‘মাইক্রোওয়েভ’ শব্দটি এসেছে ‘রেডিয়েশন’ থেকে কিন্তু এ শব্দটি শুনলে আমাদের মাথায় আসে রান্নাঘরে থাকা অদ্ভুত বাক্সটির কথা। মাইক্রোওয়েভ সাধারণত টেলিফোন ও টেলিভিশনে বার্তা প্রেরণ, দ্রুতগতির গাড়ি শনাক্তকরণ এবং পেশি ব্যথার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। শিল্পকারখানায় প্লাইউড শুকাতে, রাবার ও রজন নিরাময়ে, রুটি ফোলাতে এবং আলুর চিপস তৈরি করতে এ বৈদ্যুতিক চৌম্বকীয় রশ্মি ব্যবহার করা হয়। তবে, সাধারণ মানুষের মাঝে মাইক্রোওয়েভ শক্তির সর্বাধিক ব্যবহার হয় মাইক্রোওয়েভ ওভেনের মাধ্যমে; কয়েক দশক ধরে এটি রান্নাঘরের একটি অত্যাবশ্যকীয় অনুষঙ্গ।
মাইক্রোওয়েভ ওভেনে খাবার রান্নার সময় মাইক্রোওয়েভ নামে পরিচিত উচ্চ-ফ্রিকোয়েন্সি তড়িৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গ নির্গত হয়। এ মাইক্রোওয়েভগুলো তাপ উৎপাদন করে এবং প্রতিটি খাবার কণাকে আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী সমানভাবে প্রস্তুত করে। মাইক্রোওয়েভ ওভেন ব্যবহার করে দ্রুত রান্না করা যায় এবং খাবারও পুড়েও যায় না। এটি পুরো ওভেনে তাপ প্রয়োগ না করে শুধু খাবারকে গরম করে, ফলে প্রচলিত রান্না পদ্ধতির চেয়ে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে রান্না করলে কম শক্তি খরচ হয়। এতে খাবারের পুষ্টিগুণও থাকে অক্ষুন্ন। মাইক্রোওয়েভ ওভেনে রান্না করলে ভিটামিন ও খনিজ উপাদানগুলোও যথাযথ থাকে।
ঘরে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে রান্না নিশ্চিত করতে স্যামসাং কনজ্যুমার ইলেক্ট্রনিকস বাংলাদেশ বাজারে এনেছে বিভিন্ন ফিচারের মাইক্রোওয়েভ ওভেন। কনভেকশন প্রযুক্তির পাশাপাশি এসব মাইক্রোওয়েভ ওভেনে ক্র্যাফটিং সহযোগী, বেকিংসহ বিভিন্ন ফিচার রয়েছে। এর স্লিমফ্রাই প্রযুক্তি গ্রিলকে উষ্ণ বায়ু সঞ্চালনের সাথে সমন্বিত করে, ফলে অল্প তেলেই খাবার হয়ে ওঠে মচমচে ও সুস্বাদু। ভেতরে সিরামিকের আবরণ থাকায় এর পৃষ্ঠতল থাকে মসৃণ; ফলে এটি পরিষ্কার করা যায় খুব সহজে এবং এতে তেল বা গ্রিজের ফলে রঙ নষ্ট হয়ে যাবার ঝুঁকি থাকে না। ওভেনের গহ্বরটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও স্ক্র্যাচ-প্রতিরোধী; ফলে এটি দেয় দীর্ঘমেয়াদী মানসম্পন্ন রান্নার নিশ্চয়তা।
ক্রেতারা এসব ওভেনে প্রি-প্রোগ্রামযুক্ত বিভিন্ন দেশীয় রেসিপি বেঁছে নিতে পারবেন এবং বোতামের স্পর্শে ঘরে তৈরি খাবার উপভোগ করতে পারবেন। এর ডিওডোরাইজার ফাংশন রান্না শেষে ভেতরের গন্ধ দূর করে ফেলে এবং ওভেনের ভেতর কোনো ধোঁয়া থাকলে তা বাইরে ছড়িয়ে দেয়। স্যামসাং মাইক্রোওয়েভ ওভেনগুলোর মূল্য ৮,৯০০ থেকে ৪২,৯০০ টাকা পর্যন্ত।
