alt

চিঠিপত্র

চিঠি : পর্যটন কেন্দ্রগুলোর পরিবেশ রক্ষায় ব্যবস্থা নিন

: বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বাংলাদেশর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যাবৃদ্ধি, শিল্পায়ন, নগরায়ন প্রভৃতি কারণে প্রাকৃতিক পরিবেশের দূষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রাকৃতিক পরিবেশ, জল, বায়ু, মাটি এখন এমন দূষিত হচ্ছে যে, তার প্রতিরোধ করা দুরূহ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে দিন দিন প্লাস্টিক দূষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

প্লাস্টিক একটি পচনবিমুখ দূষিত পদার্থ ও কাঠিন বর্জ্য, যা প্রাকৃতিক পরিবেশে ভয়াবহ দূষণ সৃষ্টি করছে। প্লাস্টিক যেহেতু ব্যবহারের পর ফেলে দেয়া হয় তা মাটির নিচে গিয়ে মাটিকে দূষিত করছে এবং সমুদ্রে ও নদী নালায় গিয়ে জলাশয়কে দূষিত করছে। যার ফলে ইকোসিষ্টেম বিনষ্ট হচ্ছে এবং মাছসহ অন্যান্য প্রাণী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর বেচে থাকার জন্য বিশুদ্ধ পানি অপরিহার্য। পৃথিবীর বহিঃপৃষ্ঠের প্রায় ৭০ শতাংশ পানি দ্বারা আবৃত। তবে পৃথিবীর মোট পানির ৯৭.২৮% সাগরের লোনা পানি এবং ২.৭২% স্বাদু।

মানুষের ব্যবহার উপযোগী পানির উৎস দুটি যথা- ভূপৃষ্ঠীয় পানি এবং ভূগর্ভস্থ পানি। দিন দিন এই পানির দূষণ বেড়েই চলছে। এর আসল কারন কী? এখন পাটের ব্যাগের বদলে পলিথিন ও প্লাস্টিক ব্যবহার করছি। একটি বাস্তব উদাহরণের সাহায্যে বিষয়টি দেখা যাক। আমরা কলেজ থেকে গত সপ্তাহে ভ্রমনে গিয়েছিলাম। ঝালকাঠি, বরিশাল এবং পিরোজপুর জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থিত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম পেয়ারা বাগান এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম ভাসমান পেয়ারা বাজারে।

ভ্রমণের সময় চোখে পড়লো ছোট ছোট নদীতে প্লাস্টিকের বোতল, পলিথিন ও নানা ধরনের প্লাস্টিক বর্জ্য। যেগুলো নদীর পানিতে সারি সারি ভাসছে। এগুলো কোথায় যাবে কিভাবে বিনষ্ট হবে সেটা কি কেউ ভেবে দেখছে? প্লাস্টিক, পলিথিন শত শত বছরেও তো বিনষ্ট হবে না। আগামী দিনে প্লাস্টিক দূষণ পরিবেশের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। তাই এখন থেকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে অদূর ভবিষ্যতে আমরা বিরাট হুমকির সম্মুখীন হবো। আমরা যতই আধুনিকতার দিকে যাচ্ছি ততই প্লাস্টিক দূষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

কয়েক বছর আগে যখন এই ভাসমান পেয়ারা বাজারে আমাদের মত শিক্ষিত ও সভ্য পর্যটকদের আগমন ছিলনা তখন এখানের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও নদীগুলো ছিল প্লাস্টিক দূষণমুক্ত। তখন নদীতে প্লাস্টিক বর্জ্যের সাারি সারি লাইন ছিল না। এখন কি শুধুই প্লাস্টিক দূষণ হচ্ছে? এখানে পর্যটকরা ইঞ্জিনচালিত নৌযানে করে উচ্চশব্দের সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার করে গান বাজাচ্ছে ও ডিজে পার্টির আয়োজন করছে। তাতে কি শব্দ দূষণ হচ্ছে না?

