মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
দেশ সিজারিয়ানের মাধ্যমে শিশু জন্ম দেওয়ার হার দ্নি দিন বেড়েই চলেছে। বিশ্বস্থাস্থ্য সংস্থার মতে, একটি দেশে সিজারিয়ানের মাধ্যমে ১০ থেকে ১৫ শতাংশের বেশী শিশু জন্ম নেওয়া উচিত নয়।
বাংলাদেশে ২০১৭-১৮ সালে শিশু জন্মের ক্ষেত্রে সিজারিয়ানের হার বেড়েছে ৫১ শতাংশ। এক হিসাব অনুযায়ী দেশে প্রতিবছর ১০লাখের ও বেশী সিজারিয়ান হচ্ছে। স্বাভাবিক প্রসবে সন্তানসম্ভবা নারী ও তাদের স্বজনদের উদ্ধুদ্ধ করতে হবে। সিজারিয়ানের বিপদ সম্পর্কে তাদের সর্তক করতে হবে। দেশের স্বাস্থ্যসেবা সংশ্লিষ্ট এক শ্রেণীর ব্যক্তি সিজারিয়ানের মাধ্যমে শিশু জন্মদানে উৎসাহিত করেন।সিজারিয়ানে জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে বেসরকারী চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর বড় ভূমিকা রয়েছে।এসব চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান লাভের আশায় সেখানে কর্মরত ডাক্তার নার্সদের উপর চাপ সৃষ্টি করে যেন তারা রোগীকে সিজারিয়ান করানোর প্রশ্নে উৎসাহিত করে।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সিজারিয়ান কখনো স্বাভাবিক প্রসবের বিকল্প হতে পারে না। এ ধরণের অস্ত্রোপচারে মা ও শিশু উভয়েই ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। সেবাদানকারী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে ও ব্যক্তির ভূমিকায় ও ইতিবাচক পরিবর্তন আনা দরকার।
স্বাভাবিক প্রসবের জন্য চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকা নিশ্চিত করা দরকার। প্রশিক্ষিত ধাত্রীর সংখ্যা বাড়াতে পারলে এ ক্ষেত্রে সুফল পাওয়া যাবে।
আব্বাস উদ্দিন আহমদ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শনিবার, ২৭ মে ২০২৩
দেশ সিজারিয়ানের মাধ্যমে শিশু জন্ম দেওয়ার হার দ্নি দিন বেড়েই চলেছে। বিশ্বস্থাস্থ্য সংস্থার মতে, একটি দেশে সিজারিয়ানের মাধ্যমে ১০ থেকে ১৫ শতাংশের বেশী শিশু জন্ম নেওয়া উচিত নয়।
বাংলাদেশে ২০১৭-১৮ সালে শিশু জন্মের ক্ষেত্রে সিজারিয়ানের হার বেড়েছে ৫১ শতাংশ। এক হিসাব অনুযায়ী দেশে প্রতিবছর ১০লাখের ও বেশী সিজারিয়ান হচ্ছে। স্বাভাবিক প্রসবে সন্তানসম্ভবা নারী ও তাদের স্বজনদের উদ্ধুদ্ধ করতে হবে। সিজারিয়ানের বিপদ সম্পর্কে তাদের সর্তক করতে হবে। দেশের স্বাস্থ্যসেবা সংশ্লিষ্ট এক শ্রেণীর ব্যক্তি সিজারিয়ানের মাধ্যমে শিশু জন্মদানে উৎসাহিত করেন।সিজারিয়ানে জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে বেসরকারী চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর বড় ভূমিকা রয়েছে।এসব চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান লাভের আশায় সেখানে কর্মরত ডাক্তার নার্সদের উপর চাপ সৃষ্টি করে যেন তারা রোগীকে সিজারিয়ান করানোর প্রশ্নে উৎসাহিত করে।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সিজারিয়ান কখনো স্বাভাবিক প্রসবের বিকল্প হতে পারে না। এ ধরণের অস্ত্রোপচারে মা ও শিশু উভয়েই ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। সেবাদানকারী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে ও ব্যক্তির ভূমিকায় ও ইতিবাচক পরিবর্তন আনা দরকার।
স্বাভাবিক প্রসবের জন্য চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকা নিশ্চিত করা দরকার। প্রশিক্ষিত ধাত্রীর সংখ্যা বাড়াতে পারলে এ ক্ষেত্রে সুফল পাওয়া যাবে।
আব্বাস উদ্দিন আহমদ