মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সমাজই হত্যাকে অত্যন্ত গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা কর হয় এবং শাস্তির বিধানও রাখা হয়। হত্যায় দোষী সাব্যস্ত হওয়া ব্যক্তিকে প্রতিরোধ, পুনর্বাসন বা প্রতিশোধের উদ্দেশ্যে কঠোর শাস্তি প্রদান করা হয়। আধুনিক বিশ্বের অধিকাংশ দেশ, হত্যায় দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিকে সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি জেল বা যাবজ্জীবন কারাদন্ড বা বিশেষ ঘটনায় মৃত্যুদন্ডও কার্যকর করে আসছে।
অপরাধ নির্মূল করার জন্য আয়ন প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে আইনের বাস্তবায়নে বাধাগ্রস্ত হওয়ায় অপরাধ প্রবণতা বেড়েই চলছে। বর্তমানে আমাদের পরিবার গুলোতে মায়া, মমতা, আবেগ অনুভূতির পরিবর্তে চাওয়া-পাওয়া, অধিকার, প্রত্যাশা মুখ্য বিষয় হিসেবে দেখা যায়। ফলে পত্রপত্রিকা কিংবা টেলিভিশনের পর্দায় প্রতিনিয়ত দেখা যায় বাবার হাতে সন্তান খুন, সন্তানের হাতে বাবা-মা, ভাইবোন হত্যা হচ্ছে।
বর্তমানে পারস্পরিক বিদ্বেষ একটি স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এ বিদ্বেষ যখন দীর্ঘসূত্রিতায় রূপ নেয় তখন তা সহিংসতায় উপনীত হয়। ফলে একজন আরেকজনকে আক্রমণ করে হোমিসাইডে পরিণত করছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। অনেকে অর্থের কারণে এধরনের কাজগুলো করে থাকেন।
পরিশেষে নিন্দনীয় নরহত্যা একটি মারাত্মক অপরাধ। অনবরত চোখের পানি, দীর্ঘস্থায়ী শূন্যতা, হাহাকার ও পরিবার তথা সমাজের শান্তি ও শৃঙ্খলা নষ্টকারী অপরাধ। আমরা সবাই চাই একটি সুখী ও সমৃদ্ধ জীবনযাপন। কিন্তু অনেকেই হোমিউসাইডের সঙ্গে নিজকে জড়িয়ে ফেলে যা কাম্য নয়।
এই ঘৃন্য অপরাধ দমেন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা কঠোর ব্যবহার ও জনসাধারণকে সচেতন হতে হবে।
সাকিবুল হাছান
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন ২০২৩
সমাজই হত্যাকে অত্যন্ত গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা কর হয় এবং শাস্তির বিধানও রাখা হয়। হত্যায় দোষী সাব্যস্ত হওয়া ব্যক্তিকে প্রতিরোধ, পুনর্বাসন বা প্রতিশোধের উদ্দেশ্যে কঠোর শাস্তি প্রদান করা হয়। আধুনিক বিশ্বের অধিকাংশ দেশ, হত্যায় দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিকে সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি জেল বা যাবজ্জীবন কারাদন্ড বা বিশেষ ঘটনায় মৃত্যুদন্ডও কার্যকর করে আসছে।
অপরাধ নির্মূল করার জন্য আয়ন প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে আইনের বাস্তবায়নে বাধাগ্রস্ত হওয়ায় অপরাধ প্রবণতা বেড়েই চলছে। বর্তমানে আমাদের পরিবার গুলোতে মায়া, মমতা, আবেগ অনুভূতির পরিবর্তে চাওয়া-পাওয়া, অধিকার, প্রত্যাশা মুখ্য বিষয় হিসেবে দেখা যায়। ফলে পত্রপত্রিকা কিংবা টেলিভিশনের পর্দায় প্রতিনিয়ত দেখা যায় বাবার হাতে সন্তান খুন, সন্তানের হাতে বাবা-মা, ভাইবোন হত্যা হচ্ছে।
বর্তমানে পারস্পরিক বিদ্বেষ একটি স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এ বিদ্বেষ যখন দীর্ঘসূত্রিতায় রূপ নেয় তখন তা সহিংসতায় উপনীত হয়। ফলে একজন আরেকজনকে আক্রমণ করে হোমিসাইডে পরিণত করছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। অনেকে অর্থের কারণে এধরনের কাজগুলো করে থাকেন।
পরিশেষে নিন্দনীয় নরহত্যা একটি মারাত্মক অপরাধ। অনবরত চোখের পানি, দীর্ঘস্থায়ী শূন্যতা, হাহাকার ও পরিবার তথা সমাজের শান্তি ও শৃঙ্খলা নষ্টকারী অপরাধ। আমরা সবাই চাই একটি সুখী ও সমৃদ্ধ জীবনযাপন। কিন্তু অনেকেই হোমিউসাইডের সঙ্গে নিজকে জড়িয়ে ফেলে যা কাম্য নয়।
এই ঘৃন্য অপরাধ দমেন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা কঠোর ব্যবহার ও জনসাধারণকে সচেতন হতে হবে।
সাকিবুল হাছান