শুধুই কি শব্দ দূষণ হচ্ছে? নদীর পাশে অনেক প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। সেখানে ক্লাসে পাঠদান চলছে আর এদিকে উচ্চশব্দে গান বাজানো হচ্ছে অনবরত। তাহাতে এই কোমলমতী শিশুদের পড়ালেখায় এবং তাদের মস্তিষ্কে বিরুপ প্রভাব ফেলছে। এখানেই কি শেষ? আরো আছে অনেক কিছু। তাইতো কবির ভাষায় বলতে হয়- ‘সর্বাঙ্গেই ব্যথা ওষুধ দিবো কোথা’। সেখানে দ্রুত ইঞ্জিনচালিত যানবাহন চলার কারণে ছোট ছোট নদীর ভাঙ্গন হচ্ছে। যার ফলে প্রকৃতিক পরিবেশ বিনষ্ট হওয়ার পাশাপাশি ফসলী জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। তাহলে কি পর্যটকদের আগমন বন্ধ করতে হবে?

নিশ্চয়ই না। কেননা আমরা ৫ বছর আগে দেখেছি, যখন যখন সেখানে পর্যটকদের আগমন ছিল না তখন কৃষকরা পেয়ারার ভালো দাম ও ক্রেতা না পেয়ে নৌকা ভর্তি পেয়ারা পানিতে ডুবিয়ে দিত। তখন প্রতি মণ পেয়ারা বিক্রি করতে হতো ১০-২০ টাকাও। কিন্তু এখন দূরদূরান্ত থেকে পর্যটকদের আগমনের ফলে সেখানকার চাষীদের ভাগ্য বদলে গিয়েছে।এখন তারা ন্যায্য মূল্য পাচ্ছে ফলে তারা লাভবান হচ্ছে। এখানে পর্যটকদের জন্য গড়ে উঠেছে পার্ক ও নানারকম বিনোদন কেন্দ্র। যার ফলে সেখানকার মানুষের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে।

পৃথিবীর যে দেশে যত বেশি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে সেই দেশ অর্থনীতিতে তত বেশি সমৃদ্ধশালী। বাংলাদেশেরও অর্থনীতিতে পর্যটন শিল্প অনন্য অবদান রাখছে। প্রতি বছর বিদেশি অনেক পর্যটক এখানে ঘুরতে আসেন। তাই পর্যটন কেন্দ্র রক্ষার পাশাপাশি প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষার্থে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। প্লাস্টিক বর্জ্য নদীতে না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে রেখে রিসাইকেলের মাধ্যমে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করতে হবে। তাই বলা যায়- পর্যটন কেন্দ্র ও পরিবেশ রক্ষার্থে আমাদের প্রয়োজন অনেক বেশি সচেতনতা।

আলামিন খান রুবেল

শিক্ষার্থী, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, সরকারি ব্রজমোহন কলেজ, বরিশাল

চিঠি : অগ্নিকান্ড ও বিস্ফোরণ রোধে ব্যবস্থা নিন

চিঠি : প্রচারণায় অংশ নিতে সেলিব্রেটিদের সতর্কতা প্রয়োজন

চিঠি : বৈদ্যুতিক সেচযন্ত্র চুরি রোধে পদক্ষেপ নিন

চিঠি : বিশ্বের আধুনিকতম প্রযুক্তি চ্যাটজিপিটি

চিঠি : গেমিং আসক্তি

চিঠি : শব্দ দূষণ প্রতিরোধে করণীয়

চিঠি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে চাই সচেতনতা

চিঠি : আত্মহত্যা এক ব্যাধি

চিঠি : ছিনতাই বন্ধে পদক্ষেপ নিন

চিঠি : পথশিশুদের শিক্ষায় সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ জরুরি

চিঠি : বিদ্যুৎ মিটার রিচার্জ সহজ করতে পদক্ষেপ নিন

চিঠি : অন্ধত্ব রোধে সচেতনতা

চিঠি : ‘আমার কী?’