সোমবার, ০২ আগস্ট ২০২১
‘মাইক্রোওয়েভ’ শব্দটি এসেছে ‘রেডিয়েশন’ থেকে কিন্তু এ শব্দটি শুনলে আমাদের মাথায় আসে রান্নাঘরে থাকা অদ্ভুত বাক্সটির কথা। মাইক্রোওয়েভ সাধারণত টেলিফোন ও টেলিভিশনে বার্তা প্রেরণ, দ্রুতগতির গাড়ি শনাক্তকরণ এবং পেশি ব্যথার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। শিল্পকারখানায় প্লাইউড শুকাতে, রাবার ও রজন নিরাময়ে, রুটি ফোলাতে এবং আলুর চিপস তৈরি করতে এ বৈদ্যুতিক চৌম্বকীয় রশ্মি ব্যবহার করা হয়। তবে, সাধারণ মানুষের মাঝে মাইক্রোওয়েভ শক্তির সর্বাধিক ব্যবহার হয় মাইক্রোওয়েভ ওভেনের মাধ্যমে; কয়েক দশক ধরে এটি রান্নাঘরের একটি অত্যাবশ্যকীয় অনুষঙ্গ।
মাইক্রোওয়েভ ওভেনে খাবার রান্নার সময় মাইক্রোওয়েভ নামে পরিচিত উচ্চ-ফ্রিকোয়েন্সি তড়িৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গ নির্গত হয়। এ মাইক্রোওয়েভগুলো তাপ উৎপাদন করে এবং প্রতিটি খাবার কণাকে আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী সমানভাবে প্রস্তুত করে। মাইক্রোওয়েভ ওভেন ব্যবহার করে দ্রুত রান্না করা যায় এবং খাবারও পুড়েও যায় না। এটি পুরো ওভেনে তাপ প্রয়োগ না করে শুধু খাবারকে গরম করে, ফলে প্রচলিত রান্না পদ্ধতির চেয়ে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে রান্না করলে কম শক্তি খরচ হয়। এতে খাবারের পুষ্টিগুণও থাকে অক্ষুন্ন। মাইক্রোওয়েভ ওভেনে রান্না করলে ভিটামিন ও খনিজ উপাদানগুলোও যথাযথ থাকে।
ঘরে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে রান্না নিশ্চিত করতে স্যামসাং কনজ্যুমার ইলেক্ট্রনিকস বাংলাদেশ বাজারে এনেছে বিভিন্ন ফিচারের মাইক্রোওয়েভ ওভেন। কনভেকশন প্রযুক্তির পাশাপাশি এসব মাইক্রোওয়েভ ওভেনে ক্র্যাফটিং সহযোগী, বেকিংসহ বিভিন্ন ফিচার রয়েছে। এর স্লিমফ্রাই প্রযুক্তি গ্রিলকে উষ্ণ বায়ু সঞ্চালনের সাথে সমন্বিত করে, ফলে অল্প তেলেই খাবার হয়ে ওঠে মচমচে ও সুস্বাদু। ভেতরে সিরামিকের আবরণ থাকায় এর পৃষ্ঠতল থাকে মসৃণ; ফলে এটি পরিষ্কার করা যায় খুব সহজে এবং এতে তেল বা গ্রিজের ফলে রঙ নষ্ট হয়ে যাবার ঝুঁকি থাকে না। ওভেনের গহ্বরটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও স্ক্র্যাচ-প্রতিরোধী; ফলে এটি দেয় দীর্ঘমেয়াদী মানসম্পন্ন রান্নার নিশ্চয়তা।
ক্রেতারা এসব ওভেনে প্রি-প্রোগ্রামযুক্ত বিভিন্ন দেশীয় রেসিপি বেঁছে নিতে পারবেন এবং বোতামের স্পর্শে ঘরে তৈরি খাবার উপভোগ করতে পারবেন। এর ডিওডোরাইজার ফাংশন রান্না শেষে ভেতরের গন্ধ দূর করে ফেলে এবং ওভেনের ভেতর কোনো ধোঁয়া থাকলে তা বাইরে ছড়িয়ে দেয়। স্যামসাং মাইক্রোওয়েভ ওভেনগুলোর মূল্য ৮,৯০০ থেকে ৪২,৯০০ টাকা পর্যন্ত।