের সময়সীমা কমিয়ে ১৫ বছরের পরিবর্তে ১০ বছরের পর আপবার পেনশন চালু করেন তবে তারা বাকি জীবনটা কিছুটা শান্তিতে কাটাতে পারবেন। আপনার কৃপায় এই দুর্মূল্যের বাজারে ডাল-ভাত খেয়ে বাঁচতে পারবে তারা। তাদের অসহায়ত্বের কথা না বলাই ভালো। এই অসহায় মানুষের দোয়া, আশীর্বাদ আপনার পাথেয় হিসেবে থাকবে।
প্রকাশ থাকে যে এজন্য সরকারকে দীর্ঘমেয়াদে এই বোঝা বহন করতে হবে না। ভুক্তভোগী যতদিন বেঁচে আছেন ততদিনই পেনশন চলছে প্রচলিত নিয়মে।
প্রতাপ চন্দ্র সরকার
৮৮/সি,কে, ঘোষ
রোড, ময়মনসিংহ।