চিঠি : ট্রেনে পাথর ছোড়া

চিঠি : গবেষণা ও উচ্চশিক্ষার নব আলোকবর্তিকা

চিঠি : জবি কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামের সংস্কার চাই

চিঠি : এসি বিস্ফোরণ এড়াতে সচেতন হোন

চিঠি : এইডস প্রতিরোধে সচেতনতা

চিঠি : মাছ-মাংসের লাগামহীন দাম

চিঠি : চবি মেডিকেলে পর্যাপ্ত অ্যাম্বুলেন্স চাই

চিঠি : চবিতে সমাবর্তন চাই

চিঠি : সিটি করপোরেশন সৌন্দর্যবর্ধনে পদক্ষেপ নিন

চিঠি : পানি সংকট নিরসনে পদক্ষেপ নিন

চিঠি : নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা

চিঠি : তরুণ প্রজন্মের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ

চিঠি : বাকৃবির শিক্ষাভাতা বাড়ানো হোক

চিঠি : দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানুন

চিঠি : সিলেটে ভূমির খাজনা আদায়ের জটিলতা নিরসন করুন

চিঠি : শিক্ষার্থীর সুপ্ত মেধা বিকাশে উদ্যোগ নিন

চিঠি : মশার উৎপাতে দিশেহারা নগরবাসী

চিঠি : লোক প্রশাসন বিষয়ের পরিধি ও শিক্ষা ক্যাডার

চিঠি : বাংলাদেশ বেতারের অতীত-বর্তমান

চিঠি : নতুন প্রজন্ম আগ্রহ হারাচ্ছে বইয়ের প্রতি

চিঠি : বইয়ের মান ভালো রেখে দাম কমান

চিঠি : জিপিএ-৫ পাওয়া কি অপরাধ

চিঠি : সাইনবোর্ডে বাংলার ব্যবহার চাই

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : পর্যটন কেন্দ্রগুলোর পরিবেশ রক্ষায় ব্যবস্থা নিন

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩

বাংলাদেশর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যাবৃদ্ধি, শিল্পায়ন, নগরায়ন প্রভৃতি কারণে প্রাকৃতিক পরিবেশের দূষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রাকৃতিক পরিবেশ, জল, বায়ু, মাটি এখন এমন দূষিত হচ্ছে যে, তার প্রতিরোধ করা দুরূহ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে দিন দিন প্লাস্টিক দূষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

প্লাস্টিক একটি পচনবিমুখ দূষিত পদার্থ ও কাঠিন বর্জ্য, যা প্রাকৃতিক পরিবেশে ভয়াবহ দূষণ সৃষ্টি করছে। প্লাস্টিক যেহেতু ব্যবহারের পর ফেলে দেয়া হয় তা মাটির নিচে গিয়ে মাটিকে দূষিত করছে এবং সমুদ্রে ও নদী নালায় গিয়ে জলাশয়কে দূষিত করছে। যার ফলে ইকোসিষ্টেম বিনষ্ট হচ্ছে এবং মাছসহ অন্যান্য প্রাণী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর বেচে থাকার জন্য বিশুদ্ধ পানি অপরিহার্য। পৃথিবীর বহিঃপৃষ্ঠের প্রায় ৭০ শতাংশ পানি দ্বারা আবৃত। তবে পৃথিবীর মোট পানির ৯৭.২৮% সাগরের লোনা পানি এবং ২.৭২% স্বাদু।

মানুষের ব্যবহার উপযোগী পানির উৎস দুটি যথা- ভূপৃষ্ঠীয় পানি এবং ভূগর্ভস্থ পানি। দিন দিন এই পানির দূষণ বেড়েই চলছে। এর আসল কারন কী? এখন পাটের ব্যাগের বদলে পলিথিন ও প্লাস্টিক ব্যবহার করছি। একটি বাস্তব উদাহরণের সাহায্যে বিষয়টি দেখা যাক। আমরা কলেজ থেকে গত সপ্তাহে ভ্রমনে গিয়েছিলাম। ঝালকাঠি, বরিশাল এবং পিরোজপুর জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থিত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম পেয়ারা বাগান এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম ভাসমান পেয়ারা বাজারে।

