হবিগঞ্জের বাহুবলে দিন দিন বেড়েই চলেছে ড্রাগন ফল চাষির সংখ্যা। এর অধিক সম্ভাবনাময় উচ্চ ফলনশীল ও ঔষধী গুন সম্পন্ন এই ড্রাগন ফলের চাহিদা ও বাজার মূল্য বেশি হওয়ায় এই ফল চাষে ঝুকছেন চাষিরা। সরকারি ভাবে কৃষকদেরকে চারা, চাষ পদ্ধতি ও প্রশিক্ষনসহ আর্থিক সহযোগীতা করা হলে বেশি ফলনের সাথে সাথে অধিক মুনাফাও অর্জন করতে পারবেন বলে আশাবাদী চাষিরা।
বাহুবল উপজেলায় গত দেড়বছরে ড্রাগন ফলের চাষ বেড়েছে কয়েকগুন।
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, উপজেলায় বর্তমানে ৪ হেক্টর জমিতে ড্রাগন ফলের চাষাবাদ হচ্ছে।
উপজেলার একাধিক চাষীদের বরাত দিয়ে জানা গেছে, চাষ উপযোগী মাটি ও লাভজনক হওয়ায় ড্রাগন চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন অনেক চাষী। উচ্চ ফলনশীল, ঔষধী পুষ্টিগুন সম্পন্ন ফল হিসেবে ড্রাগন ফল চাষ দিনদিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
অর্থনৈতিকভাবে ব্যাপক লাভবান হচ্ছেন বলে জানান তারা।
লামাতাশি ইউনিয়নের ড্রাগন ফল চাষী আব্দুল্লাহ জানান, লামাতাশি ইউনিয়নের উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা শামীম উল হক শামীমের পরামর্শে উত্তরবঙ্গ থেকে ১ শ ৪ টি চারা এনে ১৫ শতাং জমিতে চাষাবাদ শুরু করেন তিনি। ৫০ টাকা করে কিনে আনা এসব চারায় এবছর ১০-১৫ কেজি করে ড্রাগন ফল ধরেছে। ৫ শ টাকা কেজি ধরে সেই ফল ক্ষেত থেকেই কিনে নিয়ে যান পাইকাররা। তিনি আরও জানান, ফলের পাশাপাশি চারাও উৎপাদন করছেন তিনি। ইতোমধ্যে ২৫ হাজার টাকার ড্রাগন ফল ও ৫ হাজার টাকার চারা বিক্রি করেছেন।
এ বিষয়ে লামাতাশি ইউনিয়নের দ্বিমুড়া ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শামীমুল হক শামীম বলেন, আমরা কৃষক ভাইদেরকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করে যাচ্ছি। আশা করছি আমার ব্লকে ড্রাগন চাষির সংখ্যা আরও বাড়বে।
একই বিষয়ে বাহুবল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল আওয়াল ড্রাগন একটি লাভজনক ফল উল্লেখ করে বলেন, প্রথমদিকে একজন কৃষককে চারা সংগ্রহ করে দিয়েছিলাম। বর্তমানে চাষিদেরকে নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
সোমবার, ২৫ অক্টোবর ২০২১
হবিগঞ্জের বাহুবলে দিন দিন বেড়েই চলেছে ড্রাগন ফল চাষির সংখ্যা। এর অধিক সম্ভাবনাময় উচ্চ ফলনশীল ও ঔষধী গুন সম্পন্ন এই ড্রাগন ফলের চাহিদা ও বাজার মূল্য বেশি হওয়ায় এই ফল চাষে ঝুকছেন চাষিরা। সরকারি ভাবে কৃষকদেরকে চারা, চাষ পদ্ধতি ও প্রশিক্ষনসহ আর্থিক সহযোগীতা করা হলে বেশি ফলনের সাথে সাথে অধিক মুনাফাও অর্জন করতে পারবেন বলে আশাবাদী চাষিরা।
বাহুবল উপজেলায় গত দেড়বছরে ড্রাগন ফলের চাষ বেড়েছে কয়েকগুন।
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, উপজেলায় বর্তমানে ৪ হেক্টর জমিতে ড্রাগন ফলের চাষাবাদ হচ্ছে।
উপজেলার একাধিক চাষীদের বরাত দিয়ে জানা গেছে, চাষ উপযোগী মাটি ও লাভজনক হওয়ায় ড্রাগন চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন অনেক চাষী। উচ্চ ফলনশীল, ঔষধী পুষ্টিগুন সম্পন্ন ফল হিসেবে ড্রাগন ফল চাষ দিনদিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
অর্থনৈতিকভাবে ব্যাপক লাভবান হচ্ছেন বলে জানান তারা।
লামাতাশি ইউনিয়নের ড্রাগন ফল চাষী আব্দুল্লাহ জানান, লামাতাশি ইউনিয়নের উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা শামীম উল হক শামীমের পরামর্শে উত্তরবঙ্গ থেকে ১ শ ৪ টি চারা এনে ১৫ শতাং জমিতে চাষাবাদ শুরু করেন তিনি। ৫০ টাকা করে কিনে আনা এসব চারায় এবছর ১০-১৫ কেজি করে ড্রাগন ফল ধরেছে। ৫ শ টাকা কেজি ধরে সেই ফল ক্ষেত থেকেই কিনে নিয়ে যান পাইকাররা। তিনি আরও জানান, ফলের পাশাপাশি চারাও উৎপাদন করছেন তিনি। ইতোমধ্যে ২৫ হাজার টাকার ড্রাগন ফল ও ৫ হাজার টাকার চারা বিক্রি করেছেন।
এ বিষয়ে লামাতাশি ইউনিয়নের দ্বিমুড়া ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শামীমুল হক শামীম বলেন, আমরা কৃষক ভাইদেরকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করে যাচ্ছি। আশা করছি আমার ব্লকে ড্রাগন চাষির সংখ্যা আরও বাড়বে।
একই বিষয়ে বাহুবল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল আওয়াল ড্রাগন একটি লাভজনক ফল উল্লেখ করে বলেন, প্রথমদিকে একজন কৃষককে চারা সংগ্রহ করে দিয়েছিলাম। বর্তমানে চাষিদেরকে নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।