দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির বিরুদ্ধে ‘তিনশ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের’ অভিযোগের অনুসন্ধানে নামার সাড়ে তিন মাসের মাথায় তদন্ত থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক বলছে, ইভ্যালিসহ ই-কর্মাস কমিশনের ‘তফসিলভুক্ত’ নয়। তাই এ সংক্রান্ত অনুসন্ধান দুদক করবে না।
আজ (১৯ অক্টৈাবর) মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দুদক প্রধান কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান কমিশন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ।
ইভ্যালিসহ ই-কমার্স খাত সংক্রান্ত অনিয়মের অভিযোগের অনুসন্ধানের অগ্রগতি জানতে চাইলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “ই-কমার্স বা ইভ্যালির বিষয়টি দুদকের শিডিউলভুক্ত নয়। মানিলন্ডারিংয়ের কথা যখন হয়েছিল তখন আমরা অনুসন্ধানে নেমেছিলাম।
“এখন মানিলন্ডারিংসহ ইভ্যালির বিষয়টি অন্য সংস্থা দেখবে।”
তাহলে ইভ্যালির বিষয়ে দুদক কি আর কোনো তদন্ত করবে না- এমন প্রশ্নের জবাবে চেয়ারম্যান বলেন, “ই-ভ্যালির বিষয়টি দেখার দায়িত্ব কমিশনের ওপর যেহেতু পড়ে না। এটি গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা ও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় সেই জন্য তা পুলিশ দেখবে, তা সিআইডি দেখবে।”
তবে অর্থপাচারে অভিযোগ কীভাবে দুদকের শিডিউলের মধ্যে পড়ে না, সে বিষয়ে সন্তোষজনক কোনো ব্যাখ্যা তিনি চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ দেননি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ইভ্যালির বিষয়ে গ্রাহক ও মার্চেন্টের ৩৩৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ পেয়ে গত ৮ জুলাই থেকে অনুসন্ধানে নামে দুদক।
এরপর দিন ৯ জুলাই ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রীর প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চায় দুদক। এরপর ১৫ জুলাই তাদের দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আদেশ দেয় আদালত।
দুদকের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী ও উপসহকারী পরিচালক মুহাম্মদ শিহাব সালামকে এই অনুসন্ধানের কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে।
এর আগে দুদক চেয়ারম্যানকে দেওয়া এক চিঠিতে ইভ্যালির বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর ২০২১
দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির বিরুদ্ধে ‘তিনশ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের’ অভিযোগের অনুসন্ধানে নামার সাড়ে তিন মাসের মাথায় তদন্ত থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক বলছে, ইভ্যালিসহ ই-কর্মাস কমিশনের ‘তফসিলভুক্ত’ নয়। তাই এ সংক্রান্ত অনুসন্ধান দুদক করবে না।
আজ (১৯ অক্টৈাবর) মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দুদক প্রধান কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান কমিশন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ।
ইভ্যালিসহ ই-কমার্স খাত সংক্রান্ত অনিয়মের অভিযোগের অনুসন্ধানের অগ্রগতি জানতে চাইলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “ই-কমার্স বা ইভ্যালির বিষয়টি দুদকের শিডিউলভুক্ত নয়। মানিলন্ডারিংয়ের কথা যখন হয়েছিল তখন আমরা অনুসন্ধানে নেমেছিলাম।
“এখন মানিলন্ডারিংসহ ইভ্যালির বিষয়টি অন্য সংস্থা দেখবে।”
তাহলে ইভ্যালির বিষয়ে দুদক কি আর কোনো তদন্ত করবে না- এমন প্রশ্নের জবাবে চেয়ারম্যান বলেন, “ই-ভ্যালির বিষয়টি দেখার দায়িত্ব কমিশনের ওপর যেহেতু পড়ে না। এটি গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা ও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় সেই জন্য তা পুলিশ দেখবে, তা সিআইডি দেখবে।”
তবে অর্থপাচারে অভিযোগ কীভাবে দুদকের শিডিউলের মধ্যে পড়ে না, সে বিষয়ে সন্তোষজনক কোনো ব্যাখ্যা তিনি চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ দেননি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ইভ্যালির বিষয়ে গ্রাহক ও মার্চেন্টের ৩৩৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ পেয়ে গত ৮ জুলাই থেকে অনুসন্ধানে নামে দুদক।
এরপর দিন ৯ জুলাই ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রীর প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চায় দুদক। এরপর ১৫ জুলাই তাদের দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আদেশ দেয় আদালত।
দুদকের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী ও উপসহকারী পরিচালক মুহাম্মদ শিহাব সালামকে এই অনুসন্ধানের কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে।
এর আগে দুদক চেয়ারম্যানকে দেওয়া এক চিঠিতে ইভ্যালির বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।