মঙ্গলগ্রহের মাটিতে নামলো চীনের তৈরি নভোযান। যুক্তরাষ্ট্রের পর বিশ্বে দ্বিতীয় দেশ হিসেবে এই অন্যন্য কীর্তির সাক্ষী হলো চীন।
শনিবার (১৫ মে) চীনা স্থানীয় সময় সকালে মঙ্গলের মাটি স্পর্শ করে ছয় চাকার ওই বিশেষ নভোযানটি।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে ‘ঝুরং’ নামের একটি রোভার রোবট লাল গ্রহের মাটিতে নেমেছে। যা এখন মঙ্গলের উত্তরাঞ্চলের পার্বত্য এলাকায় আছে। ঝুরং নামের নভোযানটির ছয়টি চাকা আছে। ২৪০ কেজি ওজনের এই যন্ত্রের নাম দেওয়া হয়েছে চীনের অগ্নিদেবতার নামে।
মঙ্গলগ্রহের মাটিতে চীনের এটিই প্রথম অভিযান। গত ফেব্রুয়ারিতে মঙ্গলের কক্ষপথে প্রবেশ করে তিয়ানওয়েন-১। সাত মাসের চেষ্টার পর তিয়ানওয়েন-১ গত ফেব্রুয়ারিতে মঙ্গলগ্রহের কক্ষপথে প্রবেশ করে। এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে আছে চীনের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা চায়না ন্যাশনাল স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।
১৯৭৩ সালের পর থেকে নাসা ছাড়া আর কোনো মহাকাশ সংস্থা মঙ্গলে অবতরণে সফল হয়নি। এর আগে ১৯৭১ সালের ২ ডিসেম্বর রাশিয়ার মার্স-থ্রি নভোযান মঙ্গলগ্রহে সফলভাবে অবতরণ করেছিল। কিন্তু মঙ্গলপৃষ্ঠে মাত্র দু মিনিট যেতে না যেতেই নভোযানের কলকব্জা বিকল হয়ে যায়।
শনিবার, ১৫ মে ২০২১
মঙ্গলগ্রহের মাটিতে নামলো চীনের তৈরি নভোযান। যুক্তরাষ্ট্রের পর বিশ্বে দ্বিতীয় দেশ হিসেবে এই অন্যন্য কীর্তির সাক্ষী হলো চীন।
শনিবার (১৫ মে) চীনা স্থানীয় সময় সকালে মঙ্গলের মাটি স্পর্শ করে ছয় চাকার ওই বিশেষ নভোযানটি।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে ‘ঝুরং’ নামের একটি রোভার রোবট লাল গ্রহের মাটিতে নেমেছে। যা এখন মঙ্গলের উত্তরাঞ্চলের পার্বত্য এলাকায় আছে। ঝুরং নামের নভোযানটির ছয়টি চাকা আছে। ২৪০ কেজি ওজনের এই যন্ত্রের নাম দেওয়া হয়েছে চীনের অগ্নিদেবতার নামে।
মঙ্গলগ্রহের মাটিতে চীনের এটিই প্রথম অভিযান। গত ফেব্রুয়ারিতে মঙ্গলের কক্ষপথে প্রবেশ করে তিয়ানওয়েন-১। সাত মাসের চেষ্টার পর তিয়ানওয়েন-১ গত ফেব্রুয়ারিতে মঙ্গলগ্রহের কক্ষপথে প্রবেশ করে। এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে আছে চীনের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা চায়না ন্যাশনাল স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।
১৯৭৩ সালের পর থেকে নাসা ছাড়া আর কোনো মহাকাশ সংস্থা মঙ্গলে অবতরণে সফল হয়নি। এর আগে ১৯৭১ সালের ২ ডিসেম্বর রাশিয়ার মার্স-থ্রি নভোযান মঙ্গলগ্রহে সফলভাবে অবতরণ করেছিল। কিন্তু মঙ্গলপৃষ্ঠে মাত্র দু মিনিট যেতে না যেতেই নভোযানের কলকব্জা বিকল হয়ে যায়।