মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ তুলে ধরতে গেলে প্রথমেই আসে মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানোর বিষয়টি। একে অপরকে ওভারটেক করার প্রতিযোগিতা চলে। ফলে যেকোনোভাবে দূর্ঘটনা হওয়াটাই স্বাভাবিক। এছাড়া ওভারটেকিং, অপরিকল্পিত স্পিডব্রেকার, যাত্রীসংখ্যার আধিক্য, ট্রাফিক আইনের প্রতি অনীহা, নেশা করে গাড়ি চালানো, গাড়ির ব্রেক ও প্রয়োজনীয় হর্ণ ঠিক না থাকা, ভাঙাচুরা রাস্তা ইত্যাদিও সড়ক দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে উল্লেখযোগ্য।
তবে এভাবে আর কত? অসংখ্য জ্যান্ত প্রাণের স্পন্দন থেমে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। কোনো কোনো পরিবার একেবারেই নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে এর ফলে। সড়ক মহাসড়ক এখন যেন একটি মৃত্যুকূপ। প্রতিদিন মৃত্যু, প্রতিদিন আহত। জনসংখ্যার পাশাপাশি যানবাহনের বৃদ্ধি রাস্তাঘাটের অবস্থাকে আরো কাহিল করে তুলেছে। রাস্তার দূর্দশা বড় গাড়িগুলোকে দুমড়ে মুচড়ে দিচ্ছে, খাদে পড়ে যাচ্ছে। লোকাল যানবাহনগুলোতে প্রয়োজনের অধিক যাত্রী তোলা হয়। ট্রাফিক আইন অনুযায়ী না চলাও বর্তমানে এক ধরনের ট্রেন্ড হয়ে উঠেছে।
সড়ক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের আরো কঠোর আইন প্রয়োগ কাম্য। উন্নত দেশের সঙ্গে তুলনা করতে গেলে দূর্ঘটনা মোকাবিলায় আমরা একেবারেই তলানিতে পড়ে আছি। দেশটা আমার, আপনার আর দেশে বসবাসকারী সবার। চলুন সচেতন হই। মানুষকে সঠিক সড়ক আইন মানার জন্য তথ্য নিশ্চিত করি। নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত যানবাহনকে রুখে দিয়ে যথোপযুক্ত বিধি প্রদানের মাধ্যমে সড়কে মানব প্রাণের নিরাপত্তা এখন সবাইরই কাম্য।
আবির হাসান
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শুক্রবার, ০৫ মে ২০২৩
সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ তুলে ধরতে গেলে প্রথমেই আসে মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানোর বিষয়টি। একে অপরকে ওভারটেক করার প্রতিযোগিতা চলে। ফলে যেকোনোভাবে দূর্ঘটনা হওয়াটাই স্বাভাবিক। এছাড়া ওভারটেকিং, অপরিকল্পিত স্পিডব্রেকার, যাত্রীসংখ্যার আধিক্য, ট্রাফিক আইনের প্রতি অনীহা, নেশা করে গাড়ি চালানো, গাড়ির ব্রেক ও প্রয়োজনীয় হর্ণ ঠিক না থাকা, ভাঙাচুরা রাস্তা ইত্যাদিও সড়ক দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে উল্লেখযোগ্য।
তবে এভাবে আর কত? অসংখ্য জ্যান্ত প্রাণের স্পন্দন থেমে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। কোনো কোনো পরিবার একেবারেই নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে এর ফলে। সড়ক মহাসড়ক এখন যেন একটি মৃত্যুকূপ। প্রতিদিন মৃত্যু, প্রতিদিন আহত। জনসংখ্যার পাশাপাশি যানবাহনের বৃদ্ধি রাস্তাঘাটের অবস্থাকে আরো কাহিল করে তুলেছে। রাস্তার দূর্দশা বড় গাড়িগুলোকে দুমড়ে মুচড়ে দিচ্ছে, খাদে পড়ে যাচ্ছে। লোকাল যানবাহনগুলোতে প্রয়োজনের অধিক যাত্রী তোলা হয়। ট্রাফিক আইন অনুযায়ী না চলাও বর্তমানে এক ধরনের ট্রেন্ড হয়ে উঠেছে।
সড়ক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের আরো কঠোর আইন প্রয়োগ কাম্য। উন্নত দেশের সঙ্গে তুলনা করতে গেলে দূর্ঘটনা মোকাবিলায় আমরা একেবারেই তলানিতে পড়ে আছি। দেশটা আমার, আপনার আর দেশে বসবাসকারী সবার। চলুন সচেতন হই। মানুষকে সঠিক সড়ক আইন মানার জন্য তথ্য নিশ্চিত করি। নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত যানবাহনকে রুখে দিয়ে যথোপযুক্ত বিধি প্রদানের মাধ্যমে সড়কে মানব প্রাণের নিরাপত্তা এখন সবাইরই কাম্য।
আবির হাসান