alt

চিঠিপত্র

চিঠি : চবি মেডিকেলে পর্যাপ্ত অ্যাম্বুলেন্স চাই

: বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

চট্টগ্রাম শহর হতে ২২ কিলোমিটার দূরে ২১০০ একর পাহাড়ি ও সমতল ভূমির উপর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩০ হাজার শিক্ষার্থী, ৯৫০ জন শিক্ষক, ৩৫০ জন প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং অসংখ্য কর্মচারীর বাস। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেদের জন্য আটটি এবং মেয়েদের চারটি হল রয়েছে।

এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হোস্টেলও রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী,কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মেডিকেল সেন্টার রয়েছে। শহর থেকে দূরবর্তী হওয়ায় এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত না হওয়ায় সকলকে এই মেডিকেল সেন্টারের ওপরই নির্ভর করতে হয়।

কিন্তু এই বিপুল সংখ্যক মানুষের জন্য মেডিকেলে ২টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। কোন শিক্ষার্থী অসুস্থ হলে তাদের পরিবহনের জন্য এই দুইটি অ্যাম্বুলেন্সের ওপরই নির্ভর করতে হয়। শিক্ষার্থীর সংখ্যার অনুপাতে দুটি অ্যাম্বুলেন্স পর্যাপ্ত না হওয়ায় অসুস্থ শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। ১ থেকে ২ ঘন্টা সময় লেগে যায় রোগীদের কাছে আ্যাম্বুলেন্স পৌঁছাতে।

সমস্যাটি বহুদিনের হলেও এখন পর্যন্ত তা সুরাহা করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় মেডিকেলে অ্যাম্বুলেন্স সংখ্যা বৃদ্ধি এখন প্রতিটি চবিয়ানের দাবি। তাই সমস্যাটি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

নাইমুর রহমান শাওন

চিঠি : বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন

চিঠি : সাধ্যের মধ্যে থাকুক চিকিৎসাসেবা

চিঠি : গাছ রক্ষা আন্দোলন

চিঠি : সৃজনশীল শিক্ষাব্যবস্থা

চিঠি : স্বাধীনতাবিরোধী ও মুক্তিযোদ্ধার তালিকা

চিঠি : অবহেলিত শিক্ষক সমাজের বাজেট ভাবনা

চিঠি : স্থানীয় পর্যায়ে কিশোরীদের খেলার সুযোগ সৃষ্টি করুন

চিঠি : বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের পাশে থাকুন

চিঠি : শিশুদের জন্য চাই বুলিংমুক্ত পরিবেশ

চিঠি : সীমান্ত ট্রেনে যাত্রীসেবা

চিঠি : অপ্রয়োজনীয় সিজারিয়ান বন্ধ করুন

চিঠি : গেন্ডারিয়া ও নারিন্দার রাস্তা সংস্কার জরুরি

চিঠি : শব্দদূষণ প্রতিরোধে কঠোর হোন

চিঠি : জ্ঞানের পরিপক্বতাই ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি

চিঠি : বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের পাশে থাকুন

চিঠি : মরণোত্তর চক্ষুদান

চিঠি : বাঙালির প্রাণস্পন্দন কলকাতার জোড়াসাঁকো

চিঠি : চাঁদপুরের দাসেরগাঁও জমজমিয়া খালে সেতু চাই

চিঠি : ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং ও ই-কমার্স

চিঠি : বাজেটে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে গুরুত্ব দিন

চিঠি : প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন

চিঠি : চ্যাট জিপিটি বনাম জলবায়ু পরিবর্তন

চিঠি : চ্যাট জিপিটি বনাম জলবায়ু পরিবর্তন

চিঠি : ফলাফল জটে ঢাবি অধিভুক্ত ৭ কলেজ

চিঠি : সেতু চাই

চিঠি : কোথায় গেলে পাব এমন সোনার মানুষ

চিঠি : সাপের কামড় থেকে রক্ষা পেতে চাই সচেতনতা

চিঠি : অর্থনৈতিক সংকট মিটবে কিভাবে

চিঠি : মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন

চিঠি : বাঙালির হালখাতা

চিঠি : বঙ্গবাজার, নিউ সুপার মার্কেট, তারপর?

চিঠি : চাকুলিয়ার রাস্তা পাকা করা জরুরি

চিঠি : জানি কিন্তু মানি না

চিঠি : সড়ক ব্যবস্থাপনায় ছাড় নয়

চিঠি : স্বস্তি নেই নিত্যপণ্যের দামে

চিঠি : অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন করুন

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : চবি মেডিকেলে পর্যাপ্ত অ্যাম্বুলেন্স চাই

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩

চট্টগ্রাম শহর হতে ২২ কিলোমিটার দূরে ২১০০ একর পাহাড়ি ও সমতল ভূমির উপর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩০ হাজার শিক্ষার্থী, ৯৫০ জন শিক্ষক, ৩৫০ জন প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং অসংখ্য কর্মচারীর বাস। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেদের জন্য আটটি এবং মেয়েদের চারটি হল রয়েছে।

এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হোস্টেলও রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী,কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মেডিকেল সেন্টার রয়েছে। শহর থেকে দূরবর্তী হওয়ায় এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত না হওয়ায় সকলকে এই মেডিকেল সেন্টারের ওপরই নির্ভর করতে হয়।

কিন্তু এই বিপুল সংখ্যক মানুষের জন্য মেডিকেলে ২টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। কোন শিক্ষার্থী অসুস্থ হলে তাদের পরিবহনের জন্য এই দুইটি অ্যাম্বুলেন্সের ওপরই নির্ভর করতে হয়। শিক্ষার্থীর সংখ্যার অনুপাতে দুটি অ্যাম্বুলেন্স পর্যাপ্ত না হওয়ায় অসুস্থ শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। ১ থেকে ২ ঘন্টা সময় লেগে যায় রোগীদের কাছে আ্যাম্বুলেন্স পৌঁছাতে।

সমস্যাটি বহুদিনের হলেও এখন পর্যন্ত তা সুরাহা করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় মেডিকেলে অ্যাম্বুলেন্স সংখ্যা বৃদ্ধি এখন প্রতিটি চবিয়ানের দাবি। তাই সমস্যাটি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

নাইমুর রহমান শাওন

back to top