ভ্রমণের সময় চোখে পড়লো ছোট ছোট নদীতে প্লাস্টিকের বোতল, পলিথিন ও নানা ধরনের প্লাস্টিক বর্জ্য। যেগুলো নদীর পানিতে সারি সারি ভাসছে। এগুলো কোথায় যাবে কিভাবে বিনষ্ট হবে সেটা কি কেউ ভেবে দেখছে? প্লাস্টিক, পলিথিন শত শত বছরেও তো বিনষ্ট হবে না। আগামী দিনে প্লাস্টিক দূষণ পরিবেশের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। তাই এখন থেকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে অদূর ভবিষ্যতে আমরা বিরাট হুমকির সম্মুখীন হবো। আমরা যতই আধুনিকতার দিকে যাচ্ছি ততই প্লাস্টিক দূষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

কয়েক বছর আগে যখন এই ভাসমান পেয়ারা বাজারে আমাদের মত শিক্ষিত ও সভ্য পর্যটকদের আগমন ছিলনা তখন এখানের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও নদীগুলো ছিল প্লাস্টিক দূষণমুক্ত। তখন নদীতে প্লাস্টিক বর্জ্যের সাারি সারি লাইন ছিল না। এখন কি শুধুই প্লাস্টিক দূষণ হচ্ছে? এখানে পর্যটকরা ইঞ্জিনচালিত নৌযানে করে উচ্চশব্দের সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার করে গান বাজাচ্ছে ও ডিজে পার্টির আয়োজন করছে। তাতে কি শব্দ দূষণ হচ্ছে না?

শুধুই কি শব্দ দূষণ হচ্ছে? নদীর পাশে অনেক প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। সেখানে ক্লাসে পাঠদান চলছে আর এদিকে উচ্চশব্দে গান বাজানো হচ্ছে অনবরত। তাহাতে এই কোমলমতী শিশুদের পড়ালেখায় এবং তাদের মস্তিষ্কে বিরুপ প্রভাব ফেলছে। এখানেই কি শেষ? আরো আছে অনেক কিছু। তাইতো কবির ভাষায় বলতে হয়- ‘সর্বাঙ্গেই ব্যথা ওষুধ দিবো কোথা’। সেখানে দ্রুত ইঞ্জিনচালিত যানবাহন চলার কারণে ছোট ছোট নদীর ভাঙ্গন হচ্ছে। যার ফলে প্রকৃতিক পরিবেশ বিনষ্ট হওয়ার পাশাপাশি ফসলী জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। তাহলে কি পর্যটকদের আগমন বন্ধ করতে হবে?

নিশ্চয়ই না। কেননা আমরা ৫ বছর আগে দেখেছি, যখন যখন সেখানে পর্যটকদের আগমন ছিল না তখন কৃষকরা পেয়ারার ভালো দাম ও ক্রেতা না পেয়ে নৌকা ভর্তি পেয়ারা পানিতে ডুবিয়ে দিত। তখন প্রতি মণ পেয়ারা বিক্রি করতে হতো ১০-২০ টাকাও। কিন্তু এখন দূরদূরান্ত থেকে পর্যটকদের আগমনের ফলে সেখানকার চাষীদের ভাগ্য বদলে গিয়েছে।এখন তারা ন্যায্য মূল্য পাচ্ছে ফলে তারা লাভবান হচ্ছে। এখানে পর্যটকদের জন্য গড়ে উঠেছে পার্ক ও নানারকম বিনোদন কেন্দ্র। যার ফলে সেখানকার মানুষের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে।

পৃথিবীর যে দেশে যত বেশি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে সেই দেশ অর্থনীতিতে তত বেশি সমৃদ্ধশালী। বাংলাদেশেরও অর্থনীতিতে পর্যটন শিল্প অনন্য অবদান রাখছে। প্রতি বছর বিদেশি অনেক পর্যটক এখানে ঘুরতে আসেন। তাই পর্যটন কেন্দ্র রক্ষার পাশাপাশি প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষার্থে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। প্লাস্টিক বর্জ্য নদীতে না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে রেখে রিসাইকেলের মাধ্যমে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করতে হবে। তাই বলা যায়- পর্যটন কেন্দ্র ও পরিবেশ রক্ষার্থে আমাদের প্রয়োজন অনেক বেশি সচেতনতা।

আলামিন খান রুবেল

শিক্ষার্থী, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, সরকারি ব্রজমোহন কলেজ, বরিশাল

back to top