তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে ৪০ বছর আগে দেশে ফিরেছেন বলেই ডিজিটাল হয়েছে বাংলাদেশ। তাঁর নেতৃত্বে উন্নয়নশীল এই দেশের সব নাগরিক সেবাকে জনগণের হাতের মুঠোয় পৌঁছে দেয়া হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী ১৭ মে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪০ তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বিকেলে সিংড়া উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠন আয়োজিত আলোচনা সভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
পলক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, পেয়েছি বাংলা ভাষা। স্বাধীন দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা এবং চিকিৎসাকে মৌলিক অধিকার হিসেবে সংবিধানে সংযোজন করে সুখী-সমৃদ্ধ দেশ গড়ার কাজ শুরু করেন বঙ্গবন্ধু। ৭১ এর পরাজিত শক্তিরা ৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে দেশকে পিছিয়ে দিতে চেয়েছিল। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত ৬ বছর সময়কাল ছিলো বিভীষিকাময়। এ দেশের মানুষের বাক স্বাধীনতা হরণ করে জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে শাসনের নামে শুরু করা হয়েছিল শোষণ। জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে রুদ্ধ করতে একাত্তরের পরাজিত শক্তি আগমন প্রতিরোধ কমিটি গঠন করেছিল এবং তাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছিল। কিন্তু দেশের প্রতি ভালবাসা এবং দেশের মানুষের প্রতি কর্তব্য বোধ থেকে জননেত্রী শেখ হাসিনা মৃত্যু ঝুঁকি উপেক্ষা করে দেশে ফিরে আসেন, গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় কাজ শুরু করেন।
পলক বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা ওই দিন মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে দেশে না ফিরলে প্রযুক্তি নির্ভর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধশালী ডিজিটাল বাংলাদেশ কখনোই বাস্তবায়ন করা সম্ভব ছিল না। ১২ বছর আগে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির স্বপ্ন পূরণে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কার্যক্রম শুরু করেন। তৃণমূল থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে বিভিন্ন তথ্যপ্রযুক্তির প্লাটফর্ম নির্মাণ করে ডিজিটাল বিপ্লবকে বাস্তবে রুপায়ন করা হয়েছে। জনগন এখন সকল নাগরিক সেবা হাতের মুঠোয় পাচ্ছে। তাদের দূর্ভোগ দূর হয়েছে। দেশের মানুষের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন ও গনতন্ত্রকে সুসংহত ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।
পলক বলেন, করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি মোকাবেলার পাশাপাশি দেশের উন্নয়নকে টেকসই করতে বস্তবায়ন করা হচ্ছে পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল, রূপপুর পারমাানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো মেগা প্রকল্প। ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছি আমরা। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভ করেছে বাংলাদেশ। সামনের দিনগুলোতে দেশের আর্থিক বুনিয়াদ হবে আরো সুসংহত, ২০৪১ সালে দেশ হবে উন্নত বাংলাদেশ।
সিংড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট ওহিদুর রহমান শেখ সভা প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- সিংড়া পৌরসভার মেয়র জান্নতুল ফেরদৌস, সিংড়া উপজেলা আওয়ামী লেিগর সাবেক সভাপতি বিশ্বনাথ দাস কাশিনাথ ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. শাহাদৎ হোসেন প্রমুখ।
সোমবার, ১৭ মে ২০২১
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে ৪০ বছর আগে দেশে ফিরেছেন বলেই ডিজিটাল হয়েছে বাংলাদেশ। তাঁর নেতৃত্বে উন্নয়নশীল এই দেশের সব নাগরিক সেবাকে জনগণের হাতের মুঠোয় পৌঁছে দেয়া হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী ১৭ মে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪০ তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বিকেলে সিংড়া উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠন আয়োজিত আলোচনা সভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
পলক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, পেয়েছি বাংলা ভাষা। স্বাধীন দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা এবং চিকিৎসাকে মৌলিক অধিকার হিসেবে সংবিধানে সংযোজন করে সুখী-সমৃদ্ধ দেশ গড়ার কাজ শুরু করেন বঙ্গবন্ধু। ৭১ এর পরাজিত শক্তিরা ৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে দেশকে পিছিয়ে দিতে চেয়েছিল। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত ৬ বছর সময়কাল ছিলো বিভীষিকাময়। এ দেশের মানুষের বাক স্বাধীনতা হরণ করে জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে শাসনের নামে শুরু করা হয়েছিল শোষণ। জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে রুদ্ধ করতে একাত্তরের পরাজিত শক্তি আগমন প্রতিরোধ কমিটি গঠন করেছিল এবং তাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছিল। কিন্তু দেশের প্রতি ভালবাসা এবং দেশের মানুষের প্রতি কর্তব্য বোধ থেকে জননেত্রী শেখ হাসিনা মৃত্যু ঝুঁকি উপেক্ষা করে দেশে ফিরে আসেন, গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় কাজ শুরু করেন।
পলক বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা ওই দিন মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে দেশে না ফিরলে প্রযুক্তি নির্ভর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধশালী ডিজিটাল বাংলাদেশ কখনোই বাস্তবায়ন করা সম্ভব ছিল না। ১২ বছর আগে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির স্বপ্ন পূরণে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কার্যক্রম শুরু করেন। তৃণমূল থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে বিভিন্ন তথ্যপ্রযুক্তির প্লাটফর্ম নির্মাণ করে ডিজিটাল বিপ্লবকে বাস্তবে রুপায়ন করা হয়েছে। জনগন এখন সকল নাগরিক সেবা হাতের মুঠোয় পাচ্ছে। তাদের দূর্ভোগ দূর হয়েছে। দেশের মানুষের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন ও গনতন্ত্রকে সুসংহত ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।
পলক বলেন, করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি মোকাবেলার পাশাপাশি দেশের উন্নয়নকে টেকসই করতে বস্তবায়ন করা হচ্ছে পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল, রূপপুর পারমাানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো মেগা প্রকল্প। ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছি আমরা। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভ করেছে বাংলাদেশ। সামনের দিনগুলোতে দেশের আর্থিক বুনিয়াদ হবে আরো সুসংহত, ২০৪১ সালে দেশ হবে উন্নত বাংলাদেশ।
সিংড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট ওহিদুর রহমান শেখ সভা প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- সিংড়া পৌরসভার মেয়র জান্নতুল ফেরদৌস, সিংড়া উপজেলা আওয়ামী লেিগর সাবেক সভাপতি বিশ্বনাথ দাস কাশিনাথ ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. শাহাদৎ হোসেন প্রমুখ।