alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : সড়ক ব্যবস্থাপনায় ছাড় নয়

: শুক্রবার, ০৫ মে ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ তুলে ধরতে গেলে প্রথমেই আসে মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানোর বিষয়টি। একে অপরকে ওভারটেক করার প্রতিযোগিতা চলে। ফলে যেকোনোভাবে দূর্ঘটনা হওয়াটাই স্বাভাবিক। এছাড়া ওভারটেকিং, অপরিকল্পিত স্পিডব্রেকার, যাত্রীসংখ্যার আধিক্য, ট্রাফিক আইনের প্রতি অনীহা, নেশা করে গাড়ি চালানো, গাড়ির ব্রেক ও প্রয়োজনীয় হর্ণ ঠিক না থাকা, ভাঙাচুরা রাস্তা ইত্যাদিও সড়ক দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে উল্লেখযোগ্য।

তবে এভাবে আর কত? অসংখ্য জ্যান্ত প্রাণের স্পন্দন থেমে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। কোনো কোনো পরিবার একেবারেই নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে এর ফলে। সড়ক মহাসড়ক এখন যেন একটি মৃত্যুকূপ। প্রতিদিন মৃত্যু, প্রতিদিন আহত। জনসংখ্যার পাশাপাশি যানবাহনের বৃদ্ধি রাস্তাঘাটের অবস্থাকে আরো কাহিল করে তুলেছে। রাস্তার দূর্দশা বড় গাড়িগুলোকে দুমড়ে মুচড়ে দিচ্ছে, খাদে পড়ে যাচ্ছে। লোকাল যানবাহনগুলোতে প্রয়োজনের অধিক যাত্রী তোলা হয়। ট্রাফিক আইন অনুযায়ী না চলাও বর্তমানে এক ধরনের ট্রেন্ড হয়ে উঠেছে।

সড়ক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের আরো কঠোর আইন প্রয়োগ কাম্য। উন্নত দেশের সঙ্গে তুলনা করতে গেলে দূর্ঘটনা মোকাবিলায় আমরা একেবারেই তলানিতে পড়ে আছি। দেশটা আমার, আপনার আর দেশে বসবাসকারী সবার। চলুন সচেতন হই। মানুষকে সঠিক সড়ক আইন মানার জন্য তথ্য নিশ্চিত করি। নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত যানবাহনকে রুখে দিয়ে যথোপযুক্ত বিধি প্রদানের মাধ্যমে সড়কে মানব প্রাণের নিরাপত্তা এখন সবাইরই কাম্য।

আবির হাসান

ই-লার্নিং: সীমান্তহীন শিক্ষার নতুন দিগন্ত

আজিমপুর কলোনির অব্যবস্থাপনা

জনস্বাস্থ্যের নীরব ঘাতক : তামাকজাত পণ্য

বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়: অবস্থান, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

ইন্দো-প্যাসিফিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের সমুদ্রকৌশল

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট: দীর্ঘসূত্রতা ও ভোগান্তির শেষ কোথায়?

পুরান ঢাকার রাস্তাগুলোর বেহাল অবস্থা

নিরাপদ শিশু খাদ্য: জাতির ভবিষ্যতের প্রশ্ন

ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়: প্রতিদিনের দুঃস্বপ্ন

পানি ও খাদ্য নিরাপত্তা

হেমন্ত আসে হিম কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে

জীবনের অভিধানে প্রবীণদের স্থান কোথায়?

নীরবতা নয়, বলতে শেখ

সুন্দরবনে টেকসই পর্যটন মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের সম্ভাবনা ও করণীয়

প্রথার নামে প্রথাগত শোষণ: উচ্চ কাবিনের ফাঁদ

শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা

মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ে বিশ্ব অর্থনৈতিক জায়ান্টদের মাস্টার প্ল্যান

গার্মেন্টস শ্রমিকের মৃত্যু কেন কেবলই সংখ্যা?

বাল্যবিয়ে: সমাজের এক নীরব অভিশাপ

মনোস্বাস্থ্যের সংকটে তরুণরা: নীরবতার আড়ালে এক ভয়াবহ বাস্তবতা

ধূমপানের প্রভাব

ইসলামী ব্যাংকগুলোতে সার্ভিস রুল অনুযায়ী নিয়োগ

শিশুর হাতে মোবাইল নয়, চাই জীবনের মাঠে ফেরার ডাক

মতিঝিল-গুলিস্তান রুটে চক্রাকার বাস সার্ভিস : শৃঙ্খল ও স্বস্তির সম্ভাবনা

ভাঙ্গা-খুলনা সড়ক দ্রুত চার লেনে উন্নীত করুন

ডিজিটাল উপনিবেশ : অদৃশ্য শৃঙ্খলের শাসন

বাউফল থেকে লোহালিয়া ব্রিজ পর্যন্ত সড়কের বেহাল দশা

পরিবেশ বিপর্যয়ের অজানা মুখ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : সড়ক ব্যবস্থাপনায় ছাড় নয়

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ০৫ মে ২০২৩

সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ তুলে ধরতে গেলে প্রথমেই আসে মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানোর বিষয়টি। একে অপরকে ওভারটেক করার প্রতিযোগিতা চলে। ফলে যেকোনোভাবে দূর্ঘটনা হওয়াটাই স্বাভাবিক। এছাড়া ওভারটেকিং, অপরিকল্পিত স্পিডব্রেকার, যাত্রীসংখ্যার আধিক্য, ট্রাফিক আইনের প্রতি অনীহা, নেশা করে গাড়ি চালানো, গাড়ির ব্রেক ও প্রয়োজনীয় হর্ণ ঠিক না থাকা, ভাঙাচুরা রাস্তা ইত্যাদিও সড়ক দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে উল্লেখযোগ্য।

তবে এভাবে আর কত? অসংখ্য জ্যান্ত প্রাণের স্পন্দন থেমে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। কোনো কোনো পরিবার একেবারেই নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে এর ফলে। সড়ক মহাসড়ক এখন যেন একটি মৃত্যুকূপ। প্রতিদিন মৃত্যু, প্রতিদিন আহত। জনসংখ্যার পাশাপাশি যানবাহনের বৃদ্ধি রাস্তাঘাটের অবস্থাকে আরো কাহিল করে তুলেছে। রাস্তার দূর্দশা বড় গাড়িগুলোকে দুমড়ে মুচড়ে দিচ্ছে, খাদে পড়ে যাচ্ছে। লোকাল যানবাহনগুলোতে প্রয়োজনের অধিক যাত্রী তোলা হয়। ট্রাফিক আইন অনুযায়ী না চলাও বর্তমানে এক ধরনের ট্রেন্ড হয়ে উঠেছে।

সড়ক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের আরো কঠোর আইন প্রয়োগ কাম্য। উন্নত দেশের সঙ্গে তুলনা করতে গেলে দূর্ঘটনা মোকাবিলায় আমরা একেবারেই তলানিতে পড়ে আছি। দেশটা আমার, আপনার আর দেশে বসবাসকারী সবার। চলুন সচেতন হই। মানুষকে সঠিক সড়ক আইন মানার জন্য তথ্য নিশ্চিত করি। নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত যানবাহনকে রুখে দিয়ে যথোপযুক্ত বিধি প্রদানের মাধ্যমে সড়কে মানব প্রাণের নিরাপত্তা এখন সবাইরই কাম্য।

আবির হাসান

back to top