মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বাংলাদেশে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) ১৯৬১ সালে যাত্রা শুরু করে। শিক্ষাক্ষেত্রে তাদের অবদান কম নয়। ২০২২ পর্যন্ত ৫৪,৬৪৮ জনকে স্নাতক ডিগ্রি প্রদান করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ থেকে ছয় মাস অন্তর (এক সেমিস্টার) শিক্ষার্থীদের চলাচল এবং মাসিক হাত খরচ চালানোর জন্য প্রতি মাসে ২০০ টাকা হারে ১২০০ টাকা প্রদান করা হয়।
কিন্তু বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়াতে সেই প্রতি সেমিস্টারে যে শিক্ষাভাতা দেয়া হয় সে টাকা দিয়ে শিক্ষার্থীদের ১ সপ্তাহও চলা সম্ভব হয় না। এমতাবস্থায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মাস খরচ চালানোর জন্য টিউশনি কিংবা ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করা লাগে। একটি টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এখানে শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিষয় মাঠপর্যায়ের ব্যবহারিক শিক্ষা এবং গবেষণায় অংশগ্রহণ করতে হয়, যা সময়সাপেক্ষ।
এ অবস্থায় শিক্ষার্থীরা তাদের টিউশন অথবা ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে অত্যধিক সময় নষ্ট হয়। এছাড়া অনেকের আর্থিক অবস্থা অসচ্ছল থাকায় বাধাগ্রস্ত হচ্ছে তাদের পড়াশোনায়। তাই শিক্ষার্থীদের সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সাথে শিক্ষাভাতা বৃদ্ধি করা অতি জরুরি। শিক্ষার নিশ্চিত বিকাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আর্থিক সমস্যা দূরীকরণ ও শিক্ষাভাতা বৃদ্ধি করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আহসান উল্লাহ উৎস
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শনিবার, ০৪ মার্চ ২০২৩
বাংলাদেশে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) ১৯৬১ সালে যাত্রা শুরু করে। শিক্ষাক্ষেত্রে তাদের অবদান কম নয়। ২০২২ পর্যন্ত ৫৪,৬৪৮ জনকে স্নাতক ডিগ্রি প্রদান করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ থেকে ছয় মাস অন্তর (এক সেমিস্টার) শিক্ষার্থীদের চলাচল এবং মাসিক হাত খরচ চালানোর জন্য প্রতি মাসে ২০০ টাকা হারে ১২০০ টাকা প্রদান করা হয়।
কিন্তু বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়াতে সেই প্রতি সেমিস্টারে যে শিক্ষাভাতা দেয়া হয় সে টাকা দিয়ে শিক্ষার্থীদের ১ সপ্তাহও চলা সম্ভব হয় না। এমতাবস্থায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মাস খরচ চালানোর জন্য টিউশনি কিংবা ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করা লাগে। একটি টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এখানে শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিষয় মাঠপর্যায়ের ব্যবহারিক শিক্ষা এবং গবেষণায় অংশগ্রহণ করতে হয়, যা সময়সাপেক্ষ।
এ অবস্থায় শিক্ষার্থীরা তাদের টিউশন অথবা ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে অত্যধিক সময় নষ্ট হয়। এছাড়া অনেকের আর্থিক অবস্থা অসচ্ছল থাকায় বাধাগ্রস্ত হচ্ছে তাদের পড়াশোনায়। তাই শিক্ষার্থীদের সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সাথে শিক্ষাভাতা বৃদ্ধি করা অতি জরুরি। শিক্ষার নিশ্চিত বিকাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আর্থিক সমস্যা দূরীকরণ ও শিক্ষাভাতা বৃদ্ধি করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আহসান উল্লাহ উৎস