alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : সাপের কামড় থেকে রক্ষা পেতে চাই সচেতনতা

: বুধবার, ১০ মে ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

গ্রামাঞ্চলে বর্ষায় সাপের উপদ্রব বাড়ে। কিন্তু কৃষকদের পায়ে দেখা যায় না আত্মরক্ষার জন্য উপযুক্ত বুট জুতো। কিছু ক্ষেত্রে কৃষকরা পায়ে চট জড়িয়ে মাঠে নামে। জমিতে কীটনাশক ব্যবহারে সাপ এখন জমি, বন ছেড়ে গৃহস্থের ঘরে বা ডাঙায় চলে আসতে শুরু করেছে।

মাঠঘাট ছাড়াও ঘরেও অনেককে সাপে ছোবল দেয়। পোড়াবাড়ি ও পরিত্যক্ত ইটের পাঁজায় হঠাৎ করে অসাবধানে চলে গেলে সাপ কামড় দিতে পারে। এই সব ক্ষেত্রে সাবধানের পাশাপাশি সাপের কামড়ে হানড্রেড গোল্ডেন মিনিটস অর্থাৎ কাউকে সাপে কামড়ালে ১০০ মিনিটের মধ্যে যেমন করেই হোক নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া চাই। মনে রাখতে হবে, সাপে কাটা রোগীকে একমাত্র বাঁচানো যেতে পারে হাসপাতাল, অ্যান্টি স্নেক ভেনাম বা ডায়ালিসিস চিকিৎসার মাধ্যমে।

ওঝা, গুনিন, কলাপোড়া, থালাপোড়া ইত্যাদি বিশ্বাস না করে আমাদের সচেতন হতে হবে। সজাগ থাকতে হবে। মাঠে, কাদাজলে কাজ করার সময় পায়ে উপযুক্ত বুট ব্যবহার করতে হবে। অন্ধকারে চলাফেরা করার সময় টর্চের ব্যবহার এবং পরিত্যক্ত বাড়ি বা জঙ্গলের মতো জায়গায় সাবধানে চলাফেরা করতে হবে।

সবাইকে মনে রাখতে হবে, মানুষের জীবন নিয়ে ওঝা, গুনিনের কেরামতি বাড়ে, ভন্ড তান্ত্রিকদের দাপাদাপি বাড়ে, তাদের দিয়ে কিছু হয় না। তাই এ ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হয়ে নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাওয়া উচিত।

লিয়াকত হোসেন খোকন

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

সব হাসপাতালে ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন সেবা চালু করা হোক

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সচেতনতা

পানি সংকট: জীবন ও সভ্যতার জন্য বিরাট হুমকি

ই-লার্নিং: সীমান্তহীন শিক্ষার নতুন দিগন্ত

আজিমপুর কলোনির অব্যবস্থাপনা

জনস্বাস্থ্যের নীরব ঘাতক : তামাকজাত পণ্য

বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়: অবস্থান, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

ইন্দো-প্যাসিফিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের সমুদ্রকৌশল

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট: দীর্ঘসূত্রতা ও ভোগান্তির শেষ কোথায়?

পুরান ঢাকার রাস্তাগুলোর বেহাল অবস্থা

নিরাপদ শিশু খাদ্য: জাতির ভবিষ্যতের প্রশ্ন

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : সাপের কামড় থেকে রক্ষা পেতে চাই সচেতনতা

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বুধবার, ১০ মে ২০২৩

গ্রামাঞ্চলে বর্ষায় সাপের উপদ্রব বাড়ে। কিন্তু কৃষকদের পায়ে দেখা যায় না আত্মরক্ষার জন্য উপযুক্ত বুট জুতো। কিছু ক্ষেত্রে কৃষকরা পায়ে চট জড়িয়ে মাঠে নামে। জমিতে কীটনাশক ব্যবহারে সাপ এখন জমি, বন ছেড়ে গৃহস্থের ঘরে বা ডাঙায় চলে আসতে শুরু করেছে।

মাঠঘাট ছাড়াও ঘরেও অনেককে সাপে ছোবল দেয়। পোড়াবাড়ি ও পরিত্যক্ত ইটের পাঁজায় হঠাৎ করে অসাবধানে চলে গেলে সাপ কামড় দিতে পারে। এই সব ক্ষেত্রে সাবধানের পাশাপাশি সাপের কামড়ে হানড্রেড গোল্ডেন মিনিটস অর্থাৎ কাউকে সাপে কামড়ালে ১০০ মিনিটের মধ্যে যেমন করেই হোক নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া চাই। মনে রাখতে হবে, সাপে কাটা রোগীকে একমাত্র বাঁচানো যেতে পারে হাসপাতাল, অ্যান্টি স্নেক ভেনাম বা ডায়ালিসিস চিকিৎসার মাধ্যমে।

ওঝা, গুনিন, কলাপোড়া, থালাপোড়া ইত্যাদি বিশ্বাস না করে আমাদের সচেতন হতে হবে। সজাগ থাকতে হবে। মাঠে, কাদাজলে কাজ করার সময় পায়ে উপযুক্ত বুট ব্যবহার করতে হবে। অন্ধকারে চলাফেরা করার সময় টর্চের ব্যবহার এবং পরিত্যক্ত বাড়ি বা জঙ্গলের মতো জায়গায় সাবধানে চলাফেরা করতে হবে।

সবাইকে মনে রাখতে হবে, মানুষের জীবন নিয়ে ওঝা, গুনিনের কেরামতি বাড়ে, ভন্ড তান্ত্রিকদের দাপাদাপি বাড়ে, তাদের দিয়ে কিছু হয় না। তাই এ ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হয়ে নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাওয়া উচিত।

লিয়াকত হোসেন খোকন

back to top