alt

চিঠিপত্র

চিঠি : মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন

: সোমবার, ০৮ মে ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

দেশে নিষিদ্ধ মাদকদ্রব্যের বিস্তার ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বেশিরভাগ ঘটনাই উদ্ঘাটিত হয় না; যে পরিমাণ মাদক ধরা পড়ে, তা খুবই সামান্য। অবৈধ মাদকদ্রব্য আমদানিতে প্রতি বছর বিদেশে পাচার হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। মাদক সেবনকারীর আর্থিক ও শারীরিক ক্ষতি হচ্ছে। এ অবস্থা রোধ করা না গেলে একটি প্রজন্মের চিন্তার জগতে সৃষ্টি হবে বন্ধ্যত্ব।

চিকিৎসার মাধ্যমে নেশার থাবা থেকে মুক্তি মিললেও ভেজাল মেশানো মাদক গ্রহণের ক্ষেত্রে সে সুযোগও পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে মৃত্যু বা পঙ্গুত্ববরণ এড়ানো যায় না। মাত্র কয়েক হাজার টাকার কাঁচামাল দিয়ে অন্তত এক লাখ ইয়াবা তৈরি করা যায়, যার মূল্য প্রায় দুই থেকে তিন কোটি টাকা।

মাদকদ্রব্য ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব না হলে সমাজে অপরাধ প্রবণতা আরও বাড়বে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চাহিদার কারণেই এমনটি হচ্ছে। তাছাড়া শর্ষের ভূতের কারণেও এক্ষেত্রে সুফল মিলছে না। মাদকের বিস্তার রোধে সরকারকে অবশ্যই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। এর বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলাও জরুরি।

দেশে মাদকাসক্তের ৮০ শতাংশই যুবক। মোট মাদকাসক্তের মধ্যে ৪৮ শতাংশ শিক্ষিত। এ হিসেবে একটি বড় জনশক্তি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে মাদকের কারণে। ২০২১ সালে মাদকাসক্ত চিহ্নিত করতে সব পর্যায়ে ডোপ টেস্ট কার্যক্রম চালুর তাগিদ দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

দয়াল কুমার বড়ুয়া

চিঠি : শিশুদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে সতর্ক হোন

চিঠি : বাজার দরে লাগাম টানতে হবে

চিঠি : লাকসামের গ্রামগুলোতে চুরি বন্ধে ব্যবস্থা নিন

চিঠি : জীববৈচিত্র্য টিকিয়ে রাখতে ব্যবস্থা নিন

চিঠি : ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল

চিঠি : ডিপ্লোমা ফার্মাসিস্ট নিয়োগ চাই

চিঠি : বিবাহবিচ্ছেদ বাড়ছে কেন

চিঠি : দাঁড়াশ সাপ শত্রু নয়, বরং কৃষকের বন্ধু

চিঠি : অ্যালকোহল সেন্টাল অ্যাব্রেশন পদ্ধতিতে হৃদরোগ চিকিৎসা

চিঠি : প্রকল্প বাস্তবায়নে জটিলতা

চিঠি : দয়ার সাগর বিদ্যাসাগর

চিঠি : কেন বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদ

চিঠি : মাদক নিয়ন্ত্রণে চাই সম্মিলিত প্রয়াস

চিঠি : ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় চাই সঠিক ব্যবস্থাপনা

চিঠি : ভিক্ষুক মুক্ত দেশ চাই

চিঠি : রাস্তাটি সংস্কার জরুরি

চিঠি : সুখী দেশ

চিঠি : ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের অলিগলি

চিঠি : শিশুশ্রম বন্ধ করতে হবে

চিঠি : কর্মসংস্থান ও দারিদ্র্য বিমোচনে মৎস্য খাতের সাফল্য

চিঠি : অনলাইন বিনিয়োগে সতর্ক হোন

চিঠি : গ্রাম ও শহরের স্বাস্থ্যসেবার পার্থক্য ঘুচুক

চিঠি : এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে : যাতায়াতে মিলবে স্বস্তি

চিঠি : চুয়েট : গৌরবময় পথচলা

চিঠি : ইভটিজিং প্রতিরোধে প্রয়োজন নৈতিক শিক্ষা

চিঠি : লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হোক

চিঠি : বিদ্যুৎ খাতে অটোমেশন পদ্ধতি চালু করুন

চিঠি : দক্ষ জাতি গড়তে কারিগরি শিক্ষা জরুরি

চিঠি : সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা বোঝা নয়

চিঠি : মাদককে না বলুন

চিঠি : গাছপালা নেই, আছে অট্টালিকা

চিঠি : সিলেটে ক্যান্সারের পেটসিটি মেশিন চাই

চিঠি : ‘নজরুল স্টাডিস’ কোর্স

চিঠি : ঢাকা কলেজের সামনের সড়কে স্পিড ব্রেকার চাই

চিঠি : বানভাসিদের কষ্ট লাঘবে প্রয়োজন সহায়তা

চিঠি : পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু প্রতিরোধে করণীয়

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ০৮ মে ২০২৩

দেশে নিষিদ্ধ মাদকদ্রব্যের বিস্তার ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বেশিরভাগ ঘটনাই উদ্ঘাটিত হয় না; যে পরিমাণ মাদক ধরা পড়ে, তা খুবই সামান্য। অবৈধ মাদকদ্রব্য আমদানিতে প্রতি বছর বিদেশে পাচার হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। মাদক সেবনকারীর আর্থিক ও শারীরিক ক্ষতি হচ্ছে। এ অবস্থা রোধ করা না গেলে একটি প্রজন্মের চিন্তার জগতে সৃষ্টি হবে বন্ধ্যত্ব।

চিকিৎসার মাধ্যমে নেশার থাবা থেকে মুক্তি মিললেও ভেজাল মেশানো মাদক গ্রহণের ক্ষেত্রে সে সুযোগও পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে মৃত্যু বা পঙ্গুত্ববরণ এড়ানো যায় না। মাত্র কয়েক হাজার টাকার কাঁচামাল দিয়ে অন্তত এক লাখ ইয়াবা তৈরি করা যায়, যার মূল্য প্রায় দুই থেকে তিন কোটি টাকা।

মাদকদ্রব্য ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব না হলে সমাজে অপরাধ প্রবণতা আরও বাড়বে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চাহিদার কারণেই এমনটি হচ্ছে। তাছাড়া শর্ষের ভূতের কারণেও এক্ষেত্রে সুফল মিলছে না। মাদকের বিস্তার রোধে সরকারকে অবশ্যই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। এর বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলাও জরুরি।

দেশে মাদকাসক্তের ৮০ শতাংশই যুবক। মোট মাদকাসক্তের মধ্যে ৪৮ শতাংশ শিক্ষিত। এ হিসেবে একটি বড় জনশক্তি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে মাদকের কারণে। ২০২১ সালে মাদকাসক্ত চিহ্নিত করতে সব পর্যায়ে ডোপ টেস্ট কার্যক্রম চালুর তাগিদ দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

দয়াল কুমার বড়ুয়া

back to top