alt

চিঠিপত্র

চিঠি : গুরুতর অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করুন

: বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সমাজই হত্যাকে অত্যন্ত গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা কর হয় এবং শাস্তির বিধানও রাখা হয়। হত্যায় দোষী সাব্যস্ত হওয়া ব্যক্তিকে প্রতিরোধ, পুনর্বাসন বা প্রতিশোধের উদ্দেশ্যে কঠোর শাস্তি প্রদান করা হয়। আধুনিক বিশ্বের অধিকাংশ দেশ, হত্যায় দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিকে সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি জেল বা যাবজ্জীবন কারাদন্ড বা বিশেষ ঘটনায় মৃত্যুদন্ডও কার্যকর করে আসছে।

অপরাধ নির্মূল করার জন্য আয়ন প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে আইনের বাস্তবায়নে বাধাগ্রস্ত হওয়ায় অপরাধ প্রবণতা বেড়েই চলছে। বর্তমানে আমাদের পরিবার গুলোতে মায়া, মমতা, আবেগ অনুভূতির পরিবর্তে চাওয়া-পাওয়া, অধিকার, প্রত্যাশা মুখ্য বিষয় হিসেবে দেখা যায়। ফলে পত্রপত্রিকা কিংবা টেলিভিশনের পর্দায় প্রতিনিয়ত দেখা যায় বাবার হাতে সন্তান খুন, সন্তানের হাতে বাবা-মা, ভাইবোন হত্যা হচ্ছে।

বর্তমানে পারস্পরিক বিদ্বেষ একটি স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এ বিদ্বেষ যখন দীর্ঘসূত্রিতায় রূপ নেয় তখন তা সহিংসতায় উপনীত হয়। ফলে একজন আরেকজনকে আক্রমণ করে হোমিসাইডে পরিণত করছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। অনেকে অর্থের কারণে এধরনের কাজগুলো করে থাকেন।

পরিশেষে নিন্দনীয় নরহত্যা একটি মারাত্মক অপরাধ। অনবরত চোখের পানি, দীর্ঘস্থায়ী শূন্যতা, হাহাকার ও পরিবার তথা সমাজের শান্তি ও শৃঙ্খলা নষ্টকারী অপরাধ। আমরা সবাই চাই একটি সুখী ও সমৃদ্ধ জীবনযাপন। কিন্তু অনেকেই হোমিউসাইডের সঙ্গে নিজকে জড়িয়ে ফেলে যা কাম্য নয়।

এই ঘৃন্য অপরাধ দমেন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা কঠোর ব্যবহার ও জনসাধারণকে সচেতন হতে হবে।

সাকিবুল হাছান

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : গুরুতর অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করুন

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন ২০২৩

সমাজই হত্যাকে অত্যন্ত গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা কর হয় এবং শাস্তির বিধানও রাখা হয়। হত্যায় দোষী সাব্যস্ত হওয়া ব্যক্তিকে প্রতিরোধ, পুনর্বাসন বা প্রতিশোধের উদ্দেশ্যে কঠোর শাস্তি প্রদান করা হয়। আধুনিক বিশ্বের অধিকাংশ দেশ, হত্যায় দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিকে সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি জেল বা যাবজ্জীবন কারাদন্ড বা বিশেষ ঘটনায় মৃত্যুদন্ডও কার্যকর করে আসছে।

অপরাধ নির্মূল করার জন্য আয়ন প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে আইনের বাস্তবায়নে বাধাগ্রস্ত হওয়ায় অপরাধ প্রবণতা বেড়েই চলছে। বর্তমানে আমাদের পরিবার গুলোতে মায়া, মমতা, আবেগ অনুভূতির পরিবর্তে চাওয়া-পাওয়া, অধিকার, প্রত্যাশা মুখ্য বিষয় হিসেবে দেখা যায়। ফলে পত্রপত্রিকা কিংবা টেলিভিশনের পর্দায় প্রতিনিয়ত দেখা যায় বাবার হাতে সন্তান খুন, সন্তানের হাতে বাবা-মা, ভাইবোন হত্যা হচ্ছে।

বর্তমানে পারস্পরিক বিদ্বেষ একটি স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এ বিদ্বেষ যখন দীর্ঘসূত্রিতায় রূপ নেয় তখন তা সহিংসতায় উপনীত হয়। ফলে একজন আরেকজনকে আক্রমণ করে হোমিসাইডে পরিণত করছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। অনেকে অর্থের কারণে এধরনের কাজগুলো করে থাকেন।

পরিশেষে নিন্দনীয় নরহত্যা একটি মারাত্মক অপরাধ। অনবরত চোখের পানি, দীর্ঘস্থায়ী শূন্যতা, হাহাকার ও পরিবার তথা সমাজের শান্তি ও শৃঙ্খলা নষ্টকারী অপরাধ। আমরা সবাই চাই একটি সুখী ও সমৃদ্ধ জীবনযাপন। কিন্তু অনেকেই হোমিউসাইডের সঙ্গে নিজকে জড়িয়ে ফেলে যা কাম্য নয়।

এই ঘৃন্য অপরাধ দমেন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা কঠোর ব্যবহার ও জনসাধারণকে সচেতন হতে হবে।

সাকিবুল হাছান

back to top