মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
চাঁদপুর সদর ও ফরিদগঞ্জ উপজেলাসহ চার উপজেলার মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থায় ডাকাতিয়া নদীর উপর স্থাপন করা হয়েছে সংযোগ সেতু। সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হলেও দুই পাড়ের সংযোগ সড়ক নির্মাণ না হওয়ায় নির্মাণের নির্ধারিত সময়ে চালু হয়নি সেতুটি। এতে নদীর দুই পারের মানুষের কষ্টের শেষ নেই। ২০১৭ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হলেও মূল কাঠামোর নির্মাণকাজ শেষ হয় ২০১৯ সালে। এর পরের তিন বছর ধরে একই অবস্থায় পড়ে আছে সেতুটি। ভোগান্তি আগের মতোই পোহাতে হচ্ছে দুই পাড়ের মানুষ।
সেতুটি চালু না হওয়ায় দুই পারের মানুষ আছেন বিপাকে। মুমূর্ষু কিংবা অসুস্থ রোগী নিয়ে হাসপাতালে যেতে হলে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হয়। ফায়ার সার্ভিস কিংবা তাৎক্ষণিক পুলিশি সেবা পেতেও দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এ সড়কের সেতুটি চালু হলে লক্ষ্মীপুর, রামগঞ্জ ও নোয়াখালীর হাজারো মানুষ উপকৃত হবে। এজন্য চাঁদপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন উক্ত অঞ্চলের ভুক্তভোগীরা।
মাসুদ হোসেন
চাঁদপুর সদর
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বুধবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৩
চাঁদপুর সদর ও ফরিদগঞ্জ উপজেলাসহ চার উপজেলার মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থায় ডাকাতিয়া নদীর উপর স্থাপন করা হয়েছে সংযোগ সেতু। সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হলেও দুই পাড়ের সংযোগ সড়ক নির্মাণ না হওয়ায় নির্মাণের নির্ধারিত সময়ে চালু হয়নি সেতুটি। এতে নদীর দুই পারের মানুষের কষ্টের শেষ নেই। ২০১৭ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হলেও মূল কাঠামোর নির্মাণকাজ শেষ হয় ২০১৯ সালে। এর পরের তিন বছর ধরে একই অবস্থায় পড়ে আছে সেতুটি। ভোগান্তি আগের মতোই পোহাতে হচ্ছে দুই পাড়ের মানুষ।
সেতুটি চালু না হওয়ায় দুই পারের মানুষ আছেন বিপাকে। মুমূর্ষু কিংবা অসুস্থ রোগী নিয়ে হাসপাতালে যেতে হলে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হয়। ফায়ার সার্ভিস কিংবা তাৎক্ষণিক পুলিশি সেবা পেতেও দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এ সড়কের সেতুটি চালু হলে লক্ষ্মীপুর, রামগঞ্জ ও নোয়াখালীর হাজারো মানুষ উপকৃত হবে। এজন্য চাঁদপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন উক্ত অঞ্চলের ভুক্তভোগীরা।
মাসুদ হোসেন
চাঁদপুর সদর