মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
গ্রামাঞ্চলে বর্ষায় সাপের উপদ্রব বাড়ে। কিন্তু কৃষকদের পায়ে দেখা যায় না আত্মরক্ষার জন্য উপযুক্ত বুট জুতো। কিছু ক্ষেত্রে কৃষকরা পায়ে চট জড়িয়ে মাঠে নামে। জমিতে কীটনাশক ব্যবহারে সাপ এখন জমি, বন ছেড়ে গৃহস্থের ঘরে বা ডাঙায় চলে আসতে শুরু করেছে।
মাঠঘাট ছাড়াও ঘরেও অনেককে সাপে ছোবল দেয়। পোড়াবাড়ি ও পরিত্যক্ত ইটের পাঁজায় হঠাৎ করে অসাবধানে চলে গেলে সাপ কামড় দিতে পারে। এই সব ক্ষেত্রে সাবধানের পাশাপাশি সাপের কামড়ে হানড্রেড গোল্ডেন মিনিটস অর্থাৎ কাউকে সাপে কামড়ালে ১০০ মিনিটের মধ্যে যেমন করেই হোক নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া চাই। মনে রাখতে হবে, সাপে কাটা রোগীকে একমাত্র বাঁচানো যেতে পারে হাসপাতাল, অ্যান্টি স্নেক ভেনাম বা ডায়ালিসিস চিকিৎসার মাধ্যমে।
ওঝা, গুনিন, কলাপোড়া, থালাপোড়া ইত্যাদি বিশ্বাস না করে আমাদের সচেতন হতে হবে। সজাগ থাকতে হবে। মাঠে, কাদাজলে কাজ করার সময় পায়ে উপযুক্ত বুট ব্যবহার করতে হবে। অন্ধকারে চলাফেরা করার সময় টর্চের ব্যবহার এবং পরিত্যক্ত বাড়ি বা জঙ্গলের মতো জায়গায় সাবধানে চলাফেরা করতে হবে।
সবাইকে মনে রাখতে হবে, মানুষের জীবন নিয়ে ওঝা, গুনিনের কেরামতি বাড়ে, ভন্ড তান্ত্রিকদের দাপাদাপি বাড়ে, তাদের দিয়ে কিছু হয় না। তাই এ ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হয়ে নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাওয়া উচিত।
লিয়াকত হোসেন খোকন
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বুধবার, ১০ মে ২০২৩
গ্রামাঞ্চলে বর্ষায় সাপের উপদ্রব বাড়ে। কিন্তু কৃষকদের পায়ে দেখা যায় না আত্মরক্ষার জন্য উপযুক্ত বুট জুতো। কিছু ক্ষেত্রে কৃষকরা পায়ে চট জড়িয়ে মাঠে নামে। জমিতে কীটনাশক ব্যবহারে সাপ এখন জমি, বন ছেড়ে গৃহস্থের ঘরে বা ডাঙায় চলে আসতে শুরু করেছে।
মাঠঘাট ছাড়াও ঘরেও অনেককে সাপে ছোবল দেয়। পোড়াবাড়ি ও পরিত্যক্ত ইটের পাঁজায় হঠাৎ করে অসাবধানে চলে গেলে সাপ কামড় দিতে পারে। এই সব ক্ষেত্রে সাবধানের পাশাপাশি সাপের কামড়ে হানড্রেড গোল্ডেন মিনিটস অর্থাৎ কাউকে সাপে কামড়ালে ১০০ মিনিটের মধ্যে যেমন করেই হোক নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া চাই। মনে রাখতে হবে, সাপে কাটা রোগীকে একমাত্র বাঁচানো যেতে পারে হাসপাতাল, অ্যান্টি স্নেক ভেনাম বা ডায়ালিসিস চিকিৎসার মাধ্যমে।
ওঝা, গুনিন, কলাপোড়া, থালাপোড়া ইত্যাদি বিশ্বাস না করে আমাদের সচেতন হতে হবে। সজাগ থাকতে হবে। মাঠে, কাদাজলে কাজ করার সময় পায়ে উপযুক্ত বুট ব্যবহার করতে হবে। অন্ধকারে চলাফেরা করার সময় টর্চের ব্যবহার এবং পরিত্যক্ত বাড়ি বা জঙ্গলের মতো জায়গায় সাবধানে চলাফেরা করতে হবে।
সবাইকে মনে রাখতে হবে, মানুষের জীবন নিয়ে ওঝা, গুনিনের কেরামতি বাড়ে, ভন্ড তান্ত্রিকদের দাপাদাপি বাড়ে, তাদের দিয়ে কিছু হয় না। তাই এ ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হয়ে নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাওয়া উচিত।
লিয়াকত হোসেন খোকন