মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বঙ্গবাজার মার্কেটকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছিল। দশবার নোটিশও দেয়া হয়েছিল, তবুও এই মার্কেটের কর্মকান্ড বন্ধ রাখা হয়নি। যদিও বঙ্গবাজারের এই অগ্নিকান্ডের ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। তবে ব্যবসায়ী চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
রাজধানী ঢাকাতে অগ্নিকান্ডের ঘটনা এটিই প্রথম নয়, এ বছরের ই ১৯ শে ফেব্রুয়ারিতে রাজধানীর গুলশান-২ এর একটি ১২ তলা আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনায় একজন নিহত হন। নারী এবং শিশুসহ জীবিত উদ্ধার করা হয় ২২জনকে । এর আগে ২০১৯ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি পুরান ঢাকার চুড়িহাট্টায় অগ্নিকান্ডে মারা যান ৭১ জন। একই বছরের মার্চে গুলশানের কামাল আতাতুর্ক এভিনিউয়ের এফ আর টাওয়ারের অগ্নিকান্ডের ঘটনায় নিহত হন ২৭ জন এবং আহত হন আরো অন্তত ৭৫ জন। তাছাড়া ২০১০ সালের পুরান ঢাকার নিমতলিতে রাসায়নিক গুদামে আগুন লেগে প্রাণ হারান ১২৪ জন।
ভয়াবহ এসব দূর্ঘটনা থেকে জাতি হিসেবে আমাদের সম্মিলিতভাবে যেই শিক্ষা গ্রহণের প্রয়োজন ছিলো, আমরা কখনো সেই শিক্ষা গ্রহণ করিনি। প্রত্যেকটি দূর্ঘটনা ঘটার পর কয়েকদিন বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চললেও, ধীরে ধীরে এর গুরুত্ব কমতে থাকে এবং চক্রাকারে পুনরায় আগেরমত দিন যাপন শুরু হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে শুধুমাত্র জনগণের সচেতনতাই অগ্নিকান্ডের ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা অনেকাংশে কমিয়ে আনতে পারে।
তাহসীনুল হক
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সোমবার, ০৮ মে ২০২৩
বঙ্গবাজার মার্কেটকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছিল। দশবার নোটিশও দেয়া হয়েছিল, তবুও এই মার্কেটের কর্মকান্ড বন্ধ রাখা হয়নি। যদিও বঙ্গবাজারের এই অগ্নিকান্ডের ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। তবে ব্যবসায়ী চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
রাজধানী ঢাকাতে অগ্নিকান্ডের ঘটনা এটিই প্রথম নয়, এ বছরের ই ১৯ শে ফেব্রুয়ারিতে রাজধানীর গুলশান-২ এর একটি ১২ তলা আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনায় একজন নিহত হন। নারী এবং শিশুসহ জীবিত উদ্ধার করা হয় ২২জনকে । এর আগে ২০১৯ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি পুরান ঢাকার চুড়িহাট্টায় অগ্নিকান্ডে মারা যান ৭১ জন। একই বছরের মার্চে গুলশানের কামাল আতাতুর্ক এভিনিউয়ের এফ আর টাওয়ারের অগ্নিকান্ডের ঘটনায় নিহত হন ২৭ জন এবং আহত হন আরো অন্তত ৭৫ জন। তাছাড়া ২০১০ সালের পুরান ঢাকার নিমতলিতে রাসায়নিক গুদামে আগুন লেগে প্রাণ হারান ১২৪ জন।
ভয়াবহ এসব দূর্ঘটনা থেকে জাতি হিসেবে আমাদের সম্মিলিতভাবে যেই শিক্ষা গ্রহণের প্রয়োজন ছিলো, আমরা কখনো সেই শিক্ষা গ্রহণ করিনি। প্রত্যেকটি দূর্ঘটনা ঘটার পর কয়েকদিন বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চললেও, ধীরে ধীরে এর গুরুত্ব কমতে থাকে এবং চক্রাকারে পুনরায় আগেরমত দিন যাপন শুরু হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে শুধুমাত্র জনগণের সচেতনতাই অগ্নিকান্ডের ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা অনেকাংশে কমিয়ে আনতে পারে।
তাহসীনুল হক