শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানি তাদের অবণ্টিত লভ্যাংশের ২৬০ কোটি টাকা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে (সিএমএসএফ) জমা দিয়েছে। গত ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই অর্থ ফান্ডে জমা হয়েছে। তবে এ অর্থ ফান্ডে স্থানান্তরে নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে গেলেও অনেক কোম্পানি থেকে এখনও জমা দেয়া হচ্ছে। যদিও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এই লভ্যাংশ জমা দেয়ার জন্য গত ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল।
এ বিষয়ে গত ১১ আগস্ট বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) পক্ষ থেকে সময় বাড়ানোর আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু ২৫ আগস্ট বিএসইসির পক্ষ থেকে তা নাকোজ করে দেয়া হয়।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, কোম্পানিগুলো ২৬০ কোটি টাকা জমা দিলেও ৩৩৫ কোম্পানির আছে অবণ্টিত নগদ লভ্যাংশ ছিল প্রায় ৯৫৮ কোটি টাকা। তবে স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে জমা দেয়ার নির্দেশনার পরে অনেক কোম্পানি তাদের শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে তা বিতরণ করেছে। ফলে অবণ্টিত লভ্যাংশের পরিমাণ কমে এসেছে। তাই পুনরায় যাচাই করা ছাড়া বর্তমানে প্রকৃত অবণ্টিত লভ্যাংশের পরিমাণ বলা কঠিন। এ বিষয়ে পুনরায় যাচাই করা হবে। বিএসইসির অনুসন্ধানে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানিতে শেয়ারহোল্ডারদের অদাবিকৃত ২১ হাজার কোটি টাকার লভ্যাংশ পড়ে থাকার বিষয়টি উঠে আসে। এই লভ্যাংশ পড়ে থাকার কারণ হিসেবে রয়েছে- শেয়ারহোল্ডারদের ঠিকানা না পাওয়া, ওয়ারিশ নিয়ে জটিলতাসহ ইত্যাদি। এই পরিস্থিতিতে ওই পড়ে থাকা লভ্যাংশকে শেয়ারবাজারের উন্নয়নে ব্যবহারের উদ্যোগ নেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
যেসব প্রতিষ্ঠানের কাছে শেয়ারহোল্ডারদের ৩ বছরের অধিক সময় ধরে অর্থ-শেয়ার, নন রিফান্ডেড পাবলিক সাবস্ক্রিপশনের অর্থ রয়েছে, সেগুলো স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে স্থানান্তর করার নির্দেশ দেয়া হয়। লভ্যাংশ ঘোষণা বা অনুমোদনের দিন বা রেকর্ড ডেট থেকে তিন বছর হিসাবে পড়ে থাকা অর্থ তহবিলে জমা দিতে হবে।
এই ফান্ড পরিচালনা বা ব্যবহারের জন্য গত ২২ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানকে প্রধান করে ১০ সদস্যের পর্ষদ অনুমোদন দিয়েছে বিএসইসি।
মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানি তাদের অবণ্টিত লভ্যাংশের ২৬০ কোটি টাকা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে (সিএমএসএফ) জমা দিয়েছে। গত ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই অর্থ ফান্ডে জমা হয়েছে। তবে এ অর্থ ফান্ডে স্থানান্তরে নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে গেলেও অনেক কোম্পানি থেকে এখনও জমা দেয়া হচ্ছে। যদিও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এই লভ্যাংশ জমা দেয়ার জন্য গত ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল।
এ বিষয়ে গত ১১ আগস্ট বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) পক্ষ থেকে সময় বাড়ানোর আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু ২৫ আগস্ট বিএসইসির পক্ষ থেকে তা নাকোজ করে দেয়া হয়।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, কোম্পানিগুলো ২৬০ কোটি টাকা জমা দিলেও ৩৩৫ কোম্পানির আছে অবণ্টিত নগদ লভ্যাংশ ছিল প্রায় ৯৫৮ কোটি টাকা। তবে স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে জমা দেয়ার নির্দেশনার পরে অনেক কোম্পানি তাদের শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে তা বিতরণ করেছে। ফলে অবণ্টিত লভ্যাংশের পরিমাণ কমে এসেছে। তাই পুনরায় যাচাই করা ছাড়া বর্তমানে প্রকৃত অবণ্টিত লভ্যাংশের পরিমাণ বলা কঠিন। এ বিষয়ে পুনরায় যাচাই করা হবে। বিএসইসির অনুসন্ধানে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানিতে শেয়ারহোল্ডারদের অদাবিকৃত ২১ হাজার কোটি টাকার লভ্যাংশ পড়ে থাকার বিষয়টি উঠে আসে। এই লভ্যাংশ পড়ে থাকার কারণ হিসেবে রয়েছে- শেয়ারহোল্ডারদের ঠিকানা না পাওয়া, ওয়ারিশ নিয়ে জটিলতাসহ ইত্যাদি। এই পরিস্থিতিতে ওই পড়ে থাকা লভ্যাংশকে শেয়ারবাজারের উন্নয়নে ব্যবহারের উদ্যোগ নেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
যেসব প্রতিষ্ঠানের কাছে শেয়ারহোল্ডারদের ৩ বছরের অধিক সময় ধরে অর্থ-শেয়ার, নন রিফান্ডেড পাবলিক সাবস্ক্রিপশনের অর্থ রয়েছে, সেগুলো স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে স্থানান্তর করার নির্দেশ দেয়া হয়। লভ্যাংশ ঘোষণা বা অনুমোদনের দিন বা রেকর্ড ডেট থেকে তিন বছর হিসাবে পড়ে থাকা অর্থ তহবিলে জমা দিতে হবে।
এই ফান্ড পরিচালনা বা ব্যবহারের জন্য গত ২২ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানকে প্রধান করে ১০ সদস্যের পর্ষদ অনুমোদন দিয়েছে বিএসইসি।