alt

চিঠিপত্র

চিঠি : জানি কিন্তু মানি না

: শনিবার, ০৬ মে ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

তীব্র দাবদাহে পুড়ছে প্রকৃতি। গরমে হাঁসফাঁস করছে শিশু থেকে বৃদ্ধ। অনেকে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালেও ছোটাছুটি করছে। আবহাওয়ার এই দশার পেছনে আমরাই অনেকাংশে দায়ী। প্রকৃতির প্রাণ গাছ কেটে প্রতিনিয়ত সাবাড় করছি। ‘গাছ লাগান, পরিবেশ বাঁচান’ বাক্যটির সঙ্গে আমরা সবাইই পরিচিত। এমনকি বাস, লঞ্চ, ট্রাক, সিএনজিতেও এই বাক্যটি প্রায়শই চোখে পড়ে। টেলিভিশন, পত্রিকা, সোশ্যাল মিডিয়া সব জায়গাতেই এই বিজ্ঞাপনে ভরপুর।

আমরা সবাইই জানি গাছ প্রকৃতির ও আমাদের জন্য ঠিক কতখানি উপকারী। সব জেনেও তেমন উদ্যোগ নিতে দেখা যায় না কাউকে। এমনকি যারা সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে গাছ লাগানোর ব্যাপারে বড় বড় বক্তব্য দিয়ে আসেন তারাও নিজেরা গাছ লাগানোর ব্যাপারে ততটা সচেতন নন।

বিভিন্ন সংগঠন মাঝেমধ্যে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির নামে গাছ লাগালেও পরবর্তীতে পরিচর্যার অভাবে গাছ মারা যায়। আমরা সহপাঠী, সিনিয়র কিংবা জুনিয়রদের বিভিন্ন উপলক্ষে বিভিন্ন উপহারসামগ্রী প্রদান করি। এসবের পাশাপাশি উপহার হিসেবে আমরা চারাগাছের প্রচলন করতে পারি।

আসুন আমরা প্রকৃতিকে নিজ হাতে মেরে না ফেলে বেশি করে গাছ লাগাই। এতে প্রকৃতির ও আমাদেরই উপকার হবে। কথায় আছে ‘আপন ভালো সবাই চায়’। বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে এ প্রবাদের প্রতিফলন ঘটানো এখন সময়ের দাবি।

শ্যামলী খাতুন

বিশ্ববিদ্যালয় হোক উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার উর্বর ক্ষেত্র

আমাদের কেন একজন রতন টাটা নেই

চাকরির আবেদন ফি হ্রাস : শিক্ষিত বেকারদের প্রত্যাশা

দেশ গড়ার আগে নিজেকে গড়ুন

এসআই নিয়োগে বয়স বৈষম্য দূর করা হোক

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের সংস্কার চাই

গণরুম সংস্কৃতি বন্ধ হোক

দুর্নীতিবাজকে প্রত্যাখ্যান করুন

মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

রেমিট্যান্স যোদ্ধার জীবন

প্রক্রিয়াজাত খাবারে শিশুর বিপদ

ক্যাম্পাসে ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতি

বন্ধ হোক অনলাইন ইলিশ প্রতারণা

লক্ষ্মীপুরে হিমাগারের অভাবে কৃষকের মুখে হাসি নেই

দুর্ঘটনা রোধে আইনের কঠোর প্রয়োগ চাই

বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন

পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল চাই

গণতন্ত্রের যোগ্য হয়ে ওঠা জরুরি

ইলিশ বিচরণে বাধা দূর করতে হবে

কেন এই লোডশেডিং

সোশ্যাল মিডিয়ার দুনিয়া

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : জানি কিন্তু মানি না

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ০৬ মে ২০২৩

তীব্র দাবদাহে পুড়ছে প্রকৃতি। গরমে হাঁসফাঁস করছে শিশু থেকে বৃদ্ধ। অনেকে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালেও ছোটাছুটি করছে। আবহাওয়ার এই দশার পেছনে আমরাই অনেকাংশে দায়ী। প্রকৃতির প্রাণ গাছ কেটে প্রতিনিয়ত সাবাড় করছি। ‘গাছ লাগান, পরিবেশ বাঁচান’ বাক্যটির সঙ্গে আমরা সবাইই পরিচিত। এমনকি বাস, লঞ্চ, ট্রাক, সিএনজিতেও এই বাক্যটি প্রায়শই চোখে পড়ে। টেলিভিশন, পত্রিকা, সোশ্যাল মিডিয়া সব জায়গাতেই এই বিজ্ঞাপনে ভরপুর।

আমরা সবাইই জানি গাছ প্রকৃতির ও আমাদের জন্য ঠিক কতখানি উপকারী। সব জেনেও তেমন উদ্যোগ নিতে দেখা যায় না কাউকে। এমনকি যারা সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে গাছ লাগানোর ব্যাপারে বড় বড় বক্তব্য দিয়ে আসেন তারাও নিজেরা গাছ লাগানোর ব্যাপারে ততটা সচেতন নন।

বিভিন্ন সংগঠন মাঝেমধ্যে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির নামে গাছ লাগালেও পরবর্তীতে পরিচর্যার অভাবে গাছ মারা যায়। আমরা সহপাঠী, সিনিয়র কিংবা জুনিয়রদের বিভিন্ন উপলক্ষে বিভিন্ন উপহারসামগ্রী প্রদান করি। এসবের পাশাপাশি উপহার হিসেবে আমরা চারাগাছের প্রচলন করতে পারি।

আসুন আমরা প্রকৃতিকে নিজ হাতে মেরে না ফেলে বেশি করে গাছ লাগাই। এতে প্রকৃতির ও আমাদেরই উপকার হবে। কথায় আছে ‘আপন ভালো সবাই চায়’। বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে এ প্রবাদের প্রতিফলন ঘটানো এখন সময়ের দাবি।

শ্যামলী খাতুন

back to top