alt

চিঠিপত্র

চিঠি : স্বস্তি নেই নিত্যপণ্যের দামে

: শুক্রবার, ০৫ মে ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থা। আমাদের দেশেও এ সংকট তীব্র হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে।

শুধু সাধারণ মানুষের বেলায় নয়, সর্বক্ষেত্রে এর উপস্থিতি বিদ্যমান। শিক্ষার্থীদের দেখা যায় আগের চেয়ে কম পরিমান খাতা-কলম ব্যবহার করে। খাতার দাম বহুগুণে বেড়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝেও আতঙ্ক বিরাজ করছে।খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে অস্থিরতা বিরাজ করছে। বাজারে চাল, ডাল, লবণ, পেঁয়াজ, হলুদ, মরিচ, ডিম ও শাক-সবজিসহ সবাই প্রকার দ্রব্যমূল্যের দাম শুনে ক্রেতা সাধারণের নাভিশ্বাস ওঠে।

দেশের কিছু অসাধু সিন্ডিকেটের কারণে এটা অনেক বেশি প্রভাব ফেলছে। অসাধু ব্যবসায়ীদের কারনে পণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। জ্বালানী তেলের দাম বাড়ানোয় সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে।

দেশের বাজারে সিন্ডিকেট দমন করতে হবে, মুদ্রাস্ফীতি রোধ করতে হবে, আমদানি করার ক্ষেত্রে আবগারি শুল্ক হ্রাস করতে হবে, ভর্তুকি বাড়াতে হবে, দেশীয় পণ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে, দুর্নীতি রোধ, অর্থপাচারকারীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা, গুজব ঠেকানো, নিয়মিত বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচলানা, টিসিবির পণ্য বিতরণ অব্যাহত রাখতে হবে। দরিদ্রদের মাঝে ভিজিডি, ভিজিএফের কার্ড বিতরণ অব্যাহত রাখতে হবে। কৃষদের ন্যায্যমূল্য প্রদান, উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া, সারসহ অন্যান্য কৃষি যন্ত্রপাতি সহজলভ্য, কৃষিকে আধুনিকায়ন করাসহ অন্যান্য বিষয়ে নজরদারি ও তদারকি বাড়াতে হবে।

এসএম রবিন আহমেদ

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : স্বস্তি নেই নিত্যপণ্যের দামে

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ০৫ মে ২০২৩

রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থা। আমাদের দেশেও এ সংকট তীব্র হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে।

শুধু সাধারণ মানুষের বেলায় নয়, সর্বক্ষেত্রে এর উপস্থিতি বিদ্যমান। শিক্ষার্থীদের দেখা যায় আগের চেয়ে কম পরিমান খাতা-কলম ব্যবহার করে। খাতার দাম বহুগুণে বেড়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝেও আতঙ্ক বিরাজ করছে।খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে অস্থিরতা বিরাজ করছে। বাজারে চাল, ডাল, লবণ, পেঁয়াজ, হলুদ, মরিচ, ডিম ও শাক-সবজিসহ সবাই প্রকার দ্রব্যমূল্যের দাম শুনে ক্রেতা সাধারণের নাভিশ্বাস ওঠে।

দেশের কিছু অসাধু সিন্ডিকেটের কারণে এটা অনেক বেশি প্রভাব ফেলছে। অসাধু ব্যবসায়ীদের কারনে পণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। জ্বালানী তেলের দাম বাড়ানোয় সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে।

দেশের বাজারে সিন্ডিকেট দমন করতে হবে, মুদ্রাস্ফীতি রোধ করতে হবে, আমদানি করার ক্ষেত্রে আবগারি শুল্ক হ্রাস করতে হবে, ভর্তুকি বাড়াতে হবে, দেশীয় পণ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে, দুর্নীতি রোধ, অর্থপাচারকারীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা, গুজব ঠেকানো, নিয়মিত বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচলানা, টিসিবির পণ্য বিতরণ অব্যাহত রাখতে হবে। দরিদ্রদের মাঝে ভিজিডি, ভিজিএফের কার্ড বিতরণ অব্যাহত রাখতে হবে। কৃষদের ন্যায্যমূল্য প্রদান, উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া, সারসহ অন্যান্য কৃষি যন্ত্রপাতি সহজলভ্য, কৃষিকে আধুনিকায়ন করাসহ অন্যান্য বিষয়ে নজরদারি ও তদারকি বাড়াতে হবে।

এসএম রবিন আহমেদ

back to top