২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) শুরু হচ্ছে। আজ এ ইউনিটের (বিজ্ঞান) পরীক্ষা দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে সারা দেশের বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্রে। তবে এদিন তীব্র গরম এবং যানজটে ভোগান্তিতে পড়ছে পরীক্ষার্থী ও অবিভাবকরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কেন্দ্রে পৌঁছাতে মাত্রারিক্ত যানজটের কারণে ভোগান্তিতে পড়ছে পরীক্ষার্থীরা। এদিন সকাল ১০টা থেকে বাস, ট্রাক, লেগুনা ও রিকশার কারণে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে। পরীক্ষার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে এমন যানজটে পড়ে তীব্র সমালোচনা করছেন পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
সদরঘাট-বাংলাবাজার থেকে আসা গাড়িগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে দিয়ে অতিক্রম করছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইনগেট ও দ্বিতীয় গেটের সামনে তীব্র মাত্রায় অসহনীয় যানজট দেখা দিয়েছে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও দ্বিতীয় ফটকের সামনে দিয়ে বাসগুলো চলাচল করে। ভিক্টোরিয়া পার্ক ও কবি নজরুল কলেজের পাশ দিয়ে অবস্থান করা শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
অভিভাবকরা অভিযোগ করে বলেন, জ্যামের কারণে শিক্ষাররা পরীক্ষার হলে ঢুকতে পারছে না। বাস ও রিক্সাসহ অন্যান্য যানবাহন একেবারেই গেটের কাছে। ফলে জ্যাম বেঁধে একেবারে নাজেহাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। প্রচন্ড গরমে এমনিতেই মানুষের এতো ভিড়, তার ওপর এই জ্যাম সত্যিই হতাশাজনক। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ছিল।
এক ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী বলেন, যানজট ঠেলে এভাবে কেন্দ্রে প্রবেশ করা রীতিমতো কষ্টকর। তার উপর প্রচন্ড রোদ। যানজটে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে।
ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ আরো এক শিক্ষার্থী বলেন, এতো পরিমাণ জ্যাম যে আমরা পরীক্ষার হলে ঢুকতে হিমশিম খাচ্ছি। প্রতিটি গেটের সামনে বাস ও রিকশার কারণে জ্যাম বেঁধে আছে। বিষয়ে প্রশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন ছিল।
এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, নির্দেশনা ছিলো ১১ টা পর্যন্ত গাড়ি চলাচল করবে, এরপর গাড়ি বন্ধ হবে। কিন্তু পুলিশ লক্ষ্য করছে প্রত্যেকটা গাড়িতে পরিক্ষার্থী ও অবিভাবকরা ছিলো। তাই তাদের সুবিধার জন্যেই পরবর্তীতে গাড়ি চলাচলের অনুমতি দেয়া হয়েছে। গাড়ি চললেও সামান্য চাপ ছিলো, তবে এখন যানজট নাই।
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) শুরু হচ্ছে। আজ এ ইউনিটের (বিজ্ঞান) পরীক্ষা দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে সারা দেশের বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্রে। তবে এদিন তীব্র গরম এবং যানজটে ভোগান্তিতে পড়ছে পরীক্ষার্থী ও অবিভাবকরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কেন্দ্রে পৌঁছাতে মাত্রারিক্ত যানজটের কারণে ভোগান্তিতে পড়ছে পরীক্ষার্থীরা। এদিন সকাল ১০টা থেকে বাস, ট্রাক, লেগুনা ও রিকশার কারণে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে। পরীক্ষার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে এমন যানজটে পড়ে তীব্র সমালোচনা করছেন পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
সদরঘাট-বাংলাবাজার থেকে আসা গাড়িগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে দিয়ে অতিক্রম করছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইনগেট ও দ্বিতীয় গেটের সামনে তীব্র মাত্রায় অসহনীয় যানজট দেখা দিয়েছে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও দ্বিতীয় ফটকের সামনে দিয়ে বাসগুলো চলাচল করে। ভিক্টোরিয়া পার্ক ও কবি নজরুল কলেজের পাশ দিয়ে অবস্থান করা শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
অভিভাবকরা অভিযোগ করে বলেন, জ্যামের কারণে শিক্ষাররা পরীক্ষার হলে ঢুকতে পারছে না। বাস ও রিক্সাসহ অন্যান্য যানবাহন একেবারেই গেটের কাছে। ফলে জ্যাম বেঁধে একেবারে নাজেহাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। প্রচন্ড গরমে এমনিতেই মানুষের এতো ভিড়, তার ওপর এই জ্যাম সত্যিই হতাশাজনক। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ছিল।
এক ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী বলেন, যানজট ঠেলে এভাবে কেন্দ্রে প্রবেশ করা রীতিমতো কষ্টকর। তার উপর প্রচন্ড রোদ। যানজটে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে।
ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ আরো এক শিক্ষার্থী বলেন, এতো পরিমাণ জ্যাম যে আমরা পরীক্ষার হলে ঢুকতে হিমশিম খাচ্ছি। প্রতিটি গেটের সামনে বাস ও রিকশার কারণে জ্যাম বেঁধে আছে। বিষয়ে প্রশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন ছিল।
এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, নির্দেশনা ছিলো ১১ টা পর্যন্ত গাড়ি চলাচল করবে, এরপর গাড়ি বন্ধ হবে। কিন্তু পুলিশ লক্ষ্য করছে প্রত্যেকটা গাড়িতে পরিক্ষার্থী ও অবিভাবকরা ছিলো। তাই তাদের সুবিধার জন্যেই পরবর্তীতে গাড়ি চলাচলের অনুমতি দেয়া হয়েছে। গাড়ি চললেও সামান্য চাপ ছিলো, তবে এখন যানজট নাই।