অনুমোদিত মূলধন দুইশ কোটি টাকা থেকে ছয়শ কোটি টাকায় উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেড। কোম্পানিটির বিশেষ সাধারণ সভায় (ইজিএম) এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়।
এর আগে চলতি বছরের ১০ আগস্ট অনুমোদিত ও পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর কথা জানায় হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন। এজন্য ‘দ্য বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন অর্ডার ১৯৭৩’-এর সংশোধন প্রস্তাব চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, ‘খসড়া আইনে সেবার আওতা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। অথরাইজড ক্যাপিটাল (অনুমোদিত মূলধন) ও পেইডআপ ক্যাপিটাল (পরিশোধিত মূলধন) বাড়ানো হচ্ছে। অথরাইজড ক্যাপিটাল এক হাজার কোটি টাকা এবং পেইডআপ ক্যাপিটাল ৫০০ কোটি টাকা করা হচ্ছে। আগে এটা অনেক কম ছিল।’
বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১
অনুমোদিত মূলধন দুইশ কোটি টাকা থেকে ছয়শ কোটি টাকায় উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেড। কোম্পানিটির বিশেষ সাধারণ সভায় (ইজিএম) এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়।
এর আগে চলতি বছরের ১০ আগস্ট অনুমোদিত ও পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর কথা জানায় হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন। এজন্য ‘দ্য বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন অর্ডার ১৯৭৩’-এর সংশোধন প্রস্তাব চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, ‘খসড়া আইনে সেবার আওতা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। অথরাইজড ক্যাপিটাল (অনুমোদিত মূলধন) ও পেইডআপ ক্যাপিটাল (পরিশোধিত মূলধন) বাড়ানো হচ্ছে। অথরাইজড ক্যাপিটাল এক হাজার কোটি টাকা এবং পেইডআপ ক্যাপিটাল ৫০০ কোটি টাকা করা হচ্ছে। আগে এটা অনেক কম ছিল।’