রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রায় আধাকেজি মেথামফিটামিন মাদক ‘আইস’ বা ক্রিস্টাল মেথ এবং পাঁচ হাজার ইয়াবাসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। গ্রেপ্তারদের মধ্যে দুইজন নারীও রয়েছেন।
আজ (২১ আগস্ট) শনিবার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ঢাকা মেট্রো (উত্তর) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মলনে অতিরিক্ত মহাপরিচালক ফজলুর রহমান বলেন, “এরা মাদক ব্যবসার একটি বড় সিন্ডিকেট। আভিজাত এলাকায় তাদের বিচরণ। প্রত্যেকেই উচ্চবিত্ত শ্রেণির সন্তান অথবা ব্যবসায়ী।”
গতকাল (২০ আগস্ট) শুক্রবার বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত বনশ্রী, বারিধারা, উত্তরা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় জানিয়ে তিনি বলেন, “একমাস আগে একটি মোবাইল নম্বর নিয়ে কাজ করতে গিয়ে এই সিন্ডিকেটের সন্ধান মেলে।”
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মুসা উইল বাবর (৩৯), রুবায়াত (৩২), রোহিত হোসেন (২৭), মাসুম হান্নান (৪৯), আমানুল্লাহ (৩০), মোহাইমিনুল ইসলাম ইভান (২৯), ), লায়লা আফরোজ প্রিয়া (২৬), সৈয়দা আনিকা জামান ওরফে অর্পিতা জামান (৩০), তানজিম আলী শাহ এবং হাসিবুল ইসলাম (২২)।
অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান বলেন, গ্রেপ্তাদের মধ্যে কেউ কেউ কৌতুহল থেকে আইস নামের মাদক সেবন করতে গিয়ে ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন।
“যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তারা এক গ্রাম আইস ১০ থেকে ১২ হাজার টাকায় কেনাবেচা করত।”
মাদক দ্রব্য অধিদপ্তরের কেমিস্ট শফিকুল ইসলাম সরকার জানান, ইয়াবার চেয়ে ২০ গুণ বেশী শক্তিশালী ক্রিস্টাল মেথ বা আইস।
পাঁচশ গ্রাম আইস দিয়ে এক লাখ ইয়াবা তৈরি করা সম্ভব জানিয়ে তিনি বলেন, এখন মাদক ব্যবসায়ীরা ইয়াবার চেয়ে আইস নিয়ে আসছে। এটি বহন যেমন সহজ, তেমনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং পরিবারের সদস্যদের ফাঁকি দেওয়া সম্ভব।
শনিবার, ২১ আগস্ট ২০২১
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রায় আধাকেজি মেথামফিটামিন মাদক ‘আইস’ বা ক্রিস্টাল মেথ এবং পাঁচ হাজার ইয়াবাসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। গ্রেপ্তারদের মধ্যে দুইজন নারীও রয়েছেন।
আজ (২১ আগস্ট) শনিবার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ঢাকা মেট্রো (উত্তর) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মলনে অতিরিক্ত মহাপরিচালক ফজলুর রহমান বলেন, “এরা মাদক ব্যবসার একটি বড় সিন্ডিকেট। আভিজাত এলাকায় তাদের বিচরণ। প্রত্যেকেই উচ্চবিত্ত শ্রেণির সন্তান অথবা ব্যবসায়ী।”
গতকাল (২০ আগস্ট) শুক্রবার বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত বনশ্রী, বারিধারা, উত্তরা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় জানিয়ে তিনি বলেন, “একমাস আগে একটি মোবাইল নম্বর নিয়ে কাজ করতে গিয়ে এই সিন্ডিকেটের সন্ধান মেলে।”
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মুসা উইল বাবর (৩৯), রুবায়াত (৩২), রোহিত হোসেন (২৭), মাসুম হান্নান (৪৯), আমানুল্লাহ (৩০), মোহাইমিনুল ইসলাম ইভান (২৯), ), লায়লা আফরোজ প্রিয়া (২৬), সৈয়দা আনিকা জামান ওরফে অর্পিতা জামান (৩০), তানজিম আলী শাহ এবং হাসিবুল ইসলাম (২২)।
অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান বলেন, গ্রেপ্তাদের মধ্যে কেউ কেউ কৌতুহল থেকে আইস নামের মাদক সেবন করতে গিয়ে ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন।
“যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তারা এক গ্রাম আইস ১০ থেকে ১২ হাজার টাকায় কেনাবেচা করত।”
মাদক দ্রব্য অধিদপ্তরের কেমিস্ট শফিকুল ইসলাম সরকার জানান, ইয়াবার চেয়ে ২০ গুণ বেশী শক্তিশালী ক্রিস্টাল মেথ বা আইস।
পাঁচশ গ্রাম আইস দিয়ে এক লাখ ইয়াবা তৈরি করা সম্ভব জানিয়ে তিনি বলেন, এখন মাদক ব্যবসায়ীরা ইয়াবার চেয়ে আইস নিয়ে আসছে। এটি বহন যেমন সহজ, তেমনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং পরিবারের সদস্যদের ফাঁকি দেওয়া সম্ভব।