ঢাকার বায়ুদূষণ অনেক দিনের সমস্যা। তবে শীতকালে পরিবেশ শুষ্ক ও বৃষ্টিহীন থাকে বিধায় বায়ুদূষণ এখন এমন এক ভয়াবহ অবস্থায় পৌঁছেছে যে তা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে। নভেম্বরের শুরু থেকে বাহিরে অতি মাত্রায় ধুলাবালির উপস্থিতি বাড়ছে। শহরটিতে ক্রমাগত নির্মাণ কাজ, যানজট, ইটভাটা, রাস্তার ধুলা, এবং শিল্প-কারখানার নির্গত ধোঁয়ার কারণে বায়ুর গুণগত মান দিন দিন খারাপ হচ্ছে। শীতকালে দূষণ আরও তীব্র হয় কারণ এই সময়ে ধোঁয়া এবং ধুলা বাতাসে মিশে থাকে এবং স্থির থাকে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিত মানদ-ের তুলনায় ঢাকার বায়ু মান প্রায়শই অস্বাভাবিক মাত্রায় উচ্চ থাকে। এতে শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, হৃদরোগ এবং অন্যান্য শ্বাসজনিত অসুস্থতা বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষত শিশু ও বয়স্করা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ, যেমন নির্মাণকাজের নিয়ন্ত্রণ, ইটভাটার আধুনিকীকরণ, যানবাহনের নির্গমন নিয়ন্ত্রণ এবং আরও সবুজায়ন, অত্যন্ত জরুরি। জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং কার্যকর আইন প্রয়োগের মাধ্যমেও বায়ু দূষণ কমানো সম্ভব।
রাকিব হাসান
সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা কলেজ
শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪
ঢাকার বায়ুদূষণ অনেক দিনের সমস্যা। তবে শীতকালে পরিবেশ শুষ্ক ও বৃষ্টিহীন থাকে বিধায় বায়ুদূষণ এখন এমন এক ভয়াবহ অবস্থায় পৌঁছেছে যে তা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে। নভেম্বরের শুরু থেকে বাহিরে অতি মাত্রায় ধুলাবালির উপস্থিতি বাড়ছে। শহরটিতে ক্রমাগত নির্মাণ কাজ, যানজট, ইটভাটা, রাস্তার ধুলা, এবং শিল্প-কারখানার নির্গত ধোঁয়ার কারণে বায়ুর গুণগত মান দিন দিন খারাপ হচ্ছে। শীতকালে দূষণ আরও তীব্র হয় কারণ এই সময়ে ধোঁয়া এবং ধুলা বাতাসে মিশে থাকে এবং স্থির থাকে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিত মানদ-ের তুলনায় ঢাকার বায়ু মান প্রায়শই অস্বাভাবিক মাত্রায় উচ্চ থাকে। এতে শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, হৃদরোগ এবং অন্যান্য শ্বাসজনিত অসুস্থতা বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষত শিশু ও বয়স্করা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ, যেমন নির্মাণকাজের নিয়ন্ত্রণ, ইটভাটার আধুনিকীকরণ, যানবাহনের নির্গমন নিয়ন্ত্রণ এবং আরও সবুজায়ন, অত্যন্ত জরুরি। জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং কার্যকর আইন প্রয়োগের মাধ্যমেও বায়ু দূষণ কমানো সম্ভব।
রাকিব হাসান
সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা কলেজ