জীবিকা নির্বাহের জন্য মানুষ কত কিছুই না করতে পারে! চুরি থেকে শুরু করে খুন পর্যন্ত করে ফেলে। এসব মানুষ কতটা জঘন্য হতে পারে! জীবিকা নির্বাহের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভালো কাজ রয়েছে তা না করে, করে চুরি, করে ছিনতাই, করে খুন। তাদের বিবেক কতটা নিম্নমানের। যারা দিন আনে দিন খায়, জীবিকা নিবার্হের জন্য ঋণ করে ব্যাটারিচালিত অটো গাড়ি (ইজিবাইক) কিনে চালায়। সেই গাড়িও যদি ছিনতাই বা চুরি হয়ে যায়, তার পরিবার কিভাবে চলবে? না পারবে ঋণ পরিশোধ করতে, না পারবে তার পরিবারকে খাবার দিতে।
মুন্সীগঞ্জ অহরহ অটোগাড়ি (ইজিবাইক) ছিনতাই বেড়েই চলছে। ছুরি আঘাত করে, নেশা জাতীয় কোনো খাবার খাওয়াইয়া, গাড়ি ভাড়া দিতে গেলে, সেই টাকায় নেশাজাতীয় দ্রব্য লাগিয়ে ছিনতাইকারীরা তাদের ছিনতাই করার পদ্ধতি অবলম্বন করে, ছিনতাই করে নিয়ে যাচ্ছে। গাড়িচালক হয়ে যায় অজ্ঞান। তার নেশা কাটতেও দুই-তিন দিন সময় লেগে যায়। বাড়িতে ছুটে আসে ঋণদাতারা ঋণ নেয়ার জন্য। এই বিপদের সময়, সে ঋণ পরিশোধ করবে বা কী করে? অনেকে বেছে নেয় আত্মহত্যার পথ। অনেক চালক ছুরির আঘাতে মারাও যান। অসহায় হয়ে পড়ে তার পরিবার।
সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের প্রতি আকুল আবেদন, এসব চুরি-ছিনতাই প্রতিরোধে এগিয়ে আসুন। প্রতিটি হাট-বাজারে, বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা করুন। বড় বড় মার্কেটে রাস্তার দিকে সিসি ক্যামেরা আছে, সেই সিসি ক্যামেরা যাচাই করে আইনগত ব্যবস্থা নেন। অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ান।
শেখ সজীব আহমেদ
টঙ্গীবাড়ী, মুন্সীগঞ্জ।
বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪
জীবিকা নির্বাহের জন্য মানুষ কত কিছুই না করতে পারে! চুরি থেকে শুরু করে খুন পর্যন্ত করে ফেলে। এসব মানুষ কতটা জঘন্য হতে পারে! জীবিকা নির্বাহের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভালো কাজ রয়েছে তা না করে, করে চুরি, করে ছিনতাই, করে খুন। তাদের বিবেক কতটা নিম্নমানের। যারা দিন আনে দিন খায়, জীবিকা নিবার্হের জন্য ঋণ করে ব্যাটারিচালিত অটো গাড়ি (ইজিবাইক) কিনে চালায়। সেই গাড়িও যদি ছিনতাই বা চুরি হয়ে যায়, তার পরিবার কিভাবে চলবে? না পারবে ঋণ পরিশোধ করতে, না পারবে তার পরিবারকে খাবার দিতে।
মুন্সীগঞ্জ অহরহ অটোগাড়ি (ইজিবাইক) ছিনতাই বেড়েই চলছে। ছুরি আঘাত করে, নেশা জাতীয় কোনো খাবার খাওয়াইয়া, গাড়ি ভাড়া দিতে গেলে, সেই টাকায় নেশাজাতীয় দ্রব্য লাগিয়ে ছিনতাইকারীরা তাদের ছিনতাই করার পদ্ধতি অবলম্বন করে, ছিনতাই করে নিয়ে যাচ্ছে। গাড়িচালক হয়ে যায় অজ্ঞান। তার নেশা কাটতেও দুই-তিন দিন সময় লেগে যায়। বাড়িতে ছুটে আসে ঋণদাতারা ঋণ নেয়ার জন্য। এই বিপদের সময়, সে ঋণ পরিশোধ করবে বা কী করে? অনেকে বেছে নেয় আত্মহত্যার পথ। অনেক চালক ছুরির আঘাতে মারাও যান। অসহায় হয়ে পড়ে তার পরিবার।
সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের প্রতি আকুল আবেদন, এসব চুরি-ছিনতাই প্রতিরোধে এগিয়ে আসুন। প্রতিটি হাট-বাজারে, বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা করুন। বড় বড় মার্কেটে রাস্তার দিকে সিসি ক্যামেরা আছে, সেই সিসি ক্যামেরা যাচাই করে আইনগত ব্যবস্থা নেন। অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ান।
শেখ সজীব আহমেদ
টঙ্গীবাড়ী, মুন্সীগঞ্